প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করেছে গণফোরাম।
শনিবার গণসংযোগ কর্মসূচি সফল করতে বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণ ও আশপাশের এলাকায় এ লিফল্টে বিতরণ করা হয়।
লিফলেট বিতরণ শেষে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ও সারা পৃথিবী জানে চালাকি করে, দিনের ভোট রাতে করে, প্রতিপক্ষকে রাস্তায় নামতে না দিয়ে, মিছিল করতে না দিয়ে ও পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে সব প্রকার প্রচার বন্ধ করে দিয়ে, গ্রেপ্তার চালিয়ে রাতে ভোট ডাকাতি করে বাংলাদেশে দুঃশাসন পুনরায় চালু করা হয়েছে। জনগণের কেউ কেউ বলছে এটা নির্বাচন নয় যাত্রাপালা, সার্কাস ও বানরের পিঠা ভাগের নির্বাচন।
তিনি আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকার জন্য সমাজ, সভ্যতা ও মানবিকতা ধ্বংস করে চলেছে। জবরদস্তি করেও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জবাব বাংলাদেশের জনগণ রাজপথে দেবে। নির্বাচনের নামে নতুন খেলা পৃথিবীর কেউ গ্রহণ করবে না। দেশের ১৮ কোটি মানুষ এরই মধ্যেই ঘৃণা প্রকাশ করেছে।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আনোয়ার ইব্রাহীম।
সঞ্চালনা করেন ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সানজিদ রহমান শুভ।
উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিবুর রহমান বুলু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন সুমন, ইমাম হোসেন, নিজাম উদ্দিন, এশেক আলী আশিক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সোলায়মান অয়ন, মিজান হোসেন, প্রদীপ ঘোষ, শাকিল আহম্মেদসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা।
সরকারের পদত্যাগ ও নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার পুনঃপ্রতিষ্ঠার একদফা দাবিতে, নির্বাচন বর্জন ও অসহযোগ আন্দোলনের পক্ষে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ করেছে গণফোরাম।
শনিবার গণসংযোগ কর্মসূচি সফল করতে বেলা ১১টায় রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাঙ্কি থেকে শুরু করে পুরানা পল্টন মোড় হয়ে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণ ও আশপাশের এলাকায় এ লিফল্টে বিতরণ করা হয়।
লিফলেট বিতরণ শেষে গণফোরাম সাধারণ সম্পাদক সিনিয়র অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী তার সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের জনগণ ও সারা পৃথিবী জানে চালাকি করে, দিনের ভোট রাতে করে, প্রতিপক্ষকে রাস্তায় নামতে না দিয়ে, মিছিল করতে না দিয়ে ও পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে সব প্রকার প্রচার বন্ধ করে দিয়ে, গ্রেপ্তার চালিয়ে রাতে ভোট ডাকাতি করে বাংলাদেশে দুঃশাসন পুনরায় চালু করা হয়েছে। জনগণের কেউ কেউ বলছে এটা নির্বাচন নয় যাত্রাপালা, সার্কাস ও বানরের পিঠা ভাগের নির্বাচন।
তিনি আরও বলেন, ক্ষমতায় থাকার জন্য সমাজ, সভ্যতা ও মানবিকতা ধ্বংস করে চলেছে। জবরদস্তি করেও জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার জবাব বাংলাদেশের জনগণ রাজপথে দেবে। নির্বাচনের নামে নতুন খেলা পৃথিবীর কেউ গ্রহণ করবে না। দেশের ১৮ কোটি মানুষ এরই মধ্যেই ঘৃণা প্রকাশ করেছে।
এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরাম নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক, ঢাকা বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ রওশন ইয়াজদানী, তথ্য ও গণমাধ্যম বিষয়ক সম্পাদক মুহাম্মদ উল্লাহ মধু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আনোয়ার ইব্রাহীম।
সঞ্চালনা করেন ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মো. সানজিদ রহমান শুভ।
উপস্থিত ছিলেন গণফোরাম সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব খান ফারুক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি হাবিবুর রহমান বুলু, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য কামাল উদ্দিন সুমন, ইমাম হোসেন, নিজাম উদ্দিন, এশেক আলী আশিক, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সোলায়মান অয়ন, মিজান হোসেন, প্রদীপ ঘোষ, শাকিল আহম্মেদসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগর নেতারা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে