প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দল-ধর্ম যার যার, বাংলাদেশ আমাদের সবার উল্লেখ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেছেন, এদেশে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান সব ধর্মের বসবাস নিশ্চিত করতে চাই। সব ধর্মের মানুষ তাদের নিজস্ব আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে চাই। এখানে সংখ্যালঘু বলে কোন জিনিস নেই।
গত ৫ আগস্টের পরে হিন্দুদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দূর্গা পুজায় নাশকতার আশঙ্কায় আমাদের দলের কর্মীরা মন্দির পাহারা দিয়েছেন। সেটা কোন রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব ছিলো না, নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে পাহারা দেয়া হয়েছে। হিন্দু ভাইয়েরা যতদিন প্রয়োজন মনে করেছেন, আমাদের কর্মীরা ততদিন তাদের পাশে ছিলেন। কেন মসজিদ মন্দির পাহারা দিতে হবে? আগামীতে কোনরূপ পাহারা ছাড়াই আপনারা পূজা উদযাপন করবেন।
আগামীতে কোন জালিম যদি জুলুম করে তাহলে আপনারা প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করবেন। আপনাদের সাথে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করবো। আল্লাহর ফায়সালা যদি হয় আর সরকারের দায়িত্ব পাই, তবে আপনাদের পাশে থাকবো। একজাতের ফুলে বাগান হয় না। বহুজাতের ফুল দিয়েই আমরা বাগান গড়বো।
ডা: শফিকুর রহমান আরও বলেন, আমরা প্রতিহিংসার কিংবা প্রতিশোধের রাজনীতি করি না। কারণ প্রতিহিংসার কিংবা প্রতিশোধ কখনও শান্তি বয়ে আনতে পারে না। কোন মানুষ যদি সংহিসতার শিকার হন, তাহলে প্রচলিত আইনের দ্বারস্থ হবেন। প্রচলিত আইনেই তার বিচার হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, আওয়ামীলীগ গদি হারালে দেশে ৫-৬ লাখ আওয়ামী লীগ কর্মির মৃত্যু হবে। কিন্তু কোথায় কেউতো মারা গেলো না।
কেন্দ্র ঘোষিত দেশব্যাপী গণসংযোগ পক্ষ পালন উপলক্ষে ২৯ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে কুলাউড়া পৌরসভা মিলনায়তনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথাগুলো বলেন।
কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মো. আব্দুল মুন্তাজিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন কুলাউড়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ডা: অরুনাভ দে, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের আহবায়ক রজত কান্তি ভট্রাচার্য্য, কুলাউড়া সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৌম্য প্রদীপ ভট্রাচার্য্য সজল, পুজা উদযাপন কমিটির সেক্রেটারি অজয় দাস, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইয়ামির আলী, বিচিত্র দে, মেম্বার সত্য নারায়ন নাইডু, অশোক ধর, মৌলভীবাজার পৌর জাময়াতের সেক্রেটারি তাজুল ইসলাস ও রাজানুর রহিম ইফতেখার প্রমুখ।
এর আগে জামায়াতের আমির ডা: শফিকুর রহমান সকাল ১০টায় উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের নবাবগঞ্জ বাজারে কর্মী সভায়, বেলা দেড়টায় জুড়ি নাইট চৌমুহনীতে পৃথক কর্মী সভায় ভাষন দেন।জামায়াতের আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী এদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ করবে শিক্ষাখাতে।
দল-ধর্ম যার যার, বাংলাদেশ আমাদের সবার উল্লেখ করে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেছেন, এদেশে মুসলমান, হিন্দু, বৌদ্ধ, খৃষ্টান সব ধর্মের বসবাস নিশ্চিত করতে চাই। সব ধর্মের মানুষ তাদের নিজস্ব আত্মমর্যাদা নিয়ে বাঁচতে চাই। এখানে সংখ্যালঘু বলে কোন জিনিস নেই।
গত ৫ আগস্টের পরে হিন্দুদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দূর্গা পুজায় নাশকতার আশঙ্কায় আমাদের দলের কর্মীরা মন্দির পাহারা দিয়েছেন। সেটা কোন রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব ছিলো না, নৈতিক দায়িত্ব হিসেবে পাহারা দেয়া হয়েছে। হিন্দু ভাইয়েরা যতদিন প্রয়োজন মনে করেছেন, আমাদের কর্মীরা ততদিন তাদের পাশে ছিলেন। কেন মসজিদ মন্দির পাহারা দিতে হবে? আগামীতে কোনরূপ পাহারা ছাড়াই আপনারা পূজা উদযাপন করবেন।
আগামীতে কোন জালিম যদি জুলুম করে তাহলে আপনারা প্রতিবাদ ও প্রতিরোধ করবেন। আপনাদের সাথে আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রতিরোধ করবো। আল্লাহর ফায়সালা যদি হয় আর সরকারের দায়িত্ব পাই, তবে আপনাদের পাশে থাকবো। একজাতের ফুলে বাগান হয় না। বহুজাতের ফুল দিয়েই আমরা বাগান গড়বো।
ডা: শফিকুর রহমান আরও বলেন, আমরা প্রতিহিংসার কিংবা প্রতিশোধের রাজনীতি করি না। কারণ প্রতিহিংসার কিংবা প্রতিশোধ কখনও শান্তি বয়ে আনতে পারে না। কোন মানুষ যদি সংহিসতার শিকার হন, তাহলে প্রচলিত আইনের দ্বারস্থ হবেন। প্রচলিত আইনেই তার বিচার হবে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেছিলেন, আওয়ামীলীগ গদি হারালে দেশে ৫-৬ লাখ আওয়ামী লীগ কর্মির মৃত্যু হবে। কিন্তু কোথায় কেউতো মারা গেলো না।
কেন্দ্র ঘোষিত দেশব্যাপী গণসংযোগ পক্ষ পালন উপলক্ষে ২৯ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে কুলাউড়া পৌরসভা মিলনায়তনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিয়ে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কথাগুলো বলেন।
কুলাউড়া উপজেলা জামায়াতের আমির অধ্যাপক মো. আব্দুল মুন্তাজিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বেলাল আহমদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় মতবিনিময় সভায় বক্তব্য রাখেন কুলাউড়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি ডা: অরুনাভ দে, হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের আহবায়ক রজত কান্তি ভট্রাচার্য্য, কুলাউড়া সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ সৌম্য প্রদীপ ভট্রাচার্য্য সজল, পুজা উদযাপন কমিটির সেক্রেটারি অজয় দাস, মৌলভীবাজার জেলা জামায়াতের সেক্রেটারি ইয়ামির আলী, বিচিত্র দে, মেম্বার সত্য নারায়ন নাইডু, অশোক ধর, মৌলভীবাজার পৌর জাময়াতের সেক্রেটারি তাজুল ইসলাস ও রাজানুর রহিম ইফতেখার প্রমুখ।
এর আগে জামায়াতের আমির ডা: শফিকুর রহমান সকাল ১০টায় উপজেলার ভুকশিমইল ইউনিয়নের নবাবগঞ্জ বাজারে কর্মী সভায়, বেলা দেড়টায় জুড়ি নাইট চৌমুহনীতে পৃথক কর্মী সভায় ভাষন দেন।জামায়াতের আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেন, জামায়াতে ইসলামী এদেশের রাষ্ট্র ক্ষমতায় গেলে সবচেয়ে বড় বিনিয়োগ করবে শিক্ষাখাতে।
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যাকাণ্ডের পর যত সমালোচনা হয়েছে, তার বেশিরভাগই ছিল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে। বিরোধী পক্ষের নানা স্লোগানে তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি, অশালীর বক্তব্যের কারণে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে রাজনীতির মাঠ। এমন প্রেক্ষাপটে বিএনপি অনেকটা কোণঠাসা হয়ে পড়েছে বলে মনে করছেন রাজনৈতিক
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, গণঅভুথ্যানের পর আমরা বলেছিলাম, মাফিয়া-দুর্নীতিবাজ সিস্টেমের বদল ঘটাতে হবে। কিন্তু আমরা দেখছি, সেই সিস্টেমকে পাহারা দেওয়ার জন্য নতুন দলের আর্বিভাব ঘটেছে। সেই সিস্টেমে চাঁদাবাজি-দুর্নীতিতে আগে একটা দল পাহারা দিত, এখন অন্য এক দল পাহারা দিচ্ছে।
১ দিন আগেতারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগানের বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ভাবা হচ্ছে, তারেক রহমানকে নিয়ে কথা বললে বিএনপি ভয় পাবে ও সরে যাবে। কিন্তু বিএনপি ঘুরে দাঁড়াতে জানে। আমরা শহীদদের অনুপ্রেরণায় এগিয়ে যাচ্ছি, ফিনিক্স পাখির মতো নতুন করে জেগে উঠব।’
১ দিন আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, গণঅভ্যুত্থানের পর আমরা বলেছিলাম, মাফিয়া ও দুর্নীতি বন্ধ করতে হবে, কিন্তু আমরা দেখছি দুর্নীতির সেই সিস্টেমকে পাহারা দেওয়ার জন্য নতুন দলের আবির্ভাব ঘটেছে। বলেছিলাম, হাসিনার পতন চাই না, আমরা এই ফ্যাসিবাদী সিস্টেম বন্ধ করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করতে চাই। যেহেতু সেই ফ্যাসিবাদী সিস্ট
১ দিন আগে