প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে ৬২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী পাস করলেও অধিকাংশেরই আওয়ামী লীগের পদ-পদবী রয়েছে। দলের পদ-পদবী নেই, সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন ৩ প্রার্থী। যদিও তাদের একজন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বহিষ্কার হন।
বাকি দুইজনের একজন জাতীয় পার্টির মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে জয়ী হয়েছেন। অন্য জনের কোনো দলীয় পরিচয় নেই। ধর্মভিত্তিক সংগঠন আঞ্জুমান আল ইসলাহ’র সভাপতি তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছেন সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। নির্বাচনে অংশ নেয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, বিএনপির ও জাতীয় পার্টির নেতারা এই স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন জানান। ওই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
নীলফামারী-৪ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চেয়েছিলেন মোহাম্মদ সিদ্দিকুল আলম। দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের মাঠে নামেন তিনি। আসনটির বর্তমান সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির নেতা আহসান আদেলুর রহমানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচনের জয় ছিনিয়ে আনেন সিদ্দিকুল আলম।
সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলো জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক উদ্দিন আহমদ। ওই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন বাংলাদেশ আঞ্জুমানে আল ইসলাহর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হুছাম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি ফুলতলীর পীর হিসেবে এলাকায় পরিচিত। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে পরাজিত করে জয় ছিনিয়ে এনেছেন মোহাম্মদ হুছাম উদ্দিন চৌধুরী।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচনে ৬২ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী পাস করলেও অধিকাংশেরই আওয়ামী লীগের পদ-পদবী রয়েছে। দলের পদ-পদবী নেই, সম্পূর্ণ স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে জয় ছিনিয়ে এনেছেন ৩ প্রার্থী। যদিও তাদের একজন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বহিষ্কার হন।
বাকি দুইজনের একজন জাতীয় পার্টির মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়ে জয়ী হয়েছেন। অন্য জনের কোনো দলীয় পরিচয় নেই। ধর্মভিত্তিক সংগঠন আঞ্জুমান আল ইসলাহ’র সভাপতি তিনি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে জয়ী হয়েছেন সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান। তিনি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ছিলেন। নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হওয়ায় তাকে বহিষ্কার করে বিএনপি। নির্বাচনে অংশ নেয়ায় স্থানীয় আওয়ামী লীগ, বিএনপির ও জাতীয় পার্টির নেতারা এই স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন জানান। ওই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থীকে সমর্থন দিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়িয়ে ছিলেন।
নীলফামারী-৪ আসনে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন চেয়েছিলেন মোহাম্মদ সিদ্দিকুল আলম। দলের মনোনয়ন না পেয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনের মাঠে নামেন তিনি। আসনটির বর্তমান সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির নেতা আহসান আদেলুর রহমানের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নির্বাচনের জয় ছিনিয়ে আনেন সিদ্দিকুল আলম।
সিলেট-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ছিলো জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাসুক উদ্দিন আহমদ। ওই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন বাংলাদেশ আঞ্জুমানে আল ইসলাহর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হুছাম উদ্দিন চৌধুরী। তিনি ফুলতলীর পীর হিসেবে এলাকায় পরিচিত। আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে পরাজিত করে জয় ছিনিয়ে এনেছেন মোহাম্মদ হুছাম উদ্দিন চৌধুরী।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে