জুলাই সনদ নিয়ে প্রতারণা সহ্য করা হবে না : রাশেদ খাঁন

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন করে কোনো সংশোধন, সংযোজন বা বিয়োজনের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন।

শুক্রবার নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।

রাশেদ খাঁন লেখেন, জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর সংশোধনের কোনো সুযোগ নেই। যে লেখায় স্বাক্ষর হয়েছে, সেই লেখা অনুযায়ী বাস্তবায়ন ও আইনগত ভিত্তি হবে। এর বাইরে নতুন করে কিছু পরিবর্তনের সুযোগ নেই।

তিনি আরও বলেন, রাষ্ট্রের রীতিনীতি কারও আবেগ, অনুভূতি বা আবদার অনুযায়ী পরিবর্তন হয় না। কোনো একটি দল স্বাক্ষর করেনি বলে অন্যদের সঙ্গে প্রতারণা করা যাবে না। এমন চেষ্টা হলে প্রতিরোধের মুখে পড়তে হবে।

ফেসবুক পোস্টে গণঅধিকার পরিষদের এই নেতা চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বলেন, যদি পারেন, তাদের হাত পা ধরে স্বাক্ষর করান বা তাদের জন্য আলাদা জুলাই সনদ তৈরি করে নিন। আমরা যেটাতে স্বাক্ষর করেছি, ওটাই আমাদের জুলাই সনদ।

শেষে তিনি সতর্ক করে বলেন, হাসিনা কোটা সংস্কার নিয়ে প্রতারণা করে বিদায় নিয়েছে, জুলাই সনদে প্রতারণা করলে আপনাদেরও বিদায় নিতে হবে। আমার স্বাক্ষর নিয়ে কাউকে প্রতারণা করতে দেব না।

রাজনৈতিক মহলে রাশেদ খানের এই বক্তব্যকে জুলাই সনদ ঘিরে চলমান মতবিরোধের প্রেক্ষিতে গুরুত্বপূর্ণ বলে দেখা হচ্ছে।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

‘কলি’তে ‘ছোট দল’ ইঙ্গিতের অভিযোগ এনসিপির, ইসি বলছে নিজস্ব সিদ্ধান্ত

ইসি বলছে, কারও কোনো দাবি-দাওয়ার মুখে নয়, তারা নির্বাচনি প্রতীকের সংখ্যা বাড়ানোর প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে এই প্রতীকটি অন্তর্ভুক্ত করেছে। আগের তালিকার কিছু প্রতীক নিয়ে আপত্তি থাকায় সেগুলো সংশোধন করে নতুন প্রতীক যুক্ত করা হয়েছে মাত্র।

১ দিন আগে

আগামীকালের মধ্যে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করুন

‘আমি আবার রিপিট করতে চাই, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম, কারণ রাত ১২টা-১টাতেও ও রকম আদেশ জারির নজির আছে; আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’

১ দিন আগে

‘কলি’ নয়, ‘শাপলা’ই চায় এনসিপি

জহুরুল ইসলাম মুসা বলেন, ‘শাপলা কলি’ দেওয়া হলে তা আমরা মানব না। আমরা শাপলা প্রতীকই চাই। ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করায় আমরা সন্তুষ্ট নই।’

১ দিন আগে

‘কাবিননামায় সাইন করেছে বিএনপি, এখন আর না বলার সুযোগ নাই’

নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ শব্দ জারি করেছে। বিএনপির ‘না’ বলার কোনো ওয়ে নেই। তারা অলরেডি ‘হ্যাঁ’ বলে দিয়েছেন। তারা বিবাহে রাজিও হয়েছেন, কাবিননামায় সইও করেছেন। এখন তাদের না বলার কোনো অপশন নেই। বিএনপির ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।

১ দিন আগে