
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কমিশনের রোডম্যাপ ঘোষণায় ‘বিএনপি খুশি’ বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেলে গণমাধ্যমকে দেওয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব এমনটাই বলেন।
তিনি বলেন, রোডম্যাপ ঘোষণা হয়েছে। আমরা এতে আশাবাদী হয়েছি, এই রোডম্যাপ থেকে বুঝা যায়, নির্বাচন কমিশন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। মূল কথা হচ্ছে আমরা খুশি… উই আর হ্যাপী।
রোডম্যাপ ঘোষণাকে জনগণের জন্য সুসংবাদ হিসেবে দেখছেন কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জি’।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন ভবনে নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিস্তারিত কর্ম পরিকল্পনা বা রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশন এই রোডম্যাপ অনুমোদন করে। দুই ডজন কাজের পরিকল্পনার মধ্যে সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের কথাও রয়েছে।
সংলাপ, মতবিনিময়, মিটিং, ব্রিফিং, প্রশিক্ষণ, মুদ্রণ, বাজেট বরাদ্দ, আইটিভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রচারণা, সমন্বয় সেল, আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক থেকে যাবতীয় কর্মপরিকল্পনা মাথায় রেখে উল্লেখযোগ্য খাত ও বাস্তবায়নসূচি রোডম্যাপে স্থান পেয়েছে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বিকালে বনানীতে এক অনুষ্ঠানে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, ইলেকশনের রোডম্যাপ আজ একটা এসেছে, এটা সুসংবাদ। আপনাদের সঙ্গে আমি শেয়ার করছি, আমাকে টেক্সট পাঠিয়েছে, আমি দেখলাম ইলেকশনের রোডম্যাপ।
তিনি বলেন, মানুষ এখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাচ্ছে এবং সবাই অপেক্ষা করছে দেশে একটা নির্বাচন হোক এবং এর মাধ্যমে দেশে একটা নির্বাচিত সরকার আসবে, সংসদ প্রতিষ্ঠা হবে যে সরকার বা সংসদ জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে, একাউন্টেবল থাকবে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পরে বড় আকারে একটা টার্ন অ্যারাউন্ড হবে আমাদের ইকোনমিতে, আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে, গুড স্কিল ডেভেলপমেন্ট হবে ইনশাআল্লাহ।

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনে কমিশনের রোডম্যাপ ঘোষণায় ‘বিএনপি খুশি’ বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বিকেলে গণমাধ্যমকে দেওয়া তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বিএনপি মহাসচিব এমনটাই বলেন।
তিনি বলেন, রোডম্যাপ ঘোষণা হয়েছে। আমরা এতে আশাবাদী হয়েছি, এই রোডম্যাপ থেকে বুঝা যায়, নির্বাচন কমিশন ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করার জন্য প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। মূল কথা হচ্ছে আমরা খুশি… উই আর হ্যাপী।
রোডম্যাপ ঘোষণাকে জনগণের জন্য সুসংবাদ হিসেবে দেখছেন কিনা জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘জি’।
বৃহস্পতিবার দুপুরে নির্বাচন কমিশন ভবনে নির্বাচন কমিশনের সচিব আখতার আহমেদ ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে বিস্তারিত কর্ম পরিকল্পনা বা রোডম্যাপ ঘোষণা করেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এএমএম নাসির উদ্দিনের নেতৃত্বে নির্বাচন কমিশন এই রোডম্যাপ অনুমোদন করে। দুই ডজন কাজের পরিকল্পনার মধ্যে সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে রাজনৈতিক দলসহ অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপের কথাও রয়েছে।
সংলাপ, মতবিনিময়, মিটিং, ব্রিফিং, প্রশিক্ষণ, মুদ্রণ, বাজেট বরাদ্দ, আইটিভিত্তিক প্রস্তুতি, প্রচারণা, সমন্বয় সেল, আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক থেকে যাবতীয় কর্মপরিকল্পনা মাথায় রেখে উল্লেখযোগ্য খাত ও বাস্তবায়নসূচি রোডম্যাপে স্থান পেয়েছে।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বিকালে বনানীতে এক অনুষ্ঠানে এই বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বলেন, ইলেকশনের রোডম্যাপ আজ একটা এসেছে, এটা সুসংবাদ। আপনাদের সঙ্গে আমি শেয়ার করছি, আমাকে টেক্সট পাঠিয়েছে, আমি দেখলাম ইলেকশনের রোডম্যাপ।
তিনি বলেন, মানুষ এখন নির্বাচনমুখী হয়ে যাচ্ছে এবং সবাই অপেক্ষা করছে দেশে একটা নির্বাচন হোক এবং এর মাধ্যমে দেশে একটা নির্বাচিত সরকার আসবে, সংসদ প্রতিষ্ঠা হবে যে সরকার বা সংসদ জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে, জবাবদিহি থাকবে, একাউন্টেবল থাকবে।
তিনি আরও বলেন, নির্বাচনের পরে বড় আকারে একটা টার্ন অ্যারাউন্ড হবে আমাদের ইকোনমিতে, আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে, গুড স্কিল ডেভেলপমেন্ট হবে ইনশাআল্লাহ।

তিনি বলেন, ‘সেটা এনসিপি হোক, জামায়াত হোক বা অন্যান্য পার্টি হোক। সবার সাথে আমরা গণতান্ত্রিক কালচার (সংস্কৃতি) হিসেবে রাজনৈতিক যোগাযোগ এবং আলাপ–আলোচনা, সম্পর্ক রাখব। কিন্তু কোনো বিষয়ে আলোচনা করার জন্য কোনো রেফারির ভূমিকায় কোনো দলকে দিয়ে আপনারা আহ্বান জানাবেন ইনডাইরেক্টলি, সেটা বোধ হয় সঠিক হচ্ছে না।
১ দিন আগে
হেফাজত আমির তার বক্তৃতায় আরও বলেন, মওদুদির ফেতনা কাদিয়ানিদের ফেতনা থেকেও ভয়ংকর। কারণ, কাদিয়ানিজম হলো- ইসলামের বাইরের ফেতনা। যা সবাই সহজে চিনতে পারে, কিন্তু মওদুদিজম হলো- ইসলামের ঘরের ফেতনা। যে ফেতনার ভয়াবহতা সবাই ধরতে পারে না।
১ দিন আগে
নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১ দিন আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১ দিন আগে