
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে আলোচিতদের বেশির ভাগেই স্থান পেয়েছেন এই তালিকায়। বাদও পড়েছেন কেউ কেউ। তাদের মধ্যে রয়েছেন আলোচিত দুই ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান রিপন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের ২৩৭ আসনে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেন। বাকি আসনগুলো মূলত ফাঁকা রাখা হয়েছে দলের দীর্ঘদিনের যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জন্য। দলেরই একাধিক প্রার্থীর মধ্যে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করতে না পারার কারণেও দুয়েকটি আসন খালি রাখা হয়েছে।
এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটিতে ভাইস চেয়ারম্যান রয়েছেন ২১ জন। তাদের মধ্যে সাতজনের নাম রয়েছে আগামী নির্বাচনের প্রার্থীর তালিকায়। তারা হলেন— আলতাফ হোসেন চৌধুরী (পটুয়াখালী-১), বরকত উল্লাহ বুলু (নোয়াখালী-৩), মোহাম্মদ শাহজাহান (নোয়াখালী-৪), আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩), নিতাই রায় চৌধুরী (মাগুরা-২), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ (কুমিল্লা-৩) ও আহমেদ আজম খান (টাঙ্গাইল-৮)।
বাকি ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান রিপন অনলাইন-অফলাইনে বরাবরই সরব ছিলেন, আলোচিত ছিলেন। তবে তাদের দুজনের কারও জায়গা হয়নি বিএনপির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায়। এর মধ্যে শামসুজ্জামান দুদু চুয়াডাঙ্গা-১ আসন থেকে ১৯৯৬ সালের দুই সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ২৩৭ আসনে দলের প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের মধ্যে আলোচিতদের বেশির ভাগেই স্থান পেয়েছেন এই তালিকায়। বাদও পড়েছেন কেউ কেউ। তাদের মধ্যে রয়েছেন আলোচিত দুই ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান রিপন।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের ২৩৭ আসনে নিজেদের প্রার্থী ঘোষণা করেন। বাকি আসনগুলো মূলত ফাঁকা রাখা হয়েছে দলের দীর্ঘদিনের যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জন্য। দলেরই একাধিক প্রার্থীর মধ্যে প্রার্থিতা চূড়ান্ত করতে না পারার কারণেও দুয়েকটি আসন খালি রাখা হয়েছে।
এ সময় মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এটা সম্ভাব্য তালিকা। এরপরও এসব তালিকায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। তবে এই সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা সবচেয়ে অ্যাপ্রোপিয়েট ধরে নিতে হবে।’
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটিতে ভাইস চেয়ারম্যান রয়েছেন ২১ জন। তাদের মধ্যে সাতজনের নাম রয়েছে আগামী নির্বাচনের প্রার্থীর তালিকায়। তারা হলেন— আলতাফ হোসেন চৌধুরী (পটুয়াখালী-১), বরকত উল্লাহ বুলু (নোয়াখালী-৩), মোহাম্মদ শাহজাহান (নোয়াখালী-৪), আবদুল আউয়াল মিন্টু (ফেনী-৩), নিতাই রায় চৌধুরী (মাগুরা-২), কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ (কুমিল্লা-৩) ও আহমেদ আজম খান (টাঙ্গাইল-৮)।
বাকি ভাইস চেয়ারম্যানদের মধ্যে শামসুজ্জামান দুদু ও আসাদুজ্জামান রিপন অনলাইন-অফলাইনে বরাবরই সরব ছিলেন, আলোচিত ছিলেন। তবে তাদের দুজনের কারও জায়গা হয়নি বিএনপির প্রাথমিক প্রার্থী তালিকায়। এর মধ্যে শামসুজ্জামান দুদু চুয়াডাঙ্গা-১ আসন থেকে ১৯৯৬ সালের দুই সংসদ নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে করণীয় নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়।
আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর আগে ডিসেম্বরের শুরুর দিকে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
৮ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এসএম জিলানী। আওয়ামী লীগ সরকারের টানা ১৬ বছরের শাসনামলে নিজ এলাকায় যেতে পারেননি এসএম জিলানী। এবার তিনি নির্বাচনে লড়বেন এই আসনে।
৮ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও-১ আসনটি ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা নিয়ে গঠিত। মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই আসন থেকে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে ষষ্ঠ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। পরে ওই বছরের জুনে অনুষ্ঠিত সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হননি।
৮ ঘণ্টা আগে
প্রার্থী ঘোষণার আগে দুপুর সাড়ে ১২টায় জরুরি বৈঠকে বসেন বিএনপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। প্রায় পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী চলা এই বৈঠকে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী চূড়ান্ত এবং চলমান
৯ ঘণ্টা আগে