প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
শেখ হাসিনা সরকারের অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার পাতানো সাজানো নির্বাচনে ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছে গণফোরাম।
মঙ্গলবার গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের অধীন ডামি একদলীয় নির্বাচন ছিল বিভৎস এবং বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। একতরফা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সরকারের দুঃশাসনকাল দীর্ঘমেয়াদী করার রাজচালাকির চাতুর্যতাপূর্ণ প্রদিদ্বন্দিতাহীন পুতুল নাচ।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, জোর জবরদস্তি, ভয়ভীতি ও প্রলোভন কোনো কিছুই জনগণকে এই প্রহসনের নির্বাচনে ভোটদানের আগ্রহের সৃষ্টি করেনি। জনগণের নিরব ভোটবর্জনে সারা দেশের ভোটকেন্দ্রে ছিল নজিরবিহীন জনমানবশূন্যতা।
তারা বলেন, সকল নির্বাচনী আসনে কারচুপি, জালভোটসহ নানাবিধ অবৈধ উপায় প্রকৃত ভোটদানের চেয়ে বেশি ভোট প্রদান দেখানো, কৃত্রিম উপায়ে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতি দেখানো বাংলাদেশের গণতন্ত্রে কালিমা লেপন করেছে।
নেতারা আরও বলেন, গণতন্ত্রের জন্য যে দেশ স্বাধীন হয়েছে সেই গণতন্ত্রকে একদলীয় অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনে ধাবিত করার জন্য গভীর চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ এই জনবিচ্ছিন্ন নির্বাচন। মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভুলুণ্ঠিত করা ভোটারবিহীন এই নির্বাচন দেশ ও জাতির জন্য হুমকিস্বরূপ।
তারা বলেন, দেশের চলমান সংকট নিরসনে অবিলম্বে জনগণের অংশগ্রহণ ব্যতীত স্বঘোষিত নির্বাচনের ফলাফল বাতিল, শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগ ও বিশেষভাবে রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।
শেখ হাসিনা সরকারের অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করার পাতানো সাজানো নির্বাচনে ভোটদানে বিরত থাকার জন্য বাংলাদেশের গণতন্ত্রকামী জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছে গণফোরাম।
মঙ্গলবার গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মোহসীন মন্টু ও সাধারণ সম্পাদক সুব্রত চৌধুরী এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, শেখ হাসিনা সরকারের অধীন ডামি একদলীয় নির্বাচন ছিল বিভৎস এবং বাংলাদেশের জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। একতরফা দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন সরকারের দুঃশাসনকাল দীর্ঘমেয়াদী করার রাজচালাকির চাতুর্যতাপূর্ণ প্রদিদ্বন্দিতাহীন পুতুল নাচ।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, জোর জবরদস্তি, ভয়ভীতি ও প্রলোভন কোনো কিছুই জনগণকে এই প্রহসনের নির্বাচনে ভোটদানের আগ্রহের সৃষ্টি করেনি। জনগণের নিরব ভোটবর্জনে সারা দেশের ভোটকেন্দ্রে ছিল নজিরবিহীন জনমানবশূন্যতা।
তারা বলেন, সকল নির্বাচনী আসনে কারচুপি, জালভোটসহ নানাবিধ অবৈধ উপায় প্রকৃত ভোটদানের চেয়ে বেশি ভোট প্রদান দেখানো, কৃত্রিম উপায়ে ভোটকেন্দ্রে উপস্থিতি দেখানো বাংলাদেশের গণতন্ত্রে কালিমা লেপন করেছে।
নেতারা আরও বলেন, গণতন্ত্রের জন্য যে দেশ স্বাধীন হয়েছে সেই গণতন্ত্রকে একদলীয় অগণতান্ত্রিক কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসনে ধাবিত করার জন্য গভীর চক্রান্তের বহিঃপ্রকাশ এই জনবিচ্ছিন্ন নির্বাচন। মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার, সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার ভুলুণ্ঠিত করা ভোটারবিহীন এই নির্বাচন দেশ ও জাতির জন্য হুমকিস্বরূপ।
তারা বলেন, দেশের চলমান সংকট নিরসনে অবিলম্বে জনগণের অংশগ্রহণ ব্যতীত স্বঘোষিত নির্বাচনের ফলাফল বাতিল, শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগ ও বিশেষভাবে রাজনৈতিক সংকট উত্তরণে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে