
পঞ্চগড় প্রতিনিধি

পঞ্চগড় শহরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এনসিপির তিন দিনের কর্মসূচিতেই একই ঘটনা ঘটায় হুমকি দিয়ে তিনি বলেছেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটানোর জন্য দায়ীদের কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখবেন।
সারজিস আলম বলেন, এর আগেও পঞ্চগড়ে এনসিপির প্রোগ্রাম চলাকালে বিদ্যুৎ গেছে। নেসকোর যে মালিক তাকে এবং তার বাপকে জবাব দিতে হবে, প্রোগ্রাম চলাকালে, এটা হয় কেন। এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পঞ্চগড় শহরের শেরেবাংলা পার্কসংলগ্ন জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন। চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতিসহ সব অপকর্মের বিরুদ্ধে পঞ্চগড় থেকে বাংলাবান্ধা পর্যন্ত লংমার্চ শেষ করে এ সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
যারা রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে তাদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে সারজিস বলেন, আমি সারজিস আলম ঘোষণা দিয়ে যাচ্ছি— এরপর থেকে কোনো প্রতিষ্ঠান পঞ্চগড়ে যদি রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, ওই প্রতিষ্ঠান এই পঞ্চগড়ে থাকবে না, এটা আমার নিজের কমিটমেন্ট। আপনাদের মতো দেউলিয়ারা নিজের আখের গোছাতে শুরু করেন।
তিনি বলেন, এটা পঞ্চগড়, আপনার এই দেউলিয়াপনা দেখানোর জায়গা না। খুনি হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে গোনায় ধরি নাই, তোর মতো জেলার-বিভাগের নেসকোর দায়িত্বশীলদের গোনায় ধরার টাইম নাই। আমি এখান থেকে বের হয়ে দেখে নেব, এরা এখানে এই পক্ষপাতমূলক আচরণ করে পঞ্চগড়ে কী করে অবস্থান করে।
এনসিপির অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাটকে সচেতনভাবে তৈরি করা প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে তুলনা করেন দলটির এই কেন্দ্রীয় নেতা। বলেন, যখনই আপনি চাঁদাবাজ, দখলদার, সিন্ডিকেট, মাদক ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলবেন, তখনই এভাবে আপনাকে বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করে বলছি— পঞ্চগড়ের মাটিতে এ ধরনের ক্ষমতার অপব্যবহার করা, দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, সিন্ডিকেট পরিচালনাকারী, দখলদার, মাদক ব্যবসায়ীদের আমরা যত দিন বেঁচে আছি, তাদের আর শান্তির ঘুম হবে না।
সংসদ নির্বাচনে জয় পেলে পঞ্চগড়কে নতুনভাবে গড়ে তোলার ঘোষণাও দেন সারজিস আলম। বলেন, যদি আমাদের সুযোগ হয় যে পঞ্চগড়ের মানুষের আমরা প্রতিনিধিত্ব করতে পারছি সংসদে, সেদিন পঞ্চগড়ের মানুষ দেখবে একটি জেলা আসলে কেমন হওয়া উচিত ছিল আর আপনাদের এতদিন কীভাবে মুলা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
এর আগে শনিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে পঞ্চগড়ের ঐতিহাসিক চিনিকল মাঠ থেকে বাংলাবান্ধার উদ্দেশে শুরু হয় লংমার্চ। পঞ্চগড় জেলা এনসিপির আয়োজনে লং মার্চে বেশ কয়েকটি পিকআপ ও পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল অংশ নেয়। সারজিস আলমের নেতৃত্বে এ সময় এনসিপির পাঁচ উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারীরা ছাড়াও জাতীয় যুবশক্তির নেতাকর্মীরা অংশ নেন।

পঞ্চগড় শহরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় ব্যাপক ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম। এনসিপির তিন দিনের কর্মসূচিতেই একই ঘটনা ঘটায় হুমকি দিয়ে তিনি বলেছেন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাট ঘটানোর জন্য দায়ীদের কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখবেন।
সারজিস আলম বলেন, এর আগেও পঞ্চগড়ে এনসিপির প্রোগ্রাম চলাকালে বিদ্যুৎ গেছে। নেসকোর যে মালিক তাকে এবং তার বাপকে জবাব দিতে হবে, প্রোগ্রাম চলাকালে, এটা হয় কেন। এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
শনিবার (১১ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে পঞ্চগড় শহরের শেরেবাংলা পার্কসংলগ্ন জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে বক্তব্য দেওয়ার সময় তিনি এসব কথা বলেন। চাঁদাবাজি, দখলদারিত্ব, সিন্ডিকেট ও দুর্নীতিসহ সব অপকর্মের বিরুদ্ধে পঞ্চগড় থেকে বাংলাবান্ধা পর্যন্ত লংমার্চ শেষ করে এ সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
যারা রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে তাদের প্রতি হুঁশিয়ারি দিয়ে সারজিস বলেন, আমি সারজিস আলম ঘোষণা দিয়ে যাচ্ছি— এরপর থেকে কোনো প্রতিষ্ঠান পঞ্চগড়ে যদি রাজনৈতিক পক্ষপাতমূলক আচরণ করে, ওই প্রতিষ্ঠান এই পঞ্চগড়ে থাকবে না, এটা আমার নিজের কমিটমেন্ট। আপনাদের মতো দেউলিয়ারা নিজের আখের গোছাতে শুরু করেন।
তিনি বলেন, এটা পঞ্চগড়, আপনার এই দেউলিয়াপনা দেখানোর জায়গা না। খুনি হাসিনার মতো স্বৈরাচারকে গোনায় ধরি নাই, তোর মতো জেলার-বিভাগের নেসকোর দায়িত্বশীলদের গোনায় ধরার টাইম নাই। আমি এখান থেকে বের হয়ে দেখে নেব, এরা এখানে এই পক্ষপাতমূলক আচরণ করে পঞ্চগড়ে কী করে অবস্থান করে।
এনসিপির অনুষ্ঠান চলাকালে বিদ্যুৎ বিভ্রাটকে সচেতনভাবে তৈরি করা প্রতিবন্ধকতার সঙ্গে তুলনা করেন দলটির এই কেন্দ্রীয় নেতা। বলেন, যখনই আপনি চাঁদাবাজ, দখলদার, সিন্ডিকেট, মাদক ব্যবসায়ী, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কথা বলবেন, তখনই এভাবে আপনাকে বাধা দেওয়া হয়। কিন্তু আমরা স্পষ্ট করে বলছি— পঞ্চগড়ের মাটিতে এ ধরনের ক্ষমতার অপব্যবহার করা, দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, সিন্ডিকেট পরিচালনাকারী, দখলদার, মাদক ব্যবসায়ীদের আমরা যত দিন বেঁচে আছি, তাদের আর শান্তির ঘুম হবে না।
সংসদ নির্বাচনে জয় পেলে পঞ্চগড়কে নতুনভাবে গড়ে তোলার ঘোষণাও দেন সারজিস আলম। বলেন, যদি আমাদের সুযোগ হয় যে পঞ্চগড়ের মানুষের আমরা প্রতিনিধিত্ব করতে পারছি সংসদে, সেদিন পঞ্চগড়ের মানুষ দেখবে একটি জেলা আসলে কেমন হওয়া উচিত ছিল আর আপনাদের এতদিন কীভাবে মুলা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে।
এর আগে শনিবার দুপুর সোয়া ১২টার দিকে পঞ্চগড়ের ঐতিহাসিক চিনিকল মাঠ থেকে বাংলাবান্ধার উদ্দেশে শুরু হয় লংমার্চ। পঞ্চগড় জেলা এনসিপির আয়োজনে লং মার্চে বেশ কয়েকটি পিকআপ ও পাঁচ শতাধিক মোটরসাইকেল অংশ নেয়। সারজিস আলমের নেতৃত্বে এ সময় এনসিপির পাঁচ উপজেলার প্রধান সমন্বয়কারীরা ছাড়াও জাতীয় যুবশক্তির নেতাকর্মীরা অংশ নেন।

হাসনাত বলেন, ‘টকশোতে এতদিন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগীরা আওয়ামী লীগের পক্ষে বৈধতা উৎপাদন করেছে। গত দুই দিনে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম আবারও স্পষ্ট হয়েছে তাদের বৈধতা দেওয়া সম্ভব না।’
৮ ঘণ্টা আগে
খন্দকার মোশাররফ বলেন, প্রায় এক বছরব্যাপী রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার ভিত্তিতে 'নোট অব ডিসেন্টসহ ঐকমত্যের ভিত্তিতে রচিত জুলাই জাতীয় সনদ গত ১৭ অক্টোবর স্বাক্ষরিত হয়। দেশের সংবিধান ও আইন অনুযায়ী সেই সনদ বাস্তবায়নে সব পক্ষ অঙ্গীকারবদ্ধ থাকে।
৯ ঘণ্টা আগে
দলটির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলমের দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। পোস্টে তিনি লিখেন, ডা. তাসনিম জারা ঢাকা-৯ (খিলগাঁও, মুগদা, সবুজবাগ, মান্ডা)।
৯ ঘণ্টা আগে
ফখরুল বলেন, ‘দীর্ঘ ৯ মাস সংস্কারের নামে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ আলোচনার পরও অমীমাংসিত বিষয়গুলো চাপিয়ে দিতে চাইলে এর দায় অন্তর্বর্তী সরকারকে নিতে হবে।’
৯ ঘণ্টা আগে