প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন তারা। আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে শাহবাগ অবরোধ করেন তাঁরা।
এতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। অবরোধ কর্মসূচিতে ছাত্র জনতার পাশাপাশি জুলাই আগস্টে নিহতদের পরিবার ও আহতরা অংশ নিয়েছেন। ফলে শাহবাগ মোড়ের সবকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এসময় তারা ‘বাহ ইন্টেরিয়াম চমৎকার, খুনিদের পাহারাদার’; ‘লীগ ধরো, জেলে ভরো’; ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’; ‘খুনি লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’; ‘ব্যান করো, ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’; ‘দিল্লি না, ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’; ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’; ‘গোলামি না আজাদী, আজাদী আজাদী’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে সমাবেশ থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধের ঘোষণা দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘ইন্টেরিমের (অন্তর্বর্তী সরকারের) কানে আমাদের দাবি পৌঁছায়নি। তাই আমরা সমাবেশস্থল থেকে শাহবাগ অবরোধে যাচ্ছি। দাবি না আদায় পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করব।’
হাসনাত বলেন, ‘১০০টা ফেরাউন একসঙ্গে করলেও একটা হাসিনা পাওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগকে কোন কারণে রাজনৈতিক দল বলা হয়? আমরা শুনতে পাচ্ছি প্রধান উপদেষ্টা নাকি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসার চেষ্টা করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে তিনি নাকি আওমী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
এদিন, দুপুর আড়াইটার পর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার উপস্থিতিতে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি, ছাত্র শিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, জুলাই ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও অংশ নেন। এই সমাবেশ থেকেই বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটের দিকে শাহবাগ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপর সেটি রূপ নেয় সমাবেশে। আর এই সমাবেশ থেকেই দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবরোধের ঘোষণা আসে।
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে শাহবাগ অবরোধ করেছেন আন্দোলনকারীরা। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন তারা। আজ শুক্রবার বিকেল পৌনে ৫টার দিকে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহর নেতৃত্বে শাহবাগ অবরোধ করেন তাঁরা।
এতে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠনের নেতা-কর্মীরা অংশ নেন। অবরোধ কর্মসূচিতে ছাত্র জনতার পাশাপাশি জুলাই আগস্টে নিহতদের পরিবার ও আহতরা অংশ নিয়েছেন। ফলে শাহবাগ মোড়ের সবকটি সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এসময় তারা ‘বাহ ইন্টেরিয়াম চমৎকার, খুনিদের পাহারাদার’; ‘লীগ ধরো, জেলে ভরো’; ‘ওয়ান টু থ্রি ফোর, আওয়ামী লীগ নো মোর’; ‘খুনি লীগের ঠিকানা, এই বাংলায় হবে না’; ‘ক্ষমতা না জনতা, জনতা জনতা’; ‘ব্যান করো, ব্যান করো, আওয়ামী লীগ ব্যান করো’; ‘দিল্লি না, ঢাকা, ঢাকা-ঢাকা’; ‘আমার ভাই কবরে, খুনি কেন বাহিরে’; ‘গোলামি না আজাদী, আজাদী আজাদী’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
এর আগে সমাবেশ থেকে শাহবাগ মোড় অবরোধের ঘোষণা দেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আব্দুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘ইন্টেরিমের (অন্তর্বর্তী সরকারের) কানে আমাদের দাবি পৌঁছায়নি। তাই আমরা সমাবেশস্থল থেকে শাহবাগ অবরোধে যাচ্ছি। দাবি না আদায় পর্যন্ত সেখানে অবস্থান করব।’
হাসনাত বলেন, ‘১০০টা ফেরাউন একসঙ্গে করলেও একটা হাসিনা পাওয়া যাবে না। আওয়ামী লীগকে কোন কারণে রাজনৈতিক দল বলা হয়? আমরা শুনতে পাচ্ছি প্রধান উপদেষ্টা নাকি রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসার চেষ্টা করছেন। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বসে তিনি নাকি আওমী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।’
এদিন, দুপুর আড়াইটার পর আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে হাজার হাজার ছাত্র-জনতার উপস্থিতিতে সমাবেশ শুরু হয়। সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি, ছাত্র শিবির, গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ, জুলাই ঐক্য, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ইনকিলাব মঞ্চের নেতাকর্মীরা ছাড়াও বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরাও অংশ নেন। এই সমাবেশ থেকেই বিকেল ৪টা ৩৫ মিনিটের দিকে শাহবাগ অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর আগে, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে গতকাল বৃহস্পতিবার (৮ মে) রাত ১০টা থেকে বিক্ষোভ শুরু হয়। এরপর সেটি রূপ নেয় সমাবেশে। আর এই সমাবেশ থেকেই দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত অবরোধের ঘোষণা আসে।
এসময় আমান উল্লাহ আমান বলেন, প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন- আগামী ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আমরা আশা করি, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে দেশে আবার গণতন্ত্রের পূর্ণ প্রত্যাবর্তন ঘটবে।
১৯ ঘণ্টা আগেভারতের ভূমিকার সমালোচনা করে বিএনপির এই নেতা বলেন, ভারত কখনোই গণতন্ত্রের বা স্বাধীনতার পক্ষে ছিল না। নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য তারা সবসময় বাংলাদেশকে ব্যবহার করেছে। এ দেশের মানুষকে তারা শোষণের ক্ষেত্র হিসেবে দেখে। তারা বিশ্বজুড়ে প্রচার চালাচ্ছে যে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর নির্যাতন হচ্ছে, যা সম্প
২১ ঘণ্টা আগেবিএনপি আগামী ১৫ অক্টোবর জুলাই সনদ সইয়ের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
১ দিন আগেসবাইকে বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা জানিয়ে এমরান সালেহ প্রিন্স বলেন, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশে জনগণ একে অপরের ধর্মীয় ও সামাজিক উৎসবে অংশ নেয়- এটাই বাংলাদেশি জাতির ঐতিহ্য।’ তিনি ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে এই ঐতিহ্য ধরে রাখার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘এর মধ্যেই নিহিত রয়েছে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী দর্শন।’
২ দিন আগে