প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, সীমান্তে হাজার হাজার বাংলাদেশের নাগরিক নিজেদের জানমাল নিয়ে বাড়িঘর ছেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আবারও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নতুন ঢেউ আসার হুমকি তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতির গুরুতর অবনতি ঘটলেও জনগণের মেন্ডেটহীন সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ফলে দেশের মানুষের স্বার্থ অনুযায়ী এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের উপযোগী নীতি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার।
সোমবার গণসংহতি আন্দোলন কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সভায় এসব কথা বলেন তারা। ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মঞ্চের বর্তমান সমন্বয়ক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু।
সভায় নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, জনসম্মতিহীন অবৈধ এই সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের সর্বক্ষেত্রেই একটা সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। কার্যত এই সরকারই এখন এক বৃহৎ সিন্ডিকেট। ফলে ক্ষমতা ব্যবহার করে অবাক লুটপাট আর অন্যায় অত্যাচারের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। ব্যাংকসহ আর্থিকখাতের পরিস্থিতি গভীর সংকটে নিপতিত।
তারা বলেন, টাকা ছাপিয়ে এখন শেষ রক্ষার চেষ্টা চলছে। সরকার ব্যাংক খাত পরিচালনার নীতি পরিবর্তনের কথা বললেও পরিস্থিতি মোকাবেলার উপযোগী প্রকৃত কোনো উদ্যোগ সেখানে নাই। বাজার নিয়ন্ত্রণের হাঁকডাক সত্ত্বেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বেড়েই চলেছে। দ্রব্যমূল্যের বেপরোয়া ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের জীবন আরও দুর্বিসহ হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের জবাবদিহিতাহীন একচেটিয়া শাসনের ফলে সামাজিক নৈরাজ্যেরও বিস্তার ঘটছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজের বিভিন্ন অংশে ধর্ষক, নিপীড়ক, দূর্বৃত্ত ও দখলদারদের দৌরাত্ব বাড়ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারি দল ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় এসব রোমহর্ষক ঘটনা ঘটছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্থায়ী কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভুঁইয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ন সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমুখ।
আগামী বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় পুরানা পল্টন মোড়ে সরকার ও শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে বলে সভা থেকে ঘোষণা দেয়া হয়।
গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেছেন, সীমান্তে হাজার হাজার বাংলাদেশের নাগরিক নিজেদের জানমাল নিয়ে বাড়িঘর ছেড়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে আবারও রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নতুন ঢেউ আসার হুমকি তৈরি হচ্ছে। বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্ত পরিস্থিতির গুরুতর অবনতি ঘটলেও জনগণের মেন্ডেটহীন সরকারের নতজানু পররাষ্ট্রনীতির ফলে দেশের মানুষের স্বার্থ অনুযায়ী এবং রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের লক্ষ্য বাস্তবায়নের উপযোগী নীতি গ্রহণ করতে ব্যর্থ হচ্ছে সরকার।
সোমবার গণসংহতি আন্দোলন কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের এক সভায় এসব কথা বলেন তারা। ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চ এ কর্মসূচির আয়োজন করে।
মঞ্চের বর্তমান সমন্বয়ক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকির সভাপতিত্বে সভায় বক্তব্য রাখেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশের বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন ও ভাসানী অনুসারী পরিষদের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান রিজু।
সভায় নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, জনসম্মতিহীন অবৈধ এই সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় দেশের সর্বক্ষেত্রেই একটা সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। কার্যত এই সরকারই এখন এক বৃহৎ সিন্ডিকেট। ফলে ক্ষমতা ব্যবহার করে অবাক লুটপাট আর অন্যায় অত্যাচারের রাজত্ব কায়েম হয়েছে। ব্যাংকসহ আর্থিকখাতের পরিস্থিতি গভীর সংকটে নিপতিত।
তারা বলেন, টাকা ছাপিয়ে এখন শেষ রক্ষার চেষ্টা চলছে। সরকার ব্যাংক খাত পরিচালনার নীতি পরিবর্তনের কথা বললেও পরিস্থিতি মোকাবেলার উপযোগী প্রকৃত কোনো উদ্যোগ সেখানে নাই। বাজার নিয়ন্ত্রণের হাঁকডাক সত্ত্বেও সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম বেড়েই চলেছে। দ্রব্যমূল্যের বেপরোয়া ঊর্ধ্বগতির কারণে মানুষের জীবন আরও দুর্বিসহ হচ্ছে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সরকারের জবাবদিহিতাহীন একচেটিয়া শাসনের ফলে সামাজিক নৈরাজ্যেরও বিস্তার ঘটছে। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সমাজের বিভিন্ন অংশে ধর্ষক, নিপীড়ক, দূর্বৃত্ত ও দখলদারদের দৌরাত্ব বাড়ছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে সরকারি দল ও প্রশাসনের ছত্রছায়ায় এসব রোমহর্ষক ঘটনা ঘটছে।
গণতন্ত্র মঞ্চের সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন নাগরিক ঐক্যের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল্লাহ কায়সার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুর কাদের ও সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জেএসডির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্থায়ী কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন পাটোয়ারী, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য মীর মোফাজ্জল হোসেন মোস্তাক, গণসংহতি আন্দোলনের সম্পাদকমন্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভুঁইয়া, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সাংগঠনিক সমন্বয়ক ইমরান ইমন, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ন সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান হাবিব প্রমুখ।
আগামী বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায় পুরানা পল্টন মোড়ে সরকার ও শাসন ব্যবস্থা পরিবর্তনের লক্ষ্যে ব্যাংক লোপাট ও অর্থ পাচারের প্রতিবাদে গণতন্ত্র মঞ্চের সমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হবে বলে সভা থেকে ঘোষণা দেয়া হয়।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে