প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
রোববার (১৫ জুন) বিকেল ৫টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় মন্টুর। সোমবার (১৬ জুন) দুপুর ২টায় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তার মরদেহ নেওয়া হবে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। এরপর বনানী কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে।
গণফোরামের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু জানান, দুই মাস ধরেই হাসপাতালে যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন মন্টু। ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
রোববার রাতেই এশার নামাজের পর কাটাবন ঢালে বায়তুল মামুর জামে মসজিদে মোহস্তফা মোহসীন মন্টুর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে সোমবার সকালে দ্বিতীয় ও জোহরের নামাজের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার তৃতীয় জানাজা হওয়ার কথা রয়েছে।
গণফোরাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, তৃতীয় জানাজার পর সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মন্টুর মরদেহ রাখা হবে। এরপর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন মোস্তফা মোহসীন মন্টু। ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
সত্তরের দশক থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করলে তাকে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মন্টু। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-২ ও ঢাকা-৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। প্রায় দুই মাস ধরে অসুস্থ ছিলেন তিনি। তার বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।
রোববার (১৫ জুন) বিকেল ৫টায় রাজধানীর স্কয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু হয় মন্টুর। সোমবার (১৬ জুন) দুপুর ২টায় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে তার মরদেহ নেওয়া হবে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য। এরপর বনানী কবরস্থানে মরদেহ দাফন করা হবে।
গণফোরামের তথ্য ও গণমাধ্যম সম্পাদক মোহাম্মদ উল্লাহ মধু জানান, দুই মাস ধরেই হাসপাতালে যাওয়া-আসার মধ্যে ছিলেন মন্টু। ঈদের আগে শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।
রোববার রাতেই এশার নামাজের পর কাটাবন ঢালে বায়তুল মামুর জামে মসজিদে মোহস্তফা মোহসীন মন্টুর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেরানীগঞ্জের নেকরোজবাগ মাঠে সোমবার সকালে দ্বিতীয় ও জোহরের নামাজের পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে তার তৃতীয় জানাজা হওয়ার কথা রয়েছে।
গণফোরাম এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, তৃতীয় জানাজার পর সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে মন্টুর মরদেহ রাখা হবে। এরপর বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
ছাত্রজীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন মোস্তফা মোহসীন মন্টু। ছিলেন যুবলীগের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং অবিভক্ত ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
সত্তরের দশক থেকে রাজনীতিতে সক্রিয় এই আওয়ামী লীগ নেতা ১৯৮৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ঢাকা-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। প্রবীণ আইনজীবী ড. কামাল হোসেন ১৯৯২ সালে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে গণফোরাম গঠন করলে তাকে যোগ দেন মন্টু।
২০০৯ সালে গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন মন্টু। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত তিনি গণফোরাম সভাপতি হিসেবে সক্রিয় ছিলেন। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা-২ ও ঢাকা-৩ আসন থেকে গণফোরামের প্রার্থী হিসেবে উদীয়মান সূর্য প্রতীকে এবং ঢাকা-৭ আসন থেকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থী হিসেবে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচন করেন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব কাজের সমালোচনা করার আছে, আমরা তা করব। তবে তাদের ভালো দিকও তুলে ধরব। আমরা চাই না সরকার ব্যর্থ হোক, বরং দায়িত্বশীলভাবে দেশ পরিচালনা করুক। কেউ যদি দুর্নীতি বা অপরাধে জড়িত থাকে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।’
১ দিন আগেতারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগে