প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চিকিৎসাধীন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের চোখের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার (১৪ মে) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় ব্যাংককের একটি হাসপাতালে তার চোখের এই অপারেশন হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।
তিনি বলেন, ‘ওনার (মির্জা ফখরুল) শারীরিক অবস্থা ভালো আছে। এখন ওনাকে কেবিনে দেওয়া হয়েছে।’ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মির্জা ফখরুলের সঙ্গে কেবিনে আছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।
শায়রুল কবির বলেন, সোমবার (১২ মে) স্যারের (মির্জা ফখরুল) চোখে সমস্যা দেখা দিলে দ্রুতই গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসকদের দেখান। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানান, স্যারের চোখের রেটিনায় দ্রুত একটি অস্ত্রোপচার জরুরি। চিকিৎসকদের পরামর্শে চোখের চিকিৎসা নিতে ব্যাংককের রুটনিন আই হসপিটালে দ্রুত যোগাযোগ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া হয়।
এর আগে চোখের জরুরি চিকিৎসার জন্য সোমবার (১২ মে) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও ছিলেন।
থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংককে চিকিৎসাধীন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের চোখের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
বুধবার (১৪ মে) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় ব্যাংককের একটি হাসপাতালে তার চোখের এই অপারেশন হয়।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান এ তথ্য নিশ্চিত করছেন।
তিনি বলেন, ‘ওনার (মির্জা ফখরুল) শারীরিক অবস্থা ভালো আছে। এখন ওনাকে কেবিনে দেওয়া হয়েছে।’ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী মির্জা ফখরুলের সঙ্গে কেবিনে আছেন তার স্ত্রী রাহাত আরা বেগম।
শায়রুল কবির বলেন, সোমবার (১২ মে) স্যারের (মির্জা ফখরুল) চোখে সমস্যা দেখা দিলে দ্রুতই গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসকদের দেখান। সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর চিকিৎসকরা জানান, স্যারের চোখের রেটিনায় দ্রুত একটি অস্ত্রোপচার জরুরি। চিকিৎসকদের পরামর্শে চোখের চিকিৎসা নিতে ব্যাংককের রুটনিন আই হসপিটালে দ্রুত যোগাযোগ করে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া হয়।
এর আগে চোখের জরুরি চিকিৎসার জন্য সোমবার (১২ মে) দিবাগত রাত পৌনে ৩টার দিকে থাই এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন মির্জা ফখরুল। সঙ্গে স্ত্রী রাহাত আরা বেগমও ছিলেন।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
১ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
১ দিন আগে