বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
নতুন নেতৃত্বের যুগে প্রবেশ করলো যশোর জেলা বিএনপি। দলের ঐতিহ্য ও গতিশীলতা রক্ষার দায়িত্ব নিলেন জেলার দুই রাজনীতিক সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু ও দেলোয়ার হোসেন খোকন, যাঁদের রাজনীতির সূত্র ছাত্রাবস্থায়। একই সাথে যে তিন জন সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন তারাও রাজনীতিতে সক্রিয়।
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু। দেলোয়ার হোসেন খোকন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
এছাড়া রবিউল ইসলাম, মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু ও শহিদুল বারী রবু সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
শনিবার জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে আলমগীর সিদ্দিকী হলে ভোট গ্রহণ হয়। এতে ১ হাজার ৬১৬ জন কাউন্সিলরের মধ্যে দেড় হাজার কাউন্সিলর তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়।
ভোট গণনা শেষে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান ফলাফল ঘোষণা করেন। ফলাফল ঘোষণাকালে প্রতিদ্বন্দ্বী সকল প্রার্থী জয়-পরাজয় ভুলে একের অপারকে জড়িয়ে ধরেন। সকলকে সাথে আগামী দিনে এক সাথে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অ্যাড. মো. ইসহক, সদস্য অ্যাড. হাজী আনিছুর রহমান মুকুল, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, ডা. রবিউল আলম ও সাইফুল ইসলাম সজল।
নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, এটি পার্টির অভ্যন্তরীণ একটি নির্বাচন, এখানে জয় পরাজয় মুখ্য বিষয় না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের অভ্যন্তরে যে গণতান্ত্রিক চর্চা অব্যাহত রেখেছেন, এই নির্বাচন তারই অংশ। দলের কর্মীরা আমাদের যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সেটি সকলকে সাথে নিয়ে সমমর্যাদা দিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করবো। জনগণের ভোটাধিকারসহ সকল গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দল যে কর্মসূচি দেবে সেটি যথাযথভাবে পালন করব। #
নতুন নেতৃত্বের যুগে প্রবেশ করলো যশোর জেলা বিএনপি। দলের ঐতিহ্য ও গতিশীলতা রক্ষার দায়িত্ব নিলেন জেলার দুই রাজনীতিক সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু ও দেলোয়ার হোসেন খোকন, যাঁদের রাজনীতির সূত্র ছাত্রাবস্থায়। একই সাথে যে তিন জন সাংগঠনিক সম্পাদক পদে নির্বাচিত হলেন তারাও রাজনীতিতে সক্রিয়।
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে যশোর জেলা বিএনপির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু। দেলোয়ার হোসেন খোকন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
এছাড়া রবিউল ইসলাম, মুনির আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু ও শহিদুল বারী রবু সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।
শনিবার জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলনের দ্বিতীয় অধিবেশনে আলমগীর সিদ্দিকী হলে ভোট গ্রহণ হয়। এতে ১ হাজার ৬১৬ জন কাউন্সিলরের মধ্যে দেড় হাজার কাউন্সিলর তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেন। দুপুর ২টা থেকে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়।
ভোট গণনা শেষে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান ফলাফল ঘোষণা করেন। ফলাফল ঘোষণাকালে প্রতিদ্বন্দ্বী সকল প্রার্থী জয়-পরাজয় ভুলে একের অপারকে জড়িয়ে ধরেন। সকলকে সাথে আগামী দিনে এক সাথে কাজ করার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগ) অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অধ্যাপক নার্গিস বেগম, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক অ্যাড. মো. ইসহক, সদস্য অ্যাড. হাজী আনিছুর রহমান মুকুল, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মকবুল হোসেন, ডা. রবিউল আলম ও সাইফুল ইসলাম সজল।
নবনির্বাচিত সভাপতি অ্যাড. সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু বলেন, এটি পার্টির অভ্যন্তরীণ একটি নির্বাচন, এখানে জয় পরাজয় মুখ্য বিষয় না। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলের অভ্যন্তরে যে গণতান্ত্রিক চর্চা অব্যাহত রেখেছেন, এই নির্বাচন তারই অংশ। দলের কর্মীরা আমাদের যে দায়িত্ব দিয়েছেন, সেটি সকলকে সাথে নিয়ে সমমর্যাদা দিয়ে সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করবো। জনগণের ভোটাধিকারসহ সকল গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্য দল যে কর্মসূচি দেবে সেটি যথাযথভাবে পালন করব। #
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৪ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
২ দিন আগে