প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের সাম্যভিত্তিক গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় স্বাধীনতার মহান ঘোষণা এবং '৭২ এর সংবিধানের যে ভিত্তি ও বোঝাপড়া আজ তা পুরোপুরি নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। দেশের অবশিষ্ট গণতান্ত্রিক কাঠামো আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে।
তিনি বলেছেন, দেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটের ব্যবস্থা তারা তুলে দিয়েছে ; জবরদস্তির ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গত ১৫ বছরে তারা দেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমুহকে অকার্যকরী করে তুলেছে। কারণ জবাবদিহিমূলক গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা থাকলে আওয়ামী লীগকে বহু আগেই বিদায় নিতে হতো।
সাইফুল বলেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারের রাজনৈতিক ও নৈতিক বৈধতা না থাকায় দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। কোথাও সরকারের বিশেষ কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ আবার এক গভীর রাজনৈতিক খাদে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেন, নতুন রাজনৈতিক সমঝোতা ও বোঝাপড়া ছাড়া অনিবার্য বিপর্যয় থেকে দেশকে রক্ষা করা যাবে না। সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমেই এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
আজ শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে জাতীয় যুব কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় যুব কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মীর রেজাউল আলম, স্বাধীন মিয়া, রতন গোস্মামী, নান্টু দাস, আবুল কালাম, ওসমান গনি, দীপু কুমার দাস জহুরুল ইসলাম , হাফিজুর রহমান প্রমুখ। সভায় আসন্ন জাতীয় যুব কনভেনশনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।
বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেছেন, দেশের সাম্যভিত্তিক গণতান্ত্রিক অভিযাত্রায় স্বাধীনতার মহান ঘোষণা এবং '৭২ এর সংবিধানের যে ভিত্তি ও বোঝাপড়া আজ তা পুরোপুরি নষ্ট করে দেয়া হয়েছে। দেশের অবশিষ্ট গণতান্ত্রিক কাঠামো আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে।
তিনি বলেছেন, দেশ থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটের ব্যবস্থা তারা তুলে দিয়েছে ; জবরদস্তির ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গত ১৫ বছরে তারা দেশের সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানসমুহকে অকার্যকরী করে তুলেছে। কারণ জবাবদিহিমূলক গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা থাকলে আওয়ামী লীগকে বহু আগেই বিদায় নিতে হতো।
সাইফুল বলেন, ৭ জানুয়ারির ডামি নির্বাচনের মধ্য দিয়ে গঠিত সরকারের রাজনৈতিক ও নৈতিক বৈধতা না থাকায় দেশে এক ধরনের নৈরাজ্য দেখা দিয়েছে। কোথাও সরকারের বিশেষ কোনো নিয়ন্ত্রণ নেই। দেশ আবার এক গভীর রাজনৈতিক খাদে নিপতিত হয়েছে।
তিনি বলেন, নতুন রাজনৈতিক সমঝোতা ও বোঝাপড়া ছাড়া অনিবার্য বিপর্যয় থেকে দেশকে রক্ষা করা যাবে না। সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে আলোচনার মাধ্যমেই এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
আজ শনিবার (৩০ মার্চ) সকালে জাতীয় যুব কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির সদস্যদের সাথে মতবিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন। সেগুনবাগিচায় বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এই সভা অনুষ্ঠিত হয়।
মতবিনিময়ে অংশগ্রহণ করেন জাতীয় যুব কনভেনশন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক মীর রেজাউল আলম, স্বাধীন মিয়া, রতন গোস্মামী, নান্টু দাস, আবুল কালাম, ওসমান গনি, দীপু কুমার দাস জহুরুল ইসলাম , হাফিজুর রহমান প্রমুখ। সভায় আসন্ন জাতীয় যুব কনভেনশনের নানা দিক নিয়ে আলোচনা করা হয়।
তথাকথিত কবি, সাহিত্যিক ও অভিনয় শিল্পীরা অনুভূতিহীন হয়ে ১৫ আগস্টে শোক প্রকাশ করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। বস্তুগত প্রাপ্তির লোভেই তারা ফ্যাসিবাদের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন বলেন তিনি।
১২ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদকে সংবিধানের ওপর প্রাধান্য দেওয়ার পক্ষপাতী নয় বিএনপি। সনদ সম্পর্কে আদালতে প্রশ্ন তোলা যাবে না– এ অঙ্গীকারেও একমত নয় দলটি। বিএনপি চায়, যেসব সাংবিধানিক সংস্কারে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো নির্বাচনের আগে নয়; আগামী সংসদে বাস্তবায়ন করা হবে।
১৫ ঘণ্টা আগেছয় বছরের বিরতিতে হতে যাওয়া ডাকসু নির্বাচন ঘিরে বহুমুখী লড়াইয়ের আভাস ছিল আগে থেকেই। মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ দিনে একে একে প্যানেলগুলো ঘোষণা হতে থাকলে সে আভাসের সত্যতা মিলেছে। দিন শেষে ভোটযুদ্ধে অবতীর্ণ মোট প্যানেলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৯টিতে। প্যানেলগুলো আলাদা আলাদা নামও পেয়েছে।
১ দিন আগে