
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারছে না। নানা সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতেও পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বাধা দেওয়া হচ্ছে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’র পক্ষ থেকে দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসার আক্রান্ত দুইজন ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া কর্মসূচিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা, সেটা এখনও সেভাবে পূরণ হয়নি। হ্যাঁ আমরা হয়তো নিঃশ্বাস নিতে পারছি, কিছুটা নির্ভয়ে কাটাচ্ছি, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পুলিশ হয়ত ধরবে না; কিন্তু রাস্তা-ঘাটে, পাড়া-মহল্লায় সন্ত্রাসীদের যে উৎপাত, বনশ্রীতে একজন ব্যবসায়ীকে গুলি করে সোনা লুট করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এটাও মানুষ প্রত্যাশা করেনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে সামাজিক-সাংস্কৃতিক স্বস্তি ফিরে আসবে এইটাই মানুষের প্রত্যাশা। কেবল একটি গোষ্ঠী স্বস্তিতে থাকবে সেটা তো হয় না।
উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষ যারা ১৬ বছর নৈরাজ্যের মধ্য দিয়ে গেছে, সন্তান, স্ত্রী ফেরত আসবে কি না, মেয়ে স্কুলে গিয়ে ফেরত আসবে কি না, এই অনিশ্চয়তার মধ্যে কেটেছে। কিন্তু এখনও যদি বাস ডাকাতি করে নারী ধর্ষণ হয়, নারী ধর্ষণের
তিন দিন পর পুলিশ মামলা নেয়, বলে এটা ঠিক ধর্ষণ নয় শ্লীলতাহানি, এটা একজন নারীর প্রতি বিদ্রুপ করা। এটা আমরা প্রত্যাশা করি না।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাসময়ে দায়িত্ব পালন করছেন কি না তাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ ঠিকমতো কাজ না করলে সেটি দেখার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার। বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায়গডফাদার তৈরি হয়েছে। এগুলো থামাতে হবে।
বসন্ত বরণে বাধা, মাজারে হামলাসহ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়ার নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়ে রিজভী বলেন, কখনোই একমুখী দেশ হতে পারে না।
রাজনীতি মানে মিটিং মিছিল করা নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, কে কত সমাজ সেবা করেছে তার ওপর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নির্ভর করে।
আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন জানান, অসুস্থ দুইজন ব্যক্তি পূর্ণ সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তথা আমরা বিএনপি পরিবার তাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, দেশের জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারছে না। নানা সাংস্কৃতিক কর্মসূচিতেও পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে বাধা দেওয়া হচ্ছে।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’র পক্ষ থেকে দূরারোগ্য ব্যাধি ক্যানসার আক্রান্ত দুইজন ব্যক্তির চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া কর্মসূচিতে তিনি এমন মন্তব্য করেন।
রুহুল কবির রিজভী বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের যে প্রত্যাশা, সেটা এখনও সেভাবে পূরণ হয়নি। হ্যাঁ আমরা হয়তো নিঃশ্বাস নিতে পারছি, কিছুটা নির্ভয়ে কাটাচ্ছি, রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে পুলিশ হয়ত ধরবে না; কিন্তু রাস্তা-ঘাটে, পাড়া-মহল্লায় সন্ত্রাসীদের যে উৎপাত, বনশ্রীতে একজন ব্যবসায়ীকে গুলি করে সোনা লুট করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এটাও মানুষ প্রত্যাশা করেনি।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনার পতনের মধ্য দিয়ে সামাজিক-সাংস্কৃতিক স্বস্তি ফিরে আসবে এইটাই মানুষের প্রত্যাশা। কেবল একটি গোষ্ঠী স্বস্তিতে থাকবে সেটা তো হয় না।
উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, সারাদেশের মানুষ যারা ১৬ বছর নৈরাজ্যের মধ্য দিয়ে গেছে, সন্তান, স্ত্রী ফেরত আসবে কি না, মেয়ে স্কুলে গিয়ে ফেরত আসবে কি না, এই অনিশ্চয়তার মধ্যে কেটেছে। কিন্তু এখনও যদি বাস ডাকাতি করে নারী ধর্ষণ হয়, নারী ধর্ষণের
তিন দিন পর পুলিশ মামলা নেয়, বলে এটা ঠিক ধর্ষণ নয় শ্লীলতাহানি, এটা একজন নারীর প্রতি বিদ্রুপ করা। এটা আমরা প্রত্যাশা করি না।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাসময়ে দায়িত্ব পালন করছেন কি না তাকে এটা নিশ্চিত করতে হবে। পুলিশ ঠিকমতো কাজ না করলে সেটি দেখার দায়িত্ব স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার। বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায়গডফাদার তৈরি হয়েছে। এগুলো থামাতে হবে।
বসন্ত বরণে বাধা, মাজারে হামলাসহ সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়ার নিন্দা ও উদ্বেগ জানিয়ে রিজভী বলেন, কখনোই একমুখী দেশ হতে পারে না।
রাজনীতি মানে মিটিং মিছিল করা নয় উল্লেখ করে তিনি বলেন, কে কত সমাজ সেবা করেছে তার ওপর রাজনৈতিক ক্যারিয়ার নির্ভর করে।
আমরা বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমন জানান, অসুস্থ দুইজন ব্যক্তি পূর্ণ সুস্থ না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তথা আমরা বিএনপি পরিবার তাদের জন্য সহায়তা অব্যাহত রাখবে।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৭ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৭ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৭ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগে