
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজকের সাইবার ওয়ারের যুগে এ কথাটা আমি প্রথম থেকে বলছি, যুদ্ধটা এখন সাইবার ওয়ার। আপনি কয়টা বক্তৃতা করলেন, আপনি কয়টা জনসভা করলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে কত সংখ্যক মানুষের কাছে আপনি এই ডিজিটালি পৌঁছাতে পারলেন দ্যাটস ভেরি ইম্পরটেন্ট।
রোববার (২ নভেম্বর) রাতে দলের এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
গুলশানে হোটেল লেকশোরে বিএনপির প্রবাসে দলের নেতাকর্মীদের প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্যপদ গ্রহনের কর্মসূচি হিসেবে বিএনপির ওয়েবসাইটে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের কার্যেক্রম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে এই অনুষ্ঠান হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, সেই ক্ষেত্রে আমাদের এই প্রযুক্তি আমাদেরকে নিশ্চয়ই এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি বিশ্বাস করি। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় এই ক্ষেত্রে তিনি অনেক অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন এবং আরো দ্রুত আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি এই প্রত্যাশা নিয়ে এর সঙ্গে যারা যুক্ত আছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ দিয়ে।
তিনি বলেন, যুগটাই হচ্ছে আপনার প্রযুক্তির যুগ, ফোর্থ রেভলিউশনের পরে এখন আপনার কোন উপায় নেই সুতরাং আমাদের সকলের দায়িত্ব বিশেষ করে এটাকে দ্রুত অতি দ্রুত রপ্ত করে তার মাধ্যমেই আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কাজটা করা। আমরা এ কথা বলতে দ্বিধা নেই এক্ষেত্রে আমরা কিছুটা পিছিয়ে আছি।আমি অনুরোধ করব আমাদের দলের সর্বক্ষেত্রের নেতৃবর্গকে বলব, আপনার নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে ডিজিটালি যেন আমরা আরো সামনের দিকে এই প্রজেক্ট আইটি প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যেন এগিয়ে যেতে পারি তার জন্য আমরা উদ্যোগ নেব।
মিরজআ ফখরুল বলেন, আমি একটা কথা আপনাদের খুব পরিষ্কার করে বলি মনে করবেন না ধরেন আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় একটা স্ট্যাটাস দিলেন। উনি টুইটার সাধারণত বক্তব্যটা দেন। আমরা যারা আছি এই সেটা দেখলাম আমরা খুব কম সংখ্যক লোক সেটাকে লাইক দেই বা কমেন্ট এটা খুব জরুরি উনার বক্তব্যটাকে সাপোর্ট করে উনাটাকে এগিয়ে যাওয়া এটাই।
বিএনপিকে চরাই উতরাই পেরিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে আসার জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তারেক রহমান।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক একেএম ওয়াহিদুজ্জামান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক সাইফ আলী খান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

দলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আজকের সাইবার ওয়ারের যুগে এ কথাটা আমি প্রথম থেকে বলছি, যুদ্ধটা এখন সাইবার ওয়ার। আপনি কয়টা বক্তৃতা করলেন, আপনি কয়টা জনসভা করলেন সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে যে কত সংখ্যক মানুষের কাছে আপনি এই ডিজিটালি পৌঁছাতে পারলেন দ্যাটস ভেরি ইম্পরটেন্ট।
রোববার (২ নভেম্বর) রাতে দলের এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
গুলশানে হোটেল লেকশোরে বিএনপির প্রবাসে দলের নেতাকর্মীদের প্রাথমিক সদস্যপদ নবায়ন ও নতুন সদস্যপদ গ্রহনের কর্মসূচি হিসেবে বিএনপির ওয়েবসাইটে অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ের কার্যেক্রম উদ্বোধন উপলক্ষ্যে এই অনুষ্ঠান হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, সেই ক্ষেত্রে আমাদের এই প্রযুক্তি আমাদেরকে নিশ্চয়ই এগিয়ে নিয়ে যাবে আমি বিশ্বাস করি। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় এই ক্ষেত্রে তিনি অনেক অগ্রণী ভূমিকা নিয়েছেন এবং আরো দ্রুত আমরা যেন সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারি এই প্রত্যাশা নিয়ে এর সঙ্গে যারা যুক্ত আছেন তাদের সকলকে ধন্যবাদ দিয়ে।
তিনি বলেন, যুগটাই হচ্ছে আপনার প্রযুক্তির যুগ, ফোর্থ রেভলিউশনের পরে এখন আপনার কোন উপায় নেই সুতরাং আমাদের সকলের দায়িত্ব বিশেষ করে এটাকে দ্রুত অতি দ্রুত রপ্ত করে তার মাধ্যমেই আমাদেরকে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার কাজটা করা। আমরা এ কথা বলতে দ্বিধা নেই এক্ষেত্রে আমরা কিছুটা পিছিয়ে আছি।আমি অনুরোধ করব আমাদের দলের সর্বক্ষেত্রের নেতৃবর্গকে বলব, আপনার নিজেরা উদ্যোগ নিয়ে ডিজিটালি যেন আমরা আরো সামনের দিকে এই প্রজেক্ট আইটি প্রজেক্টের ক্ষেত্রে যেন এগিয়ে যেতে পারি তার জন্য আমরা উদ্যোগ নেব।
মিরজআ ফখরুল বলেন, আমি একটা কথা আপনাদের খুব পরিষ্কার করে বলি মনে করবেন না ধরেন আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় একটা স্ট্যাটাস দিলেন। উনি টুইটার সাধারণত বক্তব্যটা দেন। আমরা যারা আছি এই সেটা দেখলাম আমরা খুব কম সংখ্যক লোক সেটাকে লাইক দেই বা কমেন্ট এটা খুব জরুরি উনার বক্তব্যটাকে সাপোর্ট করে উনাটাকে এগিয়ে যাওয়া এটাই।
বিএনপিকে চরাই উতরাই পেরিয়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে নিয়ে আসার জন্য রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এবং চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার নেতৃত্বের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তারেক রহমান।
বিএনপি মহাসচিবের সভাপতিত্বে ও নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুস সাত্তার পাটোয়ারির সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, অধ্যাপক জাহিদ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবির, মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক মওদুদ হোসেন আলমগীর পাভেল, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খোকন, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক একেএম ওয়াহিদুজ্জামান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সহ-সম্পাদক সাইফ আলী খান প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।

তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলার ঐক্য না হওয়ার একটা প্রধান কারণ হচ্ছে চেয়ারে কে আগে বসবে কে পেছনে বসবে। সংস্কারটা কত কঠিন বুঝতে পারছেন? অনেকে বলেন লৌকিক সংস্কারের লাভ কী? সংস্কার তো এভাবে একটা দুইটা করেই করতে হবে। দল যদি সংস্কার না হয়, রাজনীতি কীভাবে সংস্কার হবে?
১১ ঘণ্টা আগে
এতে আরো উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনও প্রত্যক্ষ করিনি।
১১ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে কোনো ঝগড়ায় লিপ্ত হতে চায় না। যা-ই করতেছেন এবার বন্ধ করুন। আসুন আমরা একসঙ্গে বসি। দেশের এই পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করি। বিএনপিকে আহ্বান করবো একসঙ্গে বসার। আমরা আলোচনা করবো কীভাবে সত্যিকার অর্থে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ তৈরি হবে।’
১২ ঘণ্টা আগে
এর আগে, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘আমরা শাপলা কলি নেব। আগামী নির্বাচনে ধানের শীষ এবং শাপলা কলির হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে।’
১২ ঘণ্টা আগে