প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
টিআইবি বাস্তবতা তুলে ধরেছে বলে মনে করছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোট নেতারা বলেছেন, টিআইবিকে গালি দিয়ে দেশে-বিদেশে এই কারচুপির আর একতরফা প্রহসনের নির্বাচনের বৈধতা তৈরি করা যাবে না।
শুক্রবার পুরানা পল্টনের তোপখানা রোডে মেহেরবা প্লাজার সামনে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে বক্তারা এ সব কথা বলেন।
৭ জানুয়ারির প্রহসনের ডামি নির্বাচন বাতিল করে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশ করে গণতন্ত্র মঞ্চ।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক এডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সহ-সভাপতি মোঃ সিরাজ মিয়া, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম-আহবায়ক বাবুল বিশ্বাস। সভা পরিচালনা করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, আইনমন্ত্রী সংবিধানের মনগড়া ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। গায়ের জোরে বারবার সংবিধান লঙ্ঘন করে নানা রকম গোজামিল দিয়ে তারা ইচ্ছেমতো সবকিছু চালিয়ে নিচ্ছেন। শপথ নিলেই যদি সংসদ সদস্যদের কার্যভার গ্রহণ করা না হয় তাহলে শপথ নিয়ে মন্ত্রিসভার কার্যভার গ্রহণ করা কিভাবে বৈধ হয়? সংবিধান লঙ্ঘন করে পঞ্চদশ সংশোধনীর এইসব গোজামিল দিয়েই তারা দেশ চালাচ্ছেন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে যে গণরায় দিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করে অচিরেই নতুন গণ-আন্দোলন গড়ে উঠবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থেকে যারা সিন্ডিকেটের কোন কিছুই স্পর্শ করতে পারেনি তারা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আবারো ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। 'ছয় মাস পর সিন্ডিকেট থাকবে না' এই ধরনের বক্তব্যের মাধ্যমে কার্যত সিন্ডিকেটের রাজত্বকেই প্রতিষ্ঠিত করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে মানুষের পকেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে। মানুষের জীবনের নাভিশ্বাস তোলার বিরুদ্ধে জনগণের আন্দোলন আর তীব্রতার হবে। সমাবেশে নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে প্রহসনের নির্বাচন বাতিলপূর্বক সংসদ ভেঙে দিয়ে সকল দলের সাথে আলোচনা করে নতুন করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে আন্দোলন জোরদার করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
টিআইবি বাস্তবতা তুলে ধরেছে বলে মনে করছে গণতন্ত্র মঞ্চ। জোট নেতারা বলেছেন, টিআইবিকে গালি দিয়ে দেশে-বিদেশে এই কারচুপির আর একতরফা প্রহসনের নির্বাচনের বৈধতা তৈরি করা যাবে না।
শুক্রবার পুরানা পল্টনের তোপখানা রোডে মেহেরবা প্লাজার সামনে অনুষ্ঠিত এক সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিলে বক্তারা এ সব কথা বলেন।
৭ জানুয়ারির প্রহসনের ডামি নির্বাচন বাতিল করে অন্তর্বর্তীকালীন নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে পুনরায় নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশ করে গণতন্ত্র মঞ্চ।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক। সমাবেশে আরো বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক এডভোকেট হাসনাত কাইয়ুম, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি'র সহ-সভাপতি মোঃ সিরাজ মিয়া, ভাসানী অনুসারী পরিষদের যুগ্ম-আহবায়ক বাবুল বিশ্বাস। সভা পরিচালনা করেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির রাজনৈতিক পরিষদের সদস্য আকবর খান।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, আইনমন্ত্রী সংবিধানের মনগড়া ব্যাখ্যা দিচ্ছেন। গায়ের জোরে বারবার সংবিধান লঙ্ঘন করে নানা রকম গোজামিল দিয়ে তারা ইচ্ছেমতো সবকিছু চালিয়ে নিচ্ছেন। শপথ নিলেই যদি সংসদ সদস্যদের কার্যভার গ্রহণ করা না হয় তাহলে শপথ নিয়ে মন্ত্রিসভার কার্যভার গ্রহণ করা কিভাবে বৈধ হয়? সংবিধান লঙ্ঘন করে পঞ্চদশ সংশোধনীর এইসব গোজামিল দিয়েই তারা দেশ চালাচ্ছেন।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠ ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ এই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে যে গণরায় দিয়েছেন তার উপর ভিত্তি করে অচিরেই নতুন গণ-আন্দোলন গড়ে উঠবে।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায় থেকে যারা সিন্ডিকেটের কোন কিছুই স্পর্শ করতে পারেনি তারা সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে আবারো ফাঁকা আওয়াজ দিচ্ছে। 'ছয় মাস পর সিন্ডিকেট থাকবে না' এই ধরনের বক্তব্যের মাধ্যমে কার্যত সিন্ডিকেটের রাজত্বকেই প্রতিষ্ঠিত করা হচ্ছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতিতে মানুষের পকেট থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে। মানুষের জীবনের নাভিশ্বাস তোলার বিরুদ্ধে জনগণের আন্দোলন আর তীব্রতার হবে। সমাবেশে নেতৃবৃন্দ অবিলম্বে প্রহসনের নির্বাচন বাতিলপূর্বক সংসদ ভেঙে দিয়ে সকল দলের সাথে আলোচনা করে নতুন করে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের দাবি পুনর্ব্যক্ত করে আন্দোলন জোরদার করতে জনগণের প্রতি আহ্বান জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১১ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে