
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের মধ্যে একটা শক্তি গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করছে। গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় আসুক, তারা চায় না। তিনি বলেন, ১০ মাসের মধ্যে নির্বাচন দিলে আজকের সমস্যাগুলো হতো না।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী অনুসারী পরিষদ ভাসানী জনশক্তি পার্টি এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারের ভেতরেই একটি মহল গণতন্ত্রকামী শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করছেন ।সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘অতি দ্রুত সনদ সংস্কারের কাজ শেষ করুন, জটিলতা না বাড়িয়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। এছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, কিছু রাজনৈতিক মহল পরিকল্পিতভাবে নির্বাচনকে বানচাল করতে নিত্য নতুন দাবি তুলছে। যার সঙ্গে দেশের মানুষই পরিচিত নয়। এগুলো নিয়ে তাঁরা হুমকি দিচ্ছেন, বেশ জোরেশোরেই হুমকি দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘বসে নেই কেউ...। যারা ফায়দা নিতে চায়, তারা বিভিন্নভাবে কাজ করছে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই—বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। নির্বাচনের একটা তারিখ ঘোষণা হয়েছে। ৩১ দফাতেই সংস্কারের সবকিছু আছে। সংস্কার করার জন্য সব রকম সহযোগিতা করেছি। সরকারকে সহযোগিতা করেছি।’
এক বছরে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন হয়নি বলে হতাশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘যেদিকে তাকাই, দেখি বেশির ভাগ মানুষই নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি, আর দুর্নীতি। যে পরিবর্তন আসার কথা ছিল, তা আসেনি। আরও দুর্ভাগ্যজনক যে রাজনৈতিক নেতারাও জড়িত হয়ে গেছে। আজকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে আমাদের সবার এগিয়ে আসতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা ৭১ এ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা অপকর্ম করেছে, তারাই আজকে বড় বড় কথা বলছে। অনেক বেশি সজাগ থাকতে হবে। আমরা যদি মনে করি জিতে গেছি, তাহলে বিরাট ভুল হবে।’

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, সরকারের মধ্যে একটা শক্তি গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করছে। গণতন্ত্রের পক্ষের শক্তি ক্ষমতায় আসুক, তারা চায় না। তিনি বলেন, ১০ মাসের মধ্যে নির্বাচন দিলে আজকের সমস্যাগুলো হতো না।
আজ বুধবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব। সাবেক প্রধানমন্ত্রী কাজী জাফর আহমদের ১০ম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ভাসানী অনুসারী পরিষদ ভাসানী জনশক্তি পার্টি এই সভার আয়োজন করে।
মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারের ভেতরেই একটি মহল গণতন্ত্রকামী শক্তির বিরুদ্ধে কাজ করছেন ।সরকারকে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়ে বলেন, ‘অতি দ্রুত সনদ সংস্কারের কাজ শেষ করুন, জটিলতা না বাড়িয়ে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। এছাড়া কোনো বিকল্প নেই।’
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, কিছু রাজনৈতিক মহল পরিকল্পিতভাবে নির্বাচনকে বানচাল করতে নিত্য নতুন দাবি তুলছে। যার সঙ্গে দেশের মানুষই পরিচিত নয়। এগুলো নিয়ে তাঁরা হুমকি দিচ্ছেন, বেশ জোরেশোরেই হুমকি দিচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘বসে নেই কেউ...। যারা ফায়দা নিতে চায়, তারা বিভিন্নভাবে কাজ করছে।’
বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য একটাই—বাংলাদেশে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। নির্বাচনের একটা তারিখ ঘোষণা হয়েছে। ৩১ দফাতেই সংস্কারের সবকিছু আছে। সংস্কার করার জন্য সব রকম সহযোগিতা করেছি। সরকারকে সহযোগিতা করেছি।’
এক বছরে কোনো ইতিবাচক পরিবর্তন হয়নি বলে হতাশা প্রকাশ করেন মির্জা ফখরুল। তিনি বলেন, ‘যেদিকে তাকাই, দেখি বেশির ভাগ মানুষই নষ্ট হয়ে গেছে। দুর্নীতি, আর দুর্নীতি। যে পরিবর্তন আসার কথা ছিল, তা আসেনি। আরও দুর্ভাগ্যজনক যে রাজনৈতিক নেতারাও জড়িত হয়ে গেছে। আজকে বাংলাদেশকে বাঁচাতে আমাদের সবার এগিয়ে আসতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা ৭১ এ আমাদের মুক্তিযুদ্ধে যারা অপকর্ম করেছে, তারাই আজকে বড় বড় কথা বলছে। অনেক বেশি সজাগ থাকতে হবে। আমরা যদি মনে করি জিতে গেছি, তাহলে বিরাট ভুল হবে।’

তিনি বলেন, ‘সেটা এনসিপি হোক, জামায়াত হোক বা অন্যান্য পার্টি হোক। সবার সাথে আমরা গণতান্ত্রিক কালচার (সংস্কৃতি) হিসেবে রাজনৈতিক যোগাযোগ এবং আলাপ–আলোচনা, সম্পর্ক রাখব। কিন্তু কোনো বিষয়ে আলোচনা করার জন্য কোনো রেফারির ভূমিকায় কোনো দলকে দিয়ে আপনারা আহ্বান জানাবেন ইনডাইরেক্টলি, সেটা বোধ হয় সঠিক হচ্ছে না।
১ দিন আগে
হেফাজত আমির তার বক্তৃতায় আরও বলেন, মওদুদির ফেতনা কাদিয়ানিদের ফেতনা থেকেও ভয়ংকর। কারণ, কাদিয়ানিজম হলো- ইসলামের বাইরের ফেতনা। যা সবাই সহজে চিনতে পারে, কিন্তু মওদুদিজম হলো- ইসলামের ঘরের ফেতনা। যে ফেতনার ভয়াবহতা সবাই ধরতে পারে না।
১ দিন আগে
নারী ও শিশু অধিকার ফোরামের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট নিপুণ রায় চৌধুরীর সঞ্চালনায় আলোচনাসভায় উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক জি কে গৌছ, সহ-সাংগঠিনক সম্পাদক কলিম উদ্দিন মিলন, মিফতাহ সিদ্দিকী, সিলেট জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল কাইয়ুম চৌধুরী, বিএনপি নেত্রী অ্যাডভো
১ দিন আগে
তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১ দিন আগে