প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়েছেন শেখ হাসিনা। এতে পতন হয় আওয়ামী সরকারের। চলমান পরিস্থিতিতে ভারত তাদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মিত্রকে হারিয়েছে বাংলাদেশে।
এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলেছেন হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। তার বক্তব্যের বরাত দিয়ে শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ওয়াশিংটন থেকে মুঠোফোনে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জয় বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত নিরাপদ থাকবে না। বিএনপি ও জামায়াতের জোট হলে সেটা ভারতের জন্য ভালো নাও হতে পারে। কারণ জামায়াত জঙ্গিবাদ থেকে বিরত থাকবে না’।
গত ১৫ বছরের শাসনামলে ভারতের অকুন্ঠ সমর্থন পেয়ে এসেছে শেখ হাসিনা। জাতীয় স্বার্থের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগকেই সেরা বিকল্প মনে করে দিল্লি। বাংলাদেশের গত তিনবারের বিতর্কিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাশে ছিল ভারত। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাধর হাসিনার পতন ঘটে।
বাংলাদেশে শাসনক্ষমতায় আওয়ামী লীগ না থাকলে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো নিরাপদ থাকবে না বলে সুর তুলেছেন জয়। এ কারণে ভারতের ক্ষমতাসীন মোদি সরকারকে বাংলাদেশে চাপপ্রয়োগ করার নালিশও করেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে, রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে যুক্তরাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন শেখ হাসিনা। তবে এমন আবেদনের সুযোগ নেই বলেছে দেশটি। ফলে গন্তব্যের খোঁজে তৃতীয় কোনো দেশে আশ্রয় নিতে চায় হাসিনা।
হাসিনার শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর আপত্তি ছিল বরাবরই। তাই চূড়ান্ত গন্তব্য ঠিক করতে বেগ পেতে হচ্ছে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে।
তবে জয়ের দাবি, অন্তর্বর্তীকালীর সরকার দেশে নতুন নির্বাচনের আয়োজন করলে বাংলাদেশ ফিরবেন শেখ হাসিনা। আপদকালীন পরিস্থিতিতে হাসিনাকে ভারত আশ্রয় দেওয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতার সুর তার কন্ঠে।
জয় বলেন, ‘আপাতত, তিনি ভারতে আছেন। অন্তর্বর্তীকালীর সরকার দেশে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেই তিনি বাংলাদেশে ফিরে যাবেন। এত অল্প সময়ের নোটিশে আমার মায়ের জীবন বাঁচানোর জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ।’
ছাত্র-জনতার বিক্ষোভে গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়েছেন শেখ হাসিনা। এতে পতন হয় আওয়ামী সরকারের। চলমান পরিস্থিতিতে ভারত তাদের সবচেয়ে বিশ্বস্ত মিত্রকে হারিয়েছে বাংলাদেশে।
এমন পরিস্থিতিতে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো নিরাপত্তার জন্য হুমকি বলেছেন হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। তার বক্তব্যের বরাত দিয়ে শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।
ওয়াশিংটন থেকে মুঠোফোনে টাইমস অব ইন্ডিয়াকে জয় বলেন, ‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না থাকলে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় সীমান্ত নিরাপদ থাকবে না। বিএনপি ও জামায়াতের জোট হলে সেটা ভারতের জন্য ভালো নাও হতে পারে। কারণ জামায়াত জঙ্গিবাদ থেকে বিরত থাকবে না’।
গত ১৫ বছরের শাসনামলে ভারতের অকুন্ঠ সমর্থন পেয়ে এসেছে শেখ হাসিনা। জাতীয় স্বার্থের প্রয়োজনে আওয়ামী লীগকেই সেরা বিকল্প মনে করে দিল্লি। বাংলাদেশের গত তিনবারের বিতর্কিত নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পাশে ছিল ভারত। কিন্তু কোটা সংস্কার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ক্ষমতাধর হাসিনার পতন ঘটে।
বাংলাদেশে শাসনক্ষমতায় আওয়ামী লীগ না থাকলে ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যগুলো নিরাপদ থাকবে না বলে সুর তুলেছেন জয়। এ কারণে ভারতের ক্ষমতাসীন মোদি সরকারকে বাংলাদেশে চাপপ্রয়োগ করার নালিশও করেছেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে খবর বেরিয়েছে, রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে যুক্তরাজ্য সরকারের কাছে আবেদন করেছেন শেখ হাসিনা। তবে এমন আবেদনের সুযোগ নেই বলেছে দেশটি। ফলে গন্তব্যের খোঁজে তৃতীয় কোনো দেশে আশ্রয় নিতে চায় হাসিনা।
হাসিনার শাসনামলে মানবাধিকার লঙ্ঘন নিয়ে পশ্চিমা দেশগুলোর আপত্তি ছিল বরাবরই। তাই চূড়ান্ত গন্তব্য ঠিক করতে বেগ পেতে হচ্ছে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে।
তবে জয়ের দাবি, অন্তর্বর্তীকালীর সরকার দেশে নতুন নির্বাচনের আয়োজন করলে বাংলাদেশ ফিরবেন শেখ হাসিনা। আপদকালীন পরিস্থিতিতে হাসিনাকে ভারত আশ্রয় দেওয়ায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি কৃতজ্ঞতার সুর তার কন্ঠে।
জয় বলেন, ‘আপাতত, তিনি ভারতে আছেন। অন্তর্বর্তীকালীর সরকার দেশে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিলেই তিনি বাংলাদেশে ফিরে যাবেন। এত অল্প সময়ের নোটিশে আমার মায়ের জীবন বাঁচানোর জন্য আমি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে কৃতজ্ঞ।’
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২১ ঘণ্টা আগেএছাড়া, নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহে দেশে ফেরার প্রাথমিক পরিকল্পনা থাকলেও এখন দ্বিতীয় সপ্তাহে দেশে ফিরতে চান তিনি। নির্বাচনের আগে পুরো তিন মাস প্রচারণাকাজে অংশ নিতে চান। দেশে ফেরার পথে ওমরাহ করে ফিরবেন কিনা তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখন দেশে ফেরার শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি চলছে তারেক র
২ দিন আগে