প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেছেন, এখন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ যুদ্ধ চলছে। একজন আরেকজনের ওপর হামলা করছে, নির্বাচনী ক্যাম্প জ্বালিয়ে দিচ্ছে। যারা হামলা করছে ও যাদের ওপর করছে সব আওয়ামী লীগের লোক। তারা এতো পাপ করছে যে, এখন নিজেরা নিজেরা সুইসাইড করতেছে মারামারি করে। তবে জয় জনগণের হবে ইনশাআল্লাহ। সমস্ত জাতি ও দলকে একত্রিত করতে হবে। ৭ তারিখে নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।
শুক্রবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত কারারুদ্ধ বাংলাদেশ; ডামি নির্বাচনের ফাঁদ ও ভোটাধিকার শীর্ষক সর্বদলীয় আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, এনডিপির চেয়ারম্যান ক্বারি মোহাম্মদ আবু তাহের প্রমুখ।
রেজা কিবরিয়া বলেন, যারা স্বাধীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চান, সামনের বছর অনেক ভালো যাবে আমাদের। ওনাদের মনে অনেক কষ্ট। জনগণের টাকা পাচার করে নিয়ে গেছে। তারপরও তারা (আমেরিকা-ইউরোপ) প্রশ্ন করে এর উৎস কি? গরীব মানুষের চুরি করা টাকা দিয়ে লবিস্টর নিয়োগ দিয়েছিলেন, কিন্তু লাভ হয়নি। টাকা দিয়ে অনেককে ম্যানেজ করা যায়, আমেরিকাকে ম্যানেজ করা যায় না। চোরদের আমেরিকানরা সম্মান করে না। ওইসব দেশে আইনের সাশন আছে। পাচার করে যে টাকা নিয়ে গেছে তা বাজেয়াপ্ত হবে এবং সামনে যে নতুন সরকার আসবে তারা ফেরত আনবে।
তিনি আরও বলেন, এই দেশটা সম্ভাবনাময় দেশ এজন্য আমি ফেরত এসেছি। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিনও আমেরিকায় সিটিজেন নিয়েছে। আমি নেইনি। আমার বাবার হত্যার পর থেকে আমাকে অনেক সুবিধা দিতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ কিন্তু আমি নেইনি। আমি আওয়ামী লীগকে অনেক কাছ থেকে দেখেছি। এরা এতো নিম্নমানের নেতৃত্ব এরা দিয়েছে। আমার দেশের মতো একটা সোনালী দেশকে নিম্নশ্রেণির চোররা দখল করে রেখেছে। ২০২৪ সালে নতুনভাবে শুরু হবে। ভালো নেতৃত্বের কারণে একটা দেশ অনেক দূর যেতে পারে। আমরাও পারবো। অনেক সময় নষ্ট হয়েছে, আর না। আসুন শপথ নেই। রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ফিরিয়ে আনবো।আপনারা দেখেন ৭ তারিখের পরে কি ঘটে। জনগণ কীভাবে এদের প্রত্যাখ্যান করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক অব জেলা জাজ শামসুল ইসলাম, ব্রি জে (অব) হাবিবুর রহমান, প্রফেসর মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম হোসেন, আরিফুর রহমান তুহিন, যুগ্ম সদস্য সচিব আতাউল্লাহ, তারেক রহমান, সহকারি আহবায়ক শেখ খাইরুল কবির, কেন্দ্রীয় সদস্য জিয়াউর রহমান, ইমাম হোসেন, মোজাম্মেল মিয়াজী, আরিফ বিল্লাহ, যুব অধিকার পরিষদের আহবায়ক সাকিব হোসেন, সদস্য সচিব সোহেল মৃধা ও ছাত্র অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মুনতাসীর মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
গণঅধিকার পরিষদের আহবায়ক ড. রেজা কিবরিয়া বলেছেন, এখন আওয়ামী লীগ আওয়ামী লীগ যুদ্ধ চলছে। একজন আরেকজনের ওপর হামলা করছে, নির্বাচনী ক্যাম্প জ্বালিয়ে দিচ্ছে। যারা হামলা করছে ও যাদের ওপর করছে সব আওয়ামী লীগের লোক। তারা এতো পাপ করছে যে, এখন নিজেরা নিজেরা সুইসাইড করতেছে মারামারি করে। তবে জয় জনগণের হবে ইনশাআল্লাহ। সমস্ত জাতি ও দলকে একত্রিত করতে হবে। ৭ তারিখে নির্বাচন বন্ধ করতে হবে।
শুক্রবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে গণঅধিকার পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত কারারুদ্ধ বাংলাদেশ; ডামি নির্বাচনের ফাঁদ ও ভোটাধিকার শীর্ষক সর্বদলীয় আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
গণঅধিকার পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব ফারুক হাসানের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আশরাফ আলী আকন, এনডিপির চেয়ারম্যান ক্বারি মোহাম্মদ আবু তাহের প্রমুখ।
রেজা কিবরিয়া বলেন, যারা স্বাধীন ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ দেখতে চান, সামনের বছর অনেক ভালো যাবে আমাদের। ওনাদের মনে অনেক কষ্ট। জনগণের টাকা পাচার করে নিয়ে গেছে। তারপরও তারা (আমেরিকা-ইউরোপ) প্রশ্ন করে এর উৎস কি? গরীব মানুষের চুরি করা টাকা দিয়ে লবিস্টর নিয়োগ দিয়েছিলেন, কিন্তু লাভ হয়নি। টাকা দিয়ে অনেককে ম্যানেজ করা যায়, আমেরিকাকে ম্যানেজ করা যায় না। চোরদের আমেরিকানরা সম্মান করে না। ওইসব দেশে আইনের সাশন আছে। পাচার করে যে টাকা নিয়ে গেছে তা বাজেয়াপ্ত হবে এবং সামনে যে নতুন সরকার আসবে তারা ফেরত আনবে।
তিনি আরও বলেন, এই দেশটা সম্ভাবনাময় দেশ এজন্য আমি ফেরত এসেছি। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দিনও আমেরিকায় সিটিজেন নিয়েছে। আমি নেইনি। আমার বাবার হত্যার পর থেকে আমাকে অনেক সুবিধা দিতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ কিন্তু আমি নেইনি। আমি আওয়ামী লীগকে অনেক কাছ থেকে দেখেছি। এরা এতো নিম্নমানের নেতৃত্ব এরা দিয়েছে। আমার দেশের মতো একটা সোনালী দেশকে নিম্নশ্রেণির চোররা দখল করে রেখেছে। ২০২৪ সালে নতুনভাবে শুরু হবে। ভালো নেতৃত্বের কারণে একটা দেশ অনেক দূর যেতে পারে। আমরাও পারবো। অনেক সময় নষ্ট হয়েছে, আর না। আসুন শপথ নেই। রাজনৈতিক দায়বদ্ধতা ফিরিয়ে আনবো।আপনারা দেখেন ৭ তারিখের পরে কি ঘটে। জনগণ কীভাবে এদের প্রত্যাখ্যান করে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গণঅধিকার পরিষদের যুগ্ম আহবায়ক অব জেলা জাজ শামসুল ইসলাম, ব্রি জে (অব) হাবিবুর রহমান, প্রফেসর মাহবুবুর রহমান, সাদ্দাম হোসেন, আরিফুর রহমান তুহিন, যুগ্ম সদস্য সচিব আতাউল্লাহ, তারেক রহমান, সহকারি আহবায়ক শেখ খাইরুল কবির, কেন্দ্রীয় সদস্য জিয়াউর রহমান, ইমাম হোসেন, মোজাম্মেল মিয়াজী, আরিফ বিল্লাহ, যুব অধিকার পরিষদের আহবায়ক সাকিব হোসেন, সদস্য সচিব সোহেল মৃধা ও ছাত্র অধিকার পরিষদের সদস্য সচিব মুনতাসীর মাহমুদ উপস্থিত ছিলেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১২ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে