প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দ্বাদশ সংসন নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দিতে চেয়েছে আওয়ামী লীগ। এতে সন্তুষ্ট নয় জাতীয় পার্টি। এ নিয়ে করণীয় কী, তা ঠিক করতে বৈঠকে বলেছে দলটির নেতারা। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন তারা।
এর আগে শনিবার রাত ২টা পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন দলটির নেতারা।
দলীয় সূত্র জানায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৬ আসনের বেশি দিতে চায় না আওয়ামী লীগ। এখন পর্যন্ত ঢাকার কোনো আসনেও সমঝোতা করতে সম্মত হয়নি ক্ষমতাসীন দল। এ নিয়ে শনিবার দিনভর জাপা নেতারা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করেছে।
জাপা নেতারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আরো কয়েকটি আসনে সমঝোতার জন্য আলোচনা করছে। তবে তাঁদের ২৬ আসনে আটকে রাখার চেষ্টা করেছে আওয়ামী লীগ।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বৈঠকে আওয়ামী লীগ ২৬ আসনে সমঝোতা করার প্রস্তাব দেয়। তবে তাতে সন্তুষ্ট হয়নি জাপা। দলটি কম-বেশি ৪০ আসনে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছে। এর আগে দুই দলের মধ্যে চার দফা বৈঠক হয়।
আসন সমঝোতা নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাপার আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের সূত্র থেকে জানা গেছে, জাপার যেসব প্রার্থীর ন্যূনতম জনসমর্থন, তাঁদের বিজয়ী করে আনার দায়িত্ব নেবে না আওয়ামী লীগ। আসন সমঝোতা হলেও জাপা প্রার্থীদের স্বতন্ত্র ও অন্য দলের প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসতে হবে। তবে জাপার শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন নেতাকে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার মতো পরিবেশ তৈরিতে সহযোগিতা ও সমর্থন দেবে ক্ষমতাসীন দল।
আসন সমঝোতার এবার উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, যে ২৬ আসনে এখন পর্যন্ত সমঝোতা হয়েছে, সেখানে ঢাকার কোনো আসন নেই। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ঢাকা-৪ ও ৬ আসনে জাপাকে ছাড় দিয়েছিল।
গত ৬ ডিসেম্বর গুলশানে জাপার নেতাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। এরপর ৯ ও ১২ ডিসেম্বর আবারো গুলশানে বৈঠক হয় দুই দলের নেতাদের।
দুই দলের একাধিক সূত্র জানায়, প্রথম বৈঠকে জাপা কম-বেশি ৭০ আসনের একটি তালিকা দিয়েছে। সে অবস্থা থেকে সরে এসে এখন কম-বেশি ৪০ আসন নিয়ে সমঝোতা করতে চাচ্ছে জাপা। ২০১৮ সালের নির্বাচনে জাপার সঙ্গে সমঝোতা হয় ৩৭টি আসনে। তবে সাতটি আসন উন্মুক্ত রাখা হয়। নির্বাচনে জাপা ২২ আসনে জয়ী হয়। পরে উপনির্বাচনে আরো একটি আসনে বিজয়ী হলে জাপার সংসদ সদস্যের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৩-এ।
দ্বাদশ সংসন নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৬টি আসন দিতে চেয়েছে আওয়ামী লীগ। এতে সন্তুষ্ট নয় জাতীয় পার্টি। এ নিয়ে করণীয় কী, তা ঠিক করতে বৈঠকে বলেছে দলটির নেতারা। রোববার সকাল সাড়ে ১০টায় বনানীতে জাপার চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে বৈঠকে বসেন তারা।
এর আগে শনিবার রাত ২টা পর্যন্ত নিজেদের মধ্যে বৈঠক করেন দলটির নেতারা।
দলীয় সূত্র জানায়, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টিকে ২৬ আসনের বেশি দিতে চায় না আওয়ামী লীগ। এখন পর্যন্ত ঢাকার কোনো আসনেও সমঝোতা করতে সম্মত হয়নি ক্ষমতাসীন দল। এ নিয়ে শনিবার দিনভর জাপা নেতারা আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন মহলে দেনদরবার করেছে।
জাপা নেতারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আরো কয়েকটি আসনে সমঝোতার জন্য আলোচনা করছে। তবে তাঁদের ২৬ আসনে আটকে রাখার চেষ্টা করেছে আওয়ামী লীগ।
এর আগে গত শুক্রবার রাতে বৈঠকে আওয়ামী লীগ ২৬ আসনে সমঝোতা করার প্রস্তাব দেয়। তবে তাতে সন্তুষ্ট হয়নি জাপা। দলটি কম-বেশি ৪০ আসনে সমঝোতার প্রস্তাব দিয়েছে। এর আগে দুই দলের মধ্যে চার দফা বৈঠক হয়।
আসন সমঝোতা নিয়ে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জাপার আনুষ্ঠানিক-অনানুষ্ঠানিক বৈঠকের সূত্র থেকে জানা গেছে, জাপার যেসব প্রার্থীর ন্যূনতম জনসমর্থন, তাঁদের বিজয়ী করে আনার দায়িত্ব নেবে না আওয়ামী লীগ। আসন সমঝোতা হলেও জাপা প্রার্থীদের স্বতন্ত্র ও অন্য দলের প্রার্থীদের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জিতে আসতে হবে। তবে জাপার শীর্ষ পর্যায়ের বেশ কয়েকজন নেতাকে নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার মতো পরিবেশ তৈরিতে সহযোগিতা ও সমর্থন দেবে ক্ষমতাসীন দল।
আসন সমঝোতার এবার উল্লেখযোগ্য দিক হচ্ছে, যে ২৬ আসনে এখন পর্যন্ত সমঝোতা হয়েছে, সেখানে ঢাকার কোনো আসন নেই। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ঢাকা-৪ ও ৬ আসনে জাপাকে ছাড় দিয়েছিল।
গত ৬ ডিসেম্বর গুলশানে জাপার নেতাদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দলের প্রথম আনুষ্ঠানিক বৈঠক হয়। এরপর ৯ ও ১২ ডিসেম্বর আবারো গুলশানে বৈঠক হয় দুই দলের নেতাদের।
দুই দলের একাধিক সূত্র জানায়, প্রথম বৈঠকে জাপা কম-বেশি ৭০ আসনের একটি তালিকা দিয়েছে। সে অবস্থা থেকে সরে এসে এখন কম-বেশি ৪০ আসন নিয়ে সমঝোতা করতে চাচ্ছে জাপা। ২০১৮ সালের নির্বাচনে জাপার সঙ্গে সমঝোতা হয় ৩৭টি আসনে। তবে সাতটি আসন উন্মুক্ত রাখা হয়। নির্বাচনে জাপা ২২ আসনে জয়ী হয়। পরে উপনির্বাচনে আরো একটি আসনে বিজয়ী হলে জাপার সংসদ সদস্যের সংখ্যা দাঁড়ায় ২৩-এ।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১৫ ঘণ্টা আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে