
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

সরকারের দুর্বলতায় আওয়ামী দোসররা সাহস পাচ্ছে এবং প্রতিদিনই আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন এ মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে গণ অধিকার পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে মো. রাশেদ খান বলেন, ‘গত ২৯ আগস্ট নুরুল হক নুরের ওপর হামলা হয়েছে। জাতিসংঘের সামনে এনসিপি নেতা আখতার ও ডা. জারাকে অপদস্থ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়েছে। গতকাল রাতে গণ অধিকার পরিষদের সহসভাপতি ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমানকে গুম করার চেষ্টা এবং হামলা করা হয়েছে। অন্যদিকে পাহাড়ে অশান্তি চলছে। সেখানে এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে, ৩ জন নিহত এবং সেনাবাহিনীর ওপরও হামলা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো নিছক কোনো ঘটনা নয়। বরং ভারত ও আওয়ামী লীগের সহযোগিতায় দেশকে অস্থিতিশীল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। নুরুল হক নুরের ওপর হামলার পরে যদি অপরাধীরা গ্রেপ্তার হতো তবে তারা ষড়যন্ত্র করার সাহস করত না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সরকারের দুর্বলতায় আওয়ামী দোসররা সাহস পাচ্ছে। প্রতিদিনই আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সরকার আওয়ামী লীগকে নির্মূল না করে পুনর্বাসন করছে। এই দেশে আওয়ামী লীগ ফিরলে দায়ী থাকবেন ড. ইউনূস ও তার উপদেষ্টা পরিষদ। তারা সচিবালয়, পুলিশ প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থায় থাকা আওয়ামী এজেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
বরং বিএনপি-জামায়াত তকমা দিয়ে যাদের ১৬ বছর বঞ্চিত করা হয়েছে, এই সরকার তাদের আরো বঞ্চিত করেছে। এখন সরকারের উপদেষ্টারা বলছেন, সব বিএনপি-জামায়াত ভাগ করে নিয়েছে। তাহলে জনগণের ভাগ কোথায়? আপনারা এভাবে দায় এড়াতে পারেন না।’
সংবাদ সম্মেলনে গণ অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র হাসান আল মামুন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেভাবে সাদা পোশাকে সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে যেত ঠিক সেভাবেই গত ২৮ সেপ্টেম্বর শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানকে গাজীপুর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে হামলা করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য শাকিল উজ্জামান, আব্দুজ জাহের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিলু খান, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মো. ইলিয়াস মিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

সরকারের দুর্বলতায় আওয়ামী দোসররা সাহস পাচ্ছে এবং প্রতিদিনই আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন গণ অধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মো. রাশেদ খান। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে গণ অধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলন এ মন্তব্য করেন তিনি।
বাংলাদেশ শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমানের ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসীদের দৃষ্টান্তমূলক বিচারের দাবিতে এ সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করে গণ অধিকার পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে মো. রাশেদ খান বলেন, ‘গত ২৯ আগস্ট নুরুল হক নুরের ওপর হামলা হয়েছে। জাতিসংঘের সামনে এনসিপি নেতা আখতার ও ডা. জারাকে অপদস্থ করা হয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হয়েছে। গতকাল রাতে গণ অধিকার পরিষদের সহসভাপতি ও শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আব্দুর রহমানকে গুম করার চেষ্টা এবং হামলা করা হয়েছে। অন্যদিকে পাহাড়ে অশান্তি চলছে। সেখানে এক কিশোরীকে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে স্থানীয়দের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে, ৩ জন নিহত এবং সেনাবাহিনীর ওপরও হামলা করা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘এগুলো নিছক কোনো ঘটনা নয়। বরং ভারত ও আওয়ামী লীগের সহযোগিতায় দেশকে অস্থিতিশীল করে নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে। নুরুল হক নুরের ওপর হামলার পরে যদি অপরাধীরা গ্রেপ্তার হতো তবে তারা ষড়যন্ত্র করার সাহস করত না।’
তিনি আরো বলেন, ‘সরকারের দুর্বলতায় আওয়ামী দোসররা সাহস পাচ্ছে। প্রতিদিনই আওয়ামী লীগের মিছিল বড় হচ্ছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সরকার আওয়ামী লীগকে নির্মূল না করে পুনর্বাসন করছে। এই দেশে আওয়ামী লীগ ফিরলে দায়ী থাকবেন ড. ইউনূস ও তার উপদেষ্টা পরিষদ। তারা সচিবালয়, পুলিশ প্রশাসন, গোয়েন্দা সংস্থায় থাকা আওয়ামী এজেন্টের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
বরং বিএনপি-জামায়াত তকমা দিয়ে যাদের ১৬ বছর বঞ্চিত করা হয়েছে, এই সরকার তাদের আরো বঞ্চিত করেছে। এখন সরকারের উপদেষ্টারা বলছেন, সব বিএনপি-জামায়াত ভাগ করে নিয়েছে। তাহলে জনগণের ভাগ কোথায়? আপনারা এভাবে দায় এড়াতে পারেন না।’
সংবাদ সম্মেলনে গণ অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও মুখপাত্র হাসান আল মামুন বলেন, ‘আওয়ামী লীগের শাসনামলে যেভাবে সাদা পোশাকে সাধারণ মানুষকে ধরে নিয়ে যেত ঠিক সেভাবেই গত ২৮ সেপ্টেম্বর শ্রমিক অধিকার পরিষদের সভাপতি আবদুর রহমানকে গাজীপুর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে হামলা করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি বা কারা এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য শাকিল উজ্জামান, আব্দুজ জাহের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিলু খান, যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক মো. ইলিয়াস মিয়া, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম প্রমুখ।

তিনি বলেন, ম্যাডামের চিকিৎসার জন্য যে মেডিকেল বোর্ড আছে তাদের পরামর্শক্রমে কিছু পরীক্ষার জন্য এভারকেয়ার হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়েছে। উনি কেবিনে আছেন। টেস্টের রিপোর্টগুলো নিয়ে বোর্ডের পর্যালোচনার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
১৭ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এ কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার (২৩ নভেম্বর) রাত ৮ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিএনপি মহাসচিবের নেতৃত্বে দলের স্থায়ী কমিটি সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান ও বিএনপি সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ সাক্ষাতে
১৭ ঘণ্টা আগে
তিনি মনোনয়ন বঞ্চিত হওয়ায় কর্মী সমর্থকরা একাধিকবার বিক্ষোভ করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সাজুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে বিএনপি। তার বিরুদ্ধে দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থি কর্মকাণ্ডসহ দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করার অভিযোগে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, বিএনপি সবসময় ইসলামবিরোধী অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সোচ্চার আছে। ইসলামের মৌলিক বিষয় নিয়ে বিএনপি কখনো আপোষ করেনি।
১৯ ঘণ্টা আগে