প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৬০ প্রার্থীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপি বেইমানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক আলোচনায় ৬০ প্রার্থীর পক্ষে এ অভিযোগ জানানো হয়।
তারা বলেছেন, দলের চেয়ারম্যান সমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বেইমানি করেছেন। তারা নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন আমাদের সাথে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।
আলোচনায় তৃণমূল বিএনপি থেকে যশোর পাঁচ আসনের পদপ্রার্থী মোস্তফা গণি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করে যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে যাচ্ছি, সেখানে প্রচণ্ড রকম বাধা সৃষ্টি করেছেন শমসের এবং তৈমুর আলম খন্দকার। তারা আমাদের সঙ্গে নজিরবিহীন অসমন্বয় করে, আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, আমাদের উলঙ্গ করে মাঠে ছেড়ে দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অভিভাবক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী আপনি এর বিচার করুন। আমরা দলের কোনো বিছিন্ন অংশ নই। আপনারা যদি আজকে শমসের ও তৈমুর আলম কে জিজ্ঞেস করেন তারা বলবে- দলে বিচ্ছিন্ন অংশ ষড়যন্ত্র করছে। আমি মেজর গণি দ্বৈতহীন কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা দলের কোন বিচ্ছিন্ন অংশ নই। দলের যারা অবহেলিত সংসদ সদস্য প্রার্থী তাদের পক্ষ থেকে কথা বলতে দাড়িয়েছি।
মোস্তফা গণি বলেন, আপনারা তৈমুর শমসের ও অন্তরা হুদা আমাদের নির্বাচনের মাঠে দাঁড় করিয়ে যে তামাশা করছেন তা জাতির কাছে তার হিসাব দেন।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি আমাদের সমস্যা সমাধান না করেন তাহলে আমরা কঠোর হতে বাধ্য হবো এবং আমরণ অনশনে যেতে বাধ্য হব।
ময়মনসিংহ ৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী দীপক চন্দ্রগুপ্ত বলেন, আমাদের দলের চেয়ারম্যান মহাসচি বলেন, শুরু থেকেই বলেছেন সর্বপ্রকার সাহায্য সহযোগিতা আমাদের করবে। গত কয়েকদিন আগে ২৬ তারিখে তারা আমাকে ডেকে এনে বসিয়ে রেখেছেন। সেদিন থেকে এখন পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। নির্বাচনের দিক নির্দেশনা তাদের কাছ থেকে পাচ্ছিনা। কি করবো না করবো, কিছুই বুঝতে পারছি না।
তিনি বলেন, এতিমের মতো অবস্থায় আছি। আমরা মাঝ পথে এসে জানতে পেরেছি তারা অন্য দলের সাথে সম্পর্কিত হয়ে নির্বাচন বাঞ্চাল করার জন্য চেষ্টা । আমাদের নির্বদচনী যে ফান্ড, সেটার কোন খবর পাচ্ছি না। আমাদের সাহায্য সহযোগিতা না করে তারা গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। ফলে আমরা নির্বাচনে বিতর্ক অবস্থার মধ্যে পরেছি।
সভার সভাপতি ঢাকা-১৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী খন্দকার এমদাদুল হক সেলিম বলেন, আমাদের সভাপতি-মহাসচিব কোনো যোগাযোগ রাখেন না। আমরা কীভাবে আছি না আছি, মাঠে নির্বাচনের অবস্থা কি তার কোন খোঁজ রাখছেনা। আমাদের সভাপতি-মহাসচিব বিএনপি থেকে বস্কিত হয়েছেন এখন তারা আমাদের তৃণমূল বিএনপির সভাপতি-মহাসচিব। ওনাদের উদ্দেশ্য আমরা এখন যেটা বুঝতে পারছি, অন্যান্য দলের সঙ্গে ওনার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা বজায় রেখেছেন।
সেলিম বলেন, ওনারা অন্তরে এক কথা বলেন মুখে আরেক কথা বলেন। উনারা মুখে বলেন আমরা তৃণমূল বিএনপি'র সভাপতি মহাসচিব আমরা সারা বাংলাদেশের জয়লাভ করে রাখ। জয় লাভ তো উনারা করবেন না, জয় লাভ করবে ১৩৭ জন। আমাদের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব তৃণমূল বিএনপির যে অবস্থা তৈরি করেছেন তাতে আমরা খুব কষ্ট পাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমাদের বর্তমানের যে অবস্থা সেই অবস্থায় আমাদের বর্তমান সভাপতি ও মহাসচিব কে বহিষ্কার করে নতুন সভাপতি ও মহাসচিব যদি আনা যায় তাহলে জনগণ খুশি হবে। আমাদের দলের এই মুহূর্তে প্রার্থী আছে ১৩৭ জন। আমি মনে করি দুইজনকে বাদ দিয়ে ১৩৫ জনই আমাদের সঙ্গে আছে।
আলেচনায় আরও বক্তব্য রাখেন বরগুনা ২ আসনের ইউনূস সোহাগ, কুমিল্লা ২ আসনের মো. মাঈনুদ্দিন কুমিল্লা, নেত্রকোনা -৪ আসনের আল মামুন, নেত্রকোনা-৫ আসনের আব্দুল ওয়াহাব হামিদী, ঢাকা-৬ আসনের কাজি সিরজুল ইসলাম, মাগুরা ১ আসনের সঞ্জয় রায় রনি, মাদারীপুর ৩ আসনের প্রবীন হালদার প্রমুখ।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়া ৬০ প্রার্থীর সঙ্গে তৃণমূল বিএনপি বেইমানি করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
শুক্রবার সন্ধ্যায় জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে আয়োজিত এক আলোচনায় ৬০ প্রার্থীর পক্ষে এ অভিযোগ জানানো হয়।
তারা বলেছেন, দলের চেয়ারম্যান সমশের মবিন চৌধুরী ও মহাসচিব তৈমুর আলম খন্দকার বেইমানি করেছেন। তারা নির্বাচনী মাঠে নামিয়ে এখন আমাদের সাথে সম্পূর্ণ যোগাযোগ বন্ধ করে দিয়েছে।
আলোচনায় তৃণমূল বিএনপি থেকে যশোর পাঁচ আসনের পদপ্রার্থী মোস্তফা গণি বলেন, আমরা প্রধানমন্ত্রীর ডাকে সাড়া দিয়ে একাত্মতা ঘোষণা করে যে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করতে যাচ্ছি, সেখানে প্রচণ্ড রকম বাধা সৃষ্টি করেছেন শমসের এবং তৈমুর আলম খন্দকার। তারা আমাদের সঙ্গে নজিরবিহীন অসমন্বয় করে, আমাদের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করে, আমাদের উলঙ্গ করে মাঠে ছেড়ে দিয়েছেন।
তিনি আরও বলেন, আমাদের অভিভাবক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী আপনি এর বিচার করুন। আমরা দলের কোনো বিছিন্ন অংশ নই। আপনারা যদি আজকে শমসের ও তৈমুর আলম কে জিজ্ঞেস করেন তারা বলবে- দলে বিচ্ছিন্ন অংশ ষড়যন্ত্র করছে। আমি মেজর গণি দ্বৈতহীন কণ্ঠে বলতে চাই, আমরা দলের কোন বিচ্ছিন্ন অংশ নই। দলের যারা অবহেলিত সংসদ সদস্য প্রার্থী তাদের পক্ষ থেকে কথা বলতে দাড়িয়েছি।
মোস্তফা গণি বলেন, আপনারা তৈমুর শমসের ও অন্তরা হুদা আমাদের নির্বাচনের মাঠে দাঁড় করিয়ে যে তামাশা করছেন তা জাতির কাছে তার হিসাব দেন।
তিনি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে যদি আমাদের সমস্যা সমাধান না করেন তাহলে আমরা কঠোর হতে বাধ্য হবো এবং আমরণ অনশনে যেতে বাধ্য হব।
ময়মনসিংহ ৪ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী দীপক চন্দ্রগুপ্ত বলেন, আমাদের দলের চেয়ারম্যান মহাসচি বলেন, শুরু থেকেই বলেছেন সর্বপ্রকার সাহায্য সহযোগিতা আমাদের করবে। গত কয়েকদিন আগে ২৬ তারিখে তারা আমাকে ডেকে এনে বসিয়ে রেখেছেন। সেদিন থেকে এখন পর্যন্ত আমাদের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ নেই। নির্বাচনের দিক নির্দেশনা তাদের কাছ থেকে পাচ্ছিনা। কি করবো না করবো, কিছুই বুঝতে পারছি না।
তিনি বলেন, এতিমের মতো অবস্থায় আছি। আমরা মাঝ পথে এসে জানতে পেরেছি তারা অন্য দলের সাথে সম্পর্কিত হয়ে নির্বাচন বাঞ্চাল করার জন্য চেষ্টা । আমাদের নির্বদচনী যে ফান্ড, সেটার কোন খবর পাচ্ছি না। আমাদের সাহায্য সহযোগিতা না করে তারা গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। ফলে আমরা নির্বাচনে বিতর্ক অবস্থার মধ্যে পরেছি।
সভার সভাপতি ঢাকা-১৫ আসনের সংসদ সদস্য প্রার্থী খন্দকার এমদাদুল হক সেলিম বলেন, আমাদের সভাপতি-মহাসচিব কোনো যোগাযোগ রাখেন না। আমরা কীভাবে আছি না আছি, মাঠে নির্বাচনের অবস্থা কি তার কোন খোঁজ রাখছেনা। আমাদের সভাপতি-মহাসচিব বিএনপি থেকে বস্কিত হয়েছেন এখন তারা আমাদের তৃণমূল বিএনপির সভাপতি-মহাসচিব। ওনাদের উদ্দেশ্য আমরা এখন যেটা বুঝতে পারছি, অন্যান্য দলের সঙ্গে ওনার ঘনিষ্ঠ আত্মীয়তা বজায় রেখেছেন।
সেলিম বলেন, ওনারা অন্তরে এক কথা বলেন মুখে আরেক কথা বলেন। উনারা মুখে বলেন আমরা তৃণমূল বিএনপি'র সভাপতি মহাসচিব আমরা সারা বাংলাদেশের জয়লাভ করে রাখ। জয় লাভ তো উনারা করবেন না, জয় লাভ করবে ১৩৭ জন। আমাদের চেয়ারম্যান ও মহাসচিব তৃণমূল বিএনপির যে অবস্থা তৈরি করেছেন তাতে আমরা খুব কষ্ট পাচ্ছি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তিনি বলেন, আমাদের বর্তমানের যে অবস্থা সেই অবস্থায় আমাদের বর্তমান সভাপতি ও মহাসচিব কে বহিষ্কার করে নতুন সভাপতি ও মহাসচিব যদি আনা যায় তাহলে জনগণ খুশি হবে। আমাদের দলের এই মুহূর্তে প্রার্থী আছে ১৩৭ জন। আমি মনে করি দুইজনকে বাদ দিয়ে ১৩৫ জনই আমাদের সঙ্গে আছে।
আলেচনায় আরও বক্তব্য রাখেন বরগুনা ২ আসনের ইউনূস সোহাগ, কুমিল্লা ২ আসনের মো. মাঈনুদ্দিন কুমিল্লা, নেত্রকোনা -৪ আসনের আল মামুন, নেত্রকোনা-৫ আসনের আব্দুল ওয়াহাব হামিদী, ঢাকা-৬ আসনের কাজি সিরজুল ইসলাম, মাগুরা ১ আসনের সঞ্জয় রায় রনি, মাদারীপুর ৩ আসনের প্রবীন হালদার প্রমুখ।
সফর উপলক্ষে বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকায় চীনা দূতাবাসে এনসিপির উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের জন্য এক বিদায় সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। তিনি অনুষ্ঠানে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন এবং সফরের সফলতা কামনা করেন। পরে ঢাকার চীনা দূতাবাস তাদের সরকারি ফেসবুক
২১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন উপযুক্ত নয়। পিআর পদ্ধতিতে ভিন্ন মত থাকলেও সেটিই রাজনৈতিক সৌন্দর্য, আর সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এ সংকট সমাধান সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
২১ ঘণ্টা আগেসঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানা জামায়াতের এ নেতা। হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের নায়েবে আমির ও কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মূসা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
১ দিন আগেতথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১ দিন আগে