প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন করে আন্দোলন দমন করা যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। সোমবার রাতে এক যৌথ বিবৃতিতে এ হুঁশিয়ারি দেন তারা।
নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে গণমাধ্যমে এই বিবৃতি দেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তারা হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে হামলাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, সাইফুল হক, জোনায়েদ সাকি, অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূম ও হাবিবুর রহমান রিজু এই বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকার খামারবাড়িতে নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে চলমান 'গণতন্ত্রের পক্ষে গণস্বাক্ষর' কর্মসূচিতে আকস্মিকভাবে নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করে। তারা টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করে; কর্মসূচির ব্যানার, স্বাক্ষরকৃত কাপড়, টেবিল, চেয়ার ইত্যাদি নিয়ে যায় এবং নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ছাত্রলীগের ১৫-২০ জনের একটি দল নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারকে ঘিরে ধরে মারধর করে। এক পর্যায়ে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোকলেছুর রহমান সবুজ তাকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ছাত্রলীগের ১৫-২০ জন ক্যাডার মোটরসাইকেল নিয়ে ধাওয়া করে, ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে আটকে পুনরায় বেধড়ক মারধর করে। অথচ পাশেই পুলিশ অবস্থান করলেও তারা এ সময় নীরব ছিল। সাকিব আনোয়ার এতে গুরুতর আহত হন।
বিবৃতিতে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, হামলা করে, ভয় ও ত্রাস সৃষ্টি করে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্রের আন্দোলন দমন করা যাবে না। সরকার জনগণের ভোট কেড়ে নিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে। তাদের জনসমর্থন নেই- এটা তারা স্পষ্ট করেই জানে। সে কারণে কালো পতাকা মিছিল কিংবা গণস্বাক্ষরের মতো একেবারেই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেও তারা বাধা দিচ্ছে, হামলা করছে। আসলে সরকার নিজেই ভীত, তাই জনগণের মধ্যে ভয় এবং ত্রাস সৃষ্টি করেই তারা শাসন ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়।
তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এসব করে শেষ রক্ষা হবে না। গণআন্দোলন গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণ এই সরকারকে বিদায় করবে।
বিরোধী দলের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা ও নির্যাতন করে আন্দোলন দমন করা যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। সোমবার রাতে এক যৌথ বিবৃতিতে এ হুঁশিয়ারি দেন তারা।
নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারের ওপর হামলার নিন্দা জানিয়ে গণমাধ্যমে এই বিবৃতি দেন গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা। তারা হামলার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে অবিলম্বে হামলাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
গণতন্ত্র মঞ্চের পক্ষে আ স ম আব্দুর রব, মাহমুদুর রহমান মান্না, সাইফুল হক, জোনায়েদ সাকি, অ্যাডভোকেট হাসনাত কাইয়ূম ও হাবিবুর রহমান রিজু এই বিবৃতি দেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, ঢাকার খামারবাড়িতে নাগরিক ঐক্যের উদ্যোগে চলমান 'গণতন্ত্রের পক্ষে গণস্বাক্ষর' কর্মসূচিতে আকস্মিকভাবে নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারের ওপর ছাত্রলীগ হামলা করে। তারা টেবিল-চেয়ার ভাঙচুর করে; কর্মসূচির ব্যানার, স্বাক্ষরকৃত কাপড়, টেবিল, চেয়ার ইত্যাদি নিয়ে যায় এবং নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এ সময় ছাত্রলীগের ১৫-২০ জনের একটি দল নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ারকে ঘিরে ধরে মারধর করে। এক পর্যায়ে নাগরিক ঐক্যের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোকলেছুর রহমান সবুজ তাকে সরিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে ছাত্রলীগের ১৫-২০ জন ক্যাডার মোটরসাইকেল নিয়ে ধাওয়া করে, ফার্মগেট মেট্রোরেল স্টেশনের নিচে আটকে পুনরায় বেধড়ক মারধর করে। অথচ পাশেই পুলিশ অবস্থান করলেও তারা এ সময় নীরব ছিল। সাকিব আনোয়ার এতে গুরুতর আহত হন।
বিবৃতিতে গণতন্ত্র মঞ্চের নেতারা বলেন, হামলা করে, ভয় ও ত্রাস সৃষ্টি করে ভোটাধিকার ও গণতন্ত্রের আন্দোলন দমন করা যাবে না। সরকার জনগণের ভোট কেড়ে নিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতায় আছে। তাদের জনসমর্থন নেই- এটা তারা স্পষ্ট করেই জানে। সে কারণে কালো পতাকা মিছিল কিংবা গণস্বাক্ষরের মতো একেবারেই শান্তিপূর্ণ কর্মসূচিতেও তারা বাধা দিচ্ছে, হামলা করছে। আসলে সরকার নিজেই ভীত, তাই জনগণের মধ্যে ভয় এবং ত্রাস সৃষ্টি করেই তারা শাসন ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করতে চায়।
তারা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, এসব করে শেষ রক্ষা হবে না। গণআন্দোলন গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে জনগণ এই সরকারকে বিদায় করবে।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে