

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচাল করতে একটা মহল উঠে পড়ে লেগেছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনও সুযোগ নেই।’ এসময় তিনি দেশে চলমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করেছেন।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি’র) আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন,‘মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে যারা জনগণকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে, তাদের নির্বাচনের বিরোধিতা না করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে যে সংকট তৈরি হয়েছে এটা তৈরি করেছে বর্তমান সরকার। তারা যে কমিশন গঠন করেছে দীর্ঘ আট-নয় মাস ধরে সেখানে নানা আলোচনা হয়েছে ঐকমত্যের বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে। ঐকমত্য কমিশনের কয়েকটা বিষয় নিয়ে আমরা একমত হতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ইলেকশনে যাব, এবং আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে এসব বিষয়গুলো নিয়ে আসব। যদি জনগণ আমাদের ভোট দেয়, যদি সরকার গঠনের সুযোগ পাই সেগুলো আবার সামনে নিয়ে আসব। পরে সেগুলো আমরা পার্লামেন্টে পাস করিয়ে দেশের পরিবর্তন করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাক্ষরিত জুলাই সনদ ও এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় অনেক পার্থক্য রয়েছে। নোট অব ডিসেন্ট না রেখে দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। দেশের বর্তমান সংকট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও ঐকমত্য কমিশন সৃষ্টি করেছে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আরও অনেকে।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নির্বাচন বানচাল করতে একটা মহল উঠে পড়ে লেগেছে। জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনও সুযোগ নেই।’ এসময় তিনি দেশে চলমান সংকটের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করেছেন।
শুক্রবার (৩১ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাব মিলনায়তনে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি’র) আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন,‘মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করে যারা জনগণকে বিভ্রান্ত করা হয়েছে, তাদের নির্বাচনের বিরোধিতা না করার আহ্বান জানাচ্ছি।’
ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘বর্তমানে যে সংকট তৈরি হয়েছে এটা তৈরি করেছে বর্তমান সরকার। তারা যে কমিশন গঠন করেছে দীর্ঘ আট-নয় মাস ধরে সেখানে নানা আলোচনা হয়েছে ঐকমত্যের বিভিন্ন সংস্কার বিষয়ে। ঐকমত্য কমিশনের কয়েকটা বিষয় নিয়ে আমরা একমত হতে পারিনি।’
তিনি বলেন, ‘আমরা ইলেকশনে যাব, এবং আমাদের নির্বাচনী ইশতেহারে এসব বিষয়গুলো নিয়ে আসব। যদি জনগণ আমাদের ভোট দেয়, যদি সরকার গঠনের সুযোগ পাই সেগুলো আবার সামনে নিয়ে আসব। পরে সেগুলো আমরা পার্লামেন্টে পাস করিয়ে দেশের পরিবর্তন করব।’
তিনি আরও বলেন, ‘স্বাক্ষরিত জুলাই সনদ ও এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়ায় অনেক পার্থক্য রয়েছে। নোট অব ডিসেন্ট না রেখে দেশের জনগণের সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে। দেশের বর্তমান সংকট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও ঐকমত্য কমিশন সৃষ্টি করেছে।’
এ সময় আরও বক্তব্য দেন নাগরিক ঐক্যর সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুরসহ আরও অনেকে।

‘আমি আবার রিপিট করতে চাই, আপনি আর সময়ক্ষেপণ না করে আজকের ভেতরে হলে খুবই উত্তম, কারণ রাত ১২টা-১টাতেও ও রকম আদেশ জারির নজির আছে; আর যদি আজকে না হয়, কোনোভাবেই আগামীকাল আদেশ জারির ক্ষেত্রে আর দেরি করার কোনো সুযোগ নাই।’
১ দিন আগে
জহুরুল ইসলাম মুসা বলেন, ‘শাপলা কলি’ দেওয়া হলে তা আমরা মানব না। আমরা শাপলা প্রতীকই চাই। ‘শাপলা কলি’ প্রতীকের তালিকায় যুক্ত করায় আমরা সন্তুষ্ট নই।’
১ দিন আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, বিএনপি অনলাইনে ‘না’ শব্দ জারি করেছে। বিএনপির ‘না’ বলার কোনো ওয়ে নেই। তারা অলরেডি ‘হ্যাঁ’ বলে দিয়েছেন। তারা বিবাহে রাজিও হয়েছেন, কাবিননামায় সইও করেছেন। এখন তাদের না বলার কোনো অপশন নেই। বিএনপির ভেবেচিন্তে জুলাই সনদে সই করা উচিত ছিল।
১ দিন আগে
বিএনপির কেন্দ্রীয় এ নেতা আরও বলেন, একটা ফ্যাসিবাদী আমল সরে গিয়েছে। বিরোধী দলের কণ্ঠকে স্তব্ধ করে দেওয়ার আমল। বিরোধী দল যেন কথা বলতে না পারে সেই আমল সরে গিয়েছে। ওই আমলে মানুষ ফিসফিস করে কথা বলেছে। মুক্তকণ্ঠে কথা বলার জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দীর্ঘ ১৭ বছর লড়াই করেছেন।
১ দিন আগে