প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
টেকনাফের সেন্টমার্টিন উপকুলে মায়ানমারের তিনটি যুদ্ধ জাহাজের উপস্থিতিতে তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। শনিবার (১৫ জুন) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।
বিবৃতিতে সাইফুল হক বলেন, বাংলাদেশের জলসীমায় মায়ানমারের যুদ্ধজাহাজের উপস্থিতি ও জাহাজ থেকে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হচ্ছে। বাংলাদেশিদের ট্রলার লক্ষ্য করেও ইতিমধ্যে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। জান্তা বাহিনীর এসব অশুভ সামরিক তৎপরতা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। মায়ানমারের ধারাবাহিক উসকানির মুখে সরকারের নির্বিকার আচরণ বিস্ময়কর।
তিনি বলেন, টেকনাফ, সেন্ট মার্টিনসহ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে মায়ানমারের জান্তাবাহিনী ধারাবাহিক উসকানি সৃষ্টি করে আসছে। তাদের এইসব সামরিক তৎপরতায় সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিকদের মধ্যে আতংক তৈরি হয়েছে। তারা নিরাপত্তাহীনতায় দিন পার করছে।
বিবৃতিতে তিনি মায়ানমারের জান্তাবাহিনীর এসব উসকানিমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে সরকারের নির্বিকার আচরণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং বলেন, অবিলম্বে মায়ানমারের এসব তৎপরতা বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
তিনি সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সেনা মোতায়েনসহ বাংলাদেশী নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
টেকনাফের সেন্টমার্টিন উপকুলে মায়ানমারের তিনটি যুদ্ধ জাহাজের উপস্থিতিতে তীব্র ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। শনিবার (১৫ জুন) এক বিবৃতিতে এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন তিনি।
বিবৃতিতে সাইফুল হক বলেন, বাংলাদেশের জলসীমায় মায়ানমারের যুদ্ধজাহাজের উপস্থিতি ও জাহাজ থেকে আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হচ্ছে। বাংলাদেশিদের ট্রলার লক্ষ্য করেও ইতিমধ্যে মর্টার শেল নিক্ষেপ করা হয়েছে। জান্তা বাহিনীর এসব অশুভ সামরিক তৎপরতা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকিস্বরূপ। মায়ানমারের ধারাবাহিক উসকানির মুখে সরকারের নির্বিকার আচরণ বিস্ময়কর।
তিনি বলেন, টেকনাফ, সেন্ট মার্টিনসহ সীমান্তবর্তী অঞ্চলে মায়ানমারের জান্তাবাহিনী ধারাবাহিক উসকানি সৃষ্টি করে আসছে। তাদের এইসব সামরিক তৎপরতায় সীমান্তে বাংলাদেশী নাগরিকদের মধ্যে আতংক তৈরি হয়েছে। তারা নিরাপত্তাহীনতায় দিন পার করছে।
বিবৃতিতে তিনি মায়ানমারের জান্তাবাহিনীর এসব উসকানিমূলক তৎপরতার বিরুদ্ধে সরকারের নির্বিকার আচরণে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এবং বলেন, অবিলম্বে মায়ানমারের এসব তৎপরতা বন্ধে সরকারকে উদ্যোগ নেওয়া দরকার।
তিনি সীমান্তবর্তী অঞ্চলে সেনা মোতায়েনসহ বাংলাদেশী নাগরিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সরকারের প্রতি আহবান জানান।
নতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১৯ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগেতিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগে