প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দুটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও কোনো গোষ্ঠীকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য ‘নীলনকশা’ করা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তবে এ রকম কিছু করা হলে জনগণ কোনোভাবেই ছেড়ে দেবে না বলে কঠোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুরে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাজী আসাদুজ্জামান আসাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘বিতর্কিত’ ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর থেকেই আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফলের দিকে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে জনমনে তীব্র শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, নির্বাচন হওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই, কিন্তু যে পদ্ধতিতে হয়েছে তা নিয়ে আমাদের গুরুতর আপত্তি আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত না করেই এই নির্বাচন করেছেন।
নীলক্ষেত থেকে ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট ছাপানোর প্রসঙ্গ টেনে এই বিএনপি নেতা প্রশ্ন রাখেন, নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপানো হলো কেন? এটা কি কোনো একটি দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে ডাকসু নির্বাচন করা হলো না?
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল এসব গুরুতর বিষয় খতিয়ে দেখা। এ ধরনের ঘটনা চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও ‘উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল’ হবে কি না, সেই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা অতীতে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন মাটির তলায় চাপা দিয়ে তার রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছেন। একে-ওকে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। একই কায়দায় যদি আগামী নির্বাচনেও কাউকে বা কোনো দলকে জিতিয়ে দেওয়ার নীলনকশা করা হয়, তবে তা জাতির জন্য হবে চরম দুর্ভাগ্যজনক। জনগণ তখন কাউকে ছেড়ে দেবে না।
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান সরকারের সমালোচনা করে বলেন, বিএনপির বিরুদ্ধে ক্রমাগত ষড়যন্ত্র চলছে। এ চক্রান্ত প্রতিহত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
দুটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও কোনো গোষ্ঠীকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য ‘নীলনকশা’ করা হচ্ছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ পোষণ করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তবে এ রকম কিছু করা হলে জনগণ কোনোভাবেই ছেড়ে দেবে না বলে কঠোর হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন তিনি।
শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মিরপুরে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনা ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাজী আসাদুজ্জামান আসাদের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
রিজভী বলেন, ‘বিতর্কিত’ ডাকসু-জাকসু নির্বাচনের পর থেকেই আগামী জাতীয় নির্বাচন উদ্দেশ্যমূলক ফলাফলের দিকে যাচ্ছে কি না, তা নিয়ে জনমনে তীব্র শঙ্কা তৈরি হয়েছে।
ডাকসু নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, নির্বাচন হওয়া নিয়ে কোনো বিতর্ক নেই, কিন্তু যে পদ্ধতিতে হয়েছে তা নিয়ে আমাদের গুরুতর আপত্তি আছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য সবার জন্য সমান সুযোগ নিশ্চিত না করেই এই নির্বাচন করেছেন।
নীলক্ষেত থেকে ডাকসু নির্বাচনের ব্যালট ছাপানোর প্রসঙ্গ টেনে এই বিএনপি নেতা প্রশ্ন রাখেন, নীলক্ষেত থেকে ব্যালট ছাপানো হলো কেন? এটা কি কোনো একটি দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে ডাকসু নির্বাচন করা হলো না?
তিনি বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল এসব গুরুতর বিষয় খতিয়ে দেখা। এ ধরনের ঘটনা চলতে থাকলে আগামী জাতীয় নির্বাচনেও ‘উদ্দেশ্যমূলক ফলাফল’ হবে কি না, সেই প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক।
আগামী নির্বাচন প্রসঙ্গে রিজভী বলেন, শেখ হাসিনা অতীতে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন মাটির তলায় চাপা দিয়ে তার রাজত্ব কায়েম করতে চেয়েছেন। একে-ওকে জিতিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। একই কায়দায় যদি আগামী নির্বাচনেও কাউকে বা কোনো দলকে জিতিয়ে দেওয়ার নীলনকশা করা হয়, তবে তা জাতির জন্য হবে চরম দুর্ভাগ্যজনক। জনগণ তখন কাউকে ছেড়ে দেবে না।
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য বেগম সেলিমা রহমান সরকারের সমালোচনা করে বলেন, বিএনপির বিরুদ্ধে ক্রমাগত ষড়যন্ত্র চলছে। এ চক্রান্ত প্রতিহত করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।
ডা. জাহিদ বলেন, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান। তিনি এসে বিএনপির নির্বাচনি প্রক্রিয়াকে সামনে এগিয়ে নেবেন। পাশাপাশি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়ায় নেতৃত্বে দেবেন তিনি।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, ‘আইনগত বাধা না থাকলেও চাপের কারণে এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দিতে সাহস পাচ্ছে না নির্বাচন কমিশন। এটা কমিশনের ব্যর্থতা।’
১ দিন আগেমামলায় দুজনের নাম উল্লেখ করে ১৫ থেকে ২০ জন অজ্ঞাতনামা নাম দেখিয়ে মামলা করা হয়েছে। আখতারের অভিযোগ, ওই দিনের হামলার পরও এয়ারপোর্টের লবিতে এবং অন্যান্য জায়গায় তারা নানাভাবে হেনস্তা করার চেষ্টা করছে।
১ দিন আগেতিনি বলেন, ‘জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তৈরির যে বক্তব্য দিয়েছেন, সেটি উদ্বেগজনক। আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসনের আগ্রহ এবং ভারতের সঙ্গে বন্ধুত্ব করতে চাওয়া জামায়াতের ভিন্ন উদ্দেশ্যের ইঙ্গিত বহন করছে।’
১ দিন আগে