
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি-নেতৃত্বাধীন জোটের নির্বাচনী সমঝোতায় ৪টি আসন পেয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রাথমিকভাবে তিনটি আসনে সমঝোতা হলেও পরে তারেক রহমানের সুপারিশে আরও একটি আসন বৃদ্ধি করা হয়।
সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তের প্রার্থীরা নির্দিষ্ট চারটি আসনে তাদের নিজস্ব প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
দলটি প্রাথমিকভাবে ৫টি আসনের দাবি জানালেও বিএনপি ৩টি আসনে সম্মত হয়। পরে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুপারিশে আরও ১টি আসন বাড়িয়ে মোট ৪টি করা হয়।
নীলফামারী-১ আসনে মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নুর হোসেন কাসেমী, সিলেট- ৫ আসনে ওবায়দুল্লাহ ফারুক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে জুনায়েদ আল হাবিবকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তনীয়, যারা এর বিরোধীতা করবে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা নেবে।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের উত্তরণের সময়কে বাধাগ্রস্থ করতে একটি গোষ্ঠি নানা ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের ব্যর্থতার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবস্থা হয়েছে। আশা করি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে সরকার আরো কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে। জমিয়তের সঙ্গে যেসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে বিএনপির প্রার্থী থাকবে না।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির ওবায়দুল্লাহ ফারুক বলেন, দেশের কল্যাণে জাতীয়তাবাদী দল সবচেয়ে বেশি আস্থাভাজন। ৮ দলীয় জোটের রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা নেই। বিএনপি তিনবার ক্ষমতায় এসেছে, ভবিষ্যতেও বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসবে বলে বিশ্বাস করি।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি-নেতৃত্বাধীন জোটের নির্বাচনী সমঝোতায় ৪টি আসন পেয়েছে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৩ ডিসেম্বর) এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রাথমিকভাবে তিনটি আসনে সমঝোতা হলেও পরে তারেক রহমানের সুপারিশে আরও একটি আসন বৃদ্ধি করা হয়।
সমঝোতা অনুযায়ী, জমিয়তের প্রার্থীরা নির্দিষ্ট চারটি আসনে তাদের নিজস্ব প্রতীক ‘খেজুর গাছ’ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।
দলটি প্রাথমিকভাবে ৫টি আসনের দাবি জানালেও বিএনপি ৩টি আসনে সম্মত হয়। পরে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সুপারিশে আরও ১টি আসন বাড়িয়ে মোট ৪টি করা হয়।
নীলফামারী-১ আসনে মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে নুর হোসেন কাসেমী, সিলেট- ৫ আসনে ওবায়দুল্লাহ ফারুক ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে জুনায়েদ আল হাবিবকে জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
সংবাদ সম্মলনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, দলের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তনীয়, যারা এর বিরোধীতা করবে তাদের বিরুদ্ধে দল ব্যবস্থা নেবে।
তিনি আরও বলেন, গণতন্ত্রের উত্তরণের সময়কে বাধাগ্রস্থ করতে একটি গোষ্ঠি নানা ষড়যন্ত্র করছে। সরকারের ব্যর্থতার কারণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির ভয়াবহ অবস্থা হয়েছে। আশা করি নির্বাচনের পরিবেশ তৈরিতে সরকার আরো কার্যকরী পদক্ষেপ নেবে।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে। জমিয়তের সঙ্গে যেসব আসনে প্রার্থী ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে বিএনপির প্রার্থী থাকবে না।
জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের আমির ওবায়দুল্লাহ ফারুক বলেন, দেশের কল্যাণে জাতীয়তাবাদী দল সবচেয়ে বেশি আস্থাভাজন। ৮ দলীয় জোটের রাষ্ট্র পরিচালনার অভিজ্ঞতা নেই। বিএনপি তিনবার ক্ষমতায় এসেছে, ভবিষ্যতেও বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসবে বলে বিশ্বাস করি।

বিএনপি এ সিদ্ধান্ত জানালে সোমবার গণঅধিকার পরিষদের জাতীয় নির্বাহী কমিটি বৈঠকে বসে। বৈঠকে গণঅধিকার পরিষদের নেতারা জানান, বিএনপির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাত্র দুটি আসনে সমঝোতায় তারা রাজি নন। অন্তত ১০টি আসন পেলে আসন সমঝোতা করা সম্ভব বলে মত দেন অধিকাংশ নেতা।
১৫ ঘণ্টা আগে
‘ওসমান হাদির রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জামায়াতে ইসলামী ও তার সহযোগী বুদ্ধিবৃত্তিক সমাজ ওসমান হাদির নামে তারই চিন্তাচেতনার বিরুদ্ধে গিয়ে পত্রপত্রিকা অফিসগুলোতে সহিংসতা করছে’— বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের টকশোতে নিউ এজ পত্রিকার সম্পাদক নূরুল কবীরের এমন মন্তব্যের নিন্দা জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশ।
১৮ ঘণ্টা আগে
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে স্বাগত জানাতে প্রস্তুত বিএনপি বলে জানিয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। সোমবার বিকেলে রাজধানীর ৩০০ ফিটে সংবর্ধনাস্থল পরিদর্শন শেষে একথা বলেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে
এর আগে শাহাদাত হোসেন সেলিম গত ৮ নভেম্বর নিজের দল ‘বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডিপি)’ বিলুপ্ত করে বিএনপিতে যোগ দেন। সেলিম ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ছিলেন।
২০ ঘণ্টা আগে