নুরের অবস্থা স্থিতিশীল, কথা বলছেন: ঢামেক পরিচালক

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ঢামেক) চিকিৎসাধীন গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরের অবস্থা স্থিতিশীল এবং তিনি কথা বলছেন জানিয়ে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান বলেছেন, তার শারীরিক অবস্থার ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে। তরল খাবার খেতে পারছেন। তিনি চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে আছেন এবং সর্বশেষ সিটি স্ক্যান রিপোর্ট ভালো এসেছে।

রোববার (৩১ আগস্ট) সকালে সাংবাদিকদের আসাদুজ্জামান বলেন, নুরের মূলত চারটি সমস্যা রয়েছে—নাক ও চোয়ালের হাড় ভাঙা, চোখে আঘাত এবং মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ। আমরা মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ নিয়ে কনসার্ন ছিলাম। তবে সিটি স্ক্যান করার পর দেখেছি চিকিৎসার ফলে মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ধীরে ধীরে কমে আসছে। তিনি জানান, নুর এখনও কিছুটা ট্রমায় আছেন, তবে ধাপে ধাপে তাঁর অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।

ঢামেক পরিচালক আরও জানান, ছয় সদস্যের মেডিকেল বোর্ডের তত্ত্বাবধানে নুরের চিকিৎসা চলছে এবং চিকিৎসকেরা নিয়মিত তাঁর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।

তিনি আরও বলেন, 'আসলে ফ্র্যাকচারের কোনো ওষুধ লাগে না। সময় দিলে অটোমেটাক্যালি ঠিক হয়ে যায়, চার থেকে ছয় সপ্তাহ সময় লাগে। এজন্য হাসপাতালে থাকা জরুরি নয়। হয়তো এক সপ্তাহের মধ্যে হাসপাতাল থেকে চলে যেতে পারবেন। তারপর বাসায় বিশ্রাম নিলে ঠিক হয়ে যাবে।'

গত শুক্রবার রাত ৯টার দিকে জাতীয় পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদের সংঘর্ষের পর রাজধানীর আল রাজী টাওয়ারের সামনে নুরসহ কয়েকজন নেতা-কর্মী আহত হন। পরে সংগঠনের নেতারা তাকে উদ্ধার করে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করেন।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জিএম কাদের ও তার স্ত্রীর বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে

এবার ডাকসু নির্বাচন স্থগিত চেয়ে আরেক প্রার্থীর রিট

১ দিন আগে

কথার ফুলঝুরি দিয়ে রাজনীতি করার দিন শেষ: আমীর খসরু

তিনি বলেন, দেশে নতুন কোনো বিনিয়োগ হচ্ছে না, কারণ বিনিয়োগকারীরা আস্থার অভাবে ভুগছেন। সম্প্রতি একটি বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলেও তাতে নতুন কোনো বিনিয়োগ আসেনি; বরং বর্তমান বিনিয়োগকারীরাই সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তবে, নির্বাচনের ঘোষণা আসার পর থেকে জাপানিজ ডেলিগেশনসহ বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা নড়াচড়া শুরু

১ দিন আগে

তিয়াত্তরের মতো ডাকসু নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র চলছে: ভিপি প্রার্থী কাদের

সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, ৫৭টি বিভাগে পরীক্ষা চলমান থাকার পরও নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বিচ্ছিন্ন করছে। দূরবর্তী স্থানে ভোটকেন্দ্র স্থাপন, সেনা মোতায়নের গুজব, একটানা ৬-৭ দিনের ছুটি তৈরি করা এসবই শিক্ষার্থীদের নিরুৎসাহিত করার প্রয়াস। কমিশন শিক্ষার্থীদের প্রস্তাবনা উপেক্ষা করে

১ দিন আগে