নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘সাজানো নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, তৃণমূল বিএনপি রাজনীতি করবে। ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা তুলে ধরেছিলেন। আমরা এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখব। আমরা সাজানো নির্বাচনে আর যাব না। আমাদের সকল প্রার্থীরা ঢাকা আসবে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেব।
বুধবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অভিযোগ দেওয়া শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
তৈমূর বলেন, নির্বাচন হয়েছে সরকার বনাম সরকার। দেশ একদলীয় শাসনের দিকে যাচ্ছে। আমাদের জন্য দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি সম্ভব না। আগামী প্রজন্মও পারবে না। তৃতীয় প্রজন্ম হয়তো পারবে। সরকার ভাবে ক্ষমতা ছাড়লে আমাকে জেলে যেতে হবে। সেকারণেই ওরা নির্বাচন কুক্ষিগত করে। নির্বাচন কমিশনের কোনো ক্ষমতা নেই। প্রশাসনও সরকারের আজ্ঞাবহ। সিইসির সচিবের বক্তব্য শুনেছেন, সে বলেছে- ডিসিদের কাছে মেসেজ চলে গেছে। সে অনুযায়ী রেজাল্ট হবে। আমরা সবসময় রাজপথে ছিলাম। বাকি জীবনও আমাকে রাজপথেই থাকতে হবে। যখন চোখের সামনে দেখলাম এই ব্যারিস্টার সুমনও বলেছে সরকার বনাম সরকার নির্বাচন। এটা তাঁদের মুখেরই কথা।
তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব বলেন, রূপগঞ্জের দুটি সন্ত্রাসী বাহিনী শমসের ডাকাত ও রীতা মেম্বার। আমরা বারবার নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনকে বলে এসেছি। আমাদের কাছে ডকুমেন্টস আছে। আমরা বলেছি- এ রকম সিরিজ মামলার আসামিদের আইনের আওতায় আনা হোক। কিন্তু আমরা কোনো প্রতিকার পাইনি। নির্বাচনের দিন চনপাড়ায় রেজাল্ট ঘোষণার পর শমশের বাহিনী ও রিতা বাহিনী আমার কর্মীদের বাড়িঘর লুটপাট করে। আমি আজ এই পরিবারটিকে নিয়ে এসপি অফিসে এসেছি। যেহেতু তাঁরা আমার নির্বাচন করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসপি সাহেব আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা নির্বিঘ্নে চনপাড়ায় বসবাস করতে পারবে। তিনি ওসিকে ফোনে নির্দেশনাও দিয়েছেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ‘সাজানো নির্বাচন’ আখ্যা দিয়ে তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, তৃণমূল বিএনপি রাজনীতি করবে। ব্যারিষ্টার নাজমুল হুদা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা তুলে ধরেছিলেন। আমরা এগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখব। আমরা সাজানো নির্বাচনে আর যাব না। আমাদের সকল প্রার্থীরা ঢাকা আসবে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে প্রধানমন্ত্রীকে রিপোর্ট দেব।
বুধবার দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অভিযোগ দেওয়া শেষে এসব কথা বলেন তিনি।
তৈমূর বলেন, নির্বাচন হয়েছে সরকার বনাম সরকার। দেশ একদলীয় শাসনের দিকে যাচ্ছে। আমাদের জন্য দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি সম্ভব না। আগামী প্রজন্মও পারবে না। তৃতীয় প্রজন্ম হয়তো পারবে। সরকার ভাবে ক্ষমতা ছাড়লে আমাকে জেলে যেতে হবে। সেকারণেই ওরা নির্বাচন কুক্ষিগত করে। নির্বাচন কমিশনের কোনো ক্ষমতা নেই। প্রশাসনও সরকারের আজ্ঞাবহ। সিইসির সচিবের বক্তব্য শুনেছেন, সে বলেছে- ডিসিদের কাছে মেসেজ চলে গেছে। সে অনুযায়ী রেজাল্ট হবে। আমরা সবসময় রাজপথে ছিলাম। বাকি জীবনও আমাকে রাজপথেই থাকতে হবে। যখন চোখের সামনে দেখলাম এই ব্যারিস্টার সুমনও বলেছে সরকার বনাম সরকার নির্বাচন। এটা তাঁদের মুখেরই কথা।
তৃণমূল বিএনপির মহাসচিব বলেন, রূপগঞ্জের দুটি সন্ত্রাসী বাহিনী শমসের ডাকাত ও রীতা মেম্বার। আমরা বারবার নির্বাচন কমিশন ও প্রশাসনকে বলে এসেছি। আমাদের কাছে ডকুমেন্টস আছে। আমরা বলেছি- এ রকম সিরিজ মামলার আসামিদের আইনের আওতায় আনা হোক। কিন্তু আমরা কোনো প্রতিকার পাইনি। নির্বাচনের দিন চনপাড়ায় রেজাল্ট ঘোষণার পর শমশের বাহিনী ও রিতা বাহিনী আমার কর্মীদের বাড়িঘর লুটপাট করে। আমি আজ এই পরিবারটিকে নিয়ে এসপি অফিসে এসেছি। যেহেতু তাঁরা আমার নির্বাচন করতে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এসপি সাহেব আশ্বস্ত করেছেন, তাঁরা নির্বিঘ্নে চনপাড়ায় বসবাস করতে পারবে। তিনি ওসিকে ফোনে নির্দেশনাও দিয়েছেন।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন উপযুক্ত নয়। পিআর পদ্ধতিতে ভিন্ন মত থাকলেও সেটিই রাজনৈতিক সৌন্দর্য, আর সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় এ সংকট সমাধান সম্ভব নয় বলেও জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
১৮ ঘণ্টা আগেসঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানা জামায়াতের এ নেতা। হামিদুর রহমান আযাদের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার এবং ঢাকা মহানগর উত্তরের নায়েবে আমির ও কেন্দ্রীয় কমিটির কর্মপরিষদ সদস্য আব্দুর রহমান মূসা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।
২০ ঘণ্টা আগেতথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১ দিন আগে