বার্তাকক্ষ, রাজনীতি ডট কম
ক্ষমতায় গেলে বিএনপি তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীনের সঙ্গে চুক্তি করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
তিনি বলেন, ঢাকায় নিযুক্ত আপনাদের (চীনের) রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি স্পষ্টভাবে আমাদের কাছে একটি প্রস্তাব দিয়েছেন— তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনার জন্য একটি প্রকল্প উন্নয়নে তারা আমাদের সহায়তা করতে চান। বাংলাদেশের জনগণ যদি আমাদের সরকারে নির্বাচিত করে, আমরা অত্যন্ত সানন্দে এ প্রকল্পের জন্য চীনের সহায়তা গ্রহণ করতে এবং একটি পূর্ণাঙ্গ তিস্তা ব্যারাজ নির্মাণে চুক্তি সই করতে প্রস্তুত থাকব।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) শানশি প্রাদেশিক কমিটির ডেপুটি সেক্রেটারি জিং শানপিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন ড. মঈন খান। বাংলাদেশ থেকে বিএনপিসহ আটটি দলের ২১ সদসসের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন তিনি।
ড. মঈন খান বলেন, তিস্তা প্রকল্পে চীনের সহায়তা বাংলাদেশের কৃষিকে আধুনিকীকরণের একটি বাস্তব উদাহরণ হতে পারে, বিশেষ করে সেচব্যবস্থার উন্নতির মাধ্যমে। বর্তমান সরকার অন্তর্বর্তীকালীন হওয়ায় তারা তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে না। জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি স্থিতিশীল সরকার গঠন হলে তারা চুক্তি সই করে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারবে।
এ সময় চীনের হোয়াং হো নদীর প্রসঙ্গও উঠে আসে ড. মঈনের বক্তব্যে। তিনি বলেন, ছোটবেলায় আমরা পড়েছি— চীনের দুঃখ হোয়াং হো। গত ছয়-সাত দশক পরে এসে আর সেটি বলা হচ্ছে না। কারণ চীন সফলভাবে এই নদীকে একটি আধুনিক সেচ ও কৃষি ব্যবস্থায় রূপান্তর করেছে।
হোয়াং হো নদীর এই রূপান্তরকে চীনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, প্রকৌশল দক্ষতা ও আধুনিক বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের ফলাফল বলে উল্লেখ করেন মঈন খান। তিনি আশাবাদ জানান, তিস্তা নদীকেও একইভাবে একটি সেচ প্রকল্পে রূপান্তর করা সম্ভব হবে, যা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের উপকৃত করবে। বাংলাদেশে কৃষি ও সেচব্যবস্থার এই আধুনিকীকরণের পাশাপাশি অবকাঠামো উন্নয়নেও চীন পাশে থাকবে বলে প্রত্যাশা জানান বিএনপির এই নেতা।
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে ৫০ বছর আগে স্থাপিত হলেও দুই দেশের পারস্পরিক আস্থার সম্পর্ক হাজার বছরের পুরনো।
উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশ থেকে চীনে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমবর্ধমান উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, বিশেষ করে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও আধুনিক বিভিন্ন বিষয়ে পড়ালেখার জন্য এসব শিক্ষার্থী চীনে যায়, যেন তারা জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। এসব শিক্ষার্থীর জন্য চীন আরও বেশি শিক্ষাবৃত্তি দেবে এবং শিক্ষার্থী বিনিময় কর্মসূচি সম্প্রসারণ করবে, এমন প্রত্যাশাও করেন বিএনপির এই নেতা।
সিপিসির ডেপুটি সেক্রেটারি জিং শানপিং বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হিসেবে উল্লেখ করে দুই দেশের দৃঢ় সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পারস্পরিক সহযোগিতা ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে আরও শক্তিশালী হয়েছে।
সিপিসি নেতা আশ্বাস দিয়ে বলেন, চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সহায়তা অব্যাহত রাখবে। আমরা আগামী দিনে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে চাই। বাংলাদেশে কৃষি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মতো বিভিন্ন খাতে চীন বিনিয়োগে আগ্রহী বলে জানান তিনি।
ড. মঈনের নেতৃত্বে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধিদল এই বৈঠকে অংশ নেয়। পরে সিপিসি নেতার দেওয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন তারা, যা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার বিএনপিসহ আটটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে গঠিত ২১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) আমন্ত্রণে ১১ দিনের সফরে চীন যায়।
প্রতিনিধি দলে রয়েছেন বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন।
আরও আছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান মো. শহিদুল ইসলাম রুবেল, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান এ জেড এম ফরিদুজ্জামান, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীসহ, ড. মঈন খানের স্ত্রী অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকার, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের গবেষক মো. নাহিয়ান সাজ্জাদ খান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন।
এর আগে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দল শানশি প্রদেশের শিয়ান জিয়াওতং বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং সেখানে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে। ড. মঈন এই সফরকে একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হিসেবে বর্ণনা করেন
ক্ষমতায় গেলে বিএনপি তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প বাস্তবায়নে চীনের সঙ্গে চুক্তি করবে বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান।
তিনি বলেন, ঢাকায় নিযুক্ত আপনাদের (চীনের) রাষ্ট্রদূত সম্প্রতি স্পষ্টভাবে আমাদের কাছে একটি প্রস্তাব দিয়েছেন— তিস্তা নদীর পানি ব্যবস্থাপনার জন্য একটি প্রকল্প উন্নয়নে তারা আমাদের সহায়তা করতে চান। বাংলাদেশের জনগণ যদি আমাদের সরকারে নির্বাচিত করে, আমরা অত্যন্ত সানন্দে এ প্রকল্পের জন্য চীনের সহায়তা গ্রহণ করতে এবং একটি পূর্ণাঙ্গ তিস্তা ব্যারাজ নির্মাণে চুক্তি সই করতে প্রস্তুত থাকব।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) শানশি প্রাদেশিক কমিটির ডেপুটি সেক্রেটারি জিং শানপিংয়ের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন ড. মঈন খান। বাংলাদেশ থেকে বিএনপিসহ আটটি দলের ২১ সদসসের একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে রয়েছেন তিনি।
ড. মঈন খান বলেন, তিস্তা প্রকল্পে চীনের সহায়তা বাংলাদেশের কৃষিকে আধুনিকীকরণের একটি বাস্তব উদাহরণ হতে পারে, বিশেষ করে সেচব্যবস্থার উন্নতির মাধ্যমে। বর্তমান সরকার অন্তর্বর্তীকালীন হওয়ায় তারা তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে না। জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে একটি স্থিতিশীল সরকার গঠন হলে তারা চুক্তি সই করে তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে পারবে।
এ সময় চীনের হোয়াং হো নদীর প্রসঙ্গও উঠে আসে ড. মঈনের বক্তব্যে। তিনি বলেন, ছোটবেলায় আমরা পড়েছি— চীনের দুঃখ হোয়াং হো। গত ছয়-সাত দশক পরে এসে আর সেটি বলা হচ্ছে না। কারণ চীন সফলভাবে এই নদীকে একটি আধুনিক সেচ ও কৃষি ব্যবস্থায় রূপান্তর করেছে।
হোয়াং হো নদীর এই রূপান্তরকে চীনের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি, প্রকৌশল দক্ষতা ও আধুনিক বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের ফলাফল বলে উল্লেখ করেন মঈন খান। তিনি আশাবাদ জানান, তিস্তা নদীকেও একইভাবে একটি সেচ প্রকল্পে রূপান্তর করা সম্ভব হবে, যা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের কৃষকদের উপকৃত করবে। বাংলাদেশে কৃষি ও সেচব্যবস্থার এই আধুনিকীকরণের পাশাপাশি অবকাঠামো উন্নয়নেও চীন পাশে থাকবে বলে প্রত্যাশা জানান বিএনপির এই নেতা।
বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, আনুষ্ঠানিক কূটনৈতিক সম্পর্ক বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাধ্যমে ৫০ বছর আগে স্থাপিত হলেও দুই দেশের পারস্পরিক আস্থার সম্পর্ক হাজার বছরের পুরনো।
উচ্চ শিক্ষার জন্য বাংলাদেশ থেকে চীনে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা ক্রমবর্ধমান উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, বিশেষ করে বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও আধুনিক বিভিন্ন বিষয়ে পড়ালেখার জন্য এসব শিক্ষার্থী চীনে যায়, যেন তারা জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখতে পারে। এসব শিক্ষার্থীর জন্য চীন আরও বেশি শিক্ষাবৃত্তি দেবে এবং শিক্ষার্থী বিনিময় কর্মসূচি সম্প্রসারণ করবে, এমন প্রত্যাশাও করেন বিএনপির এই নেতা।
সিপিসির ডেপুটি সেক্রেটারি জিং শানপিং বাংলাদেশকে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী দেশ হিসেবে উল্লেখ করে দুই দেশের দৃঢ় সম্পর্কের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক পারস্পরিক সহযোগিতা ও শ্রদ্ধার ভিত্তিতে আরও শক্তিশালী হয়েছে।
সিপিসি নেতা আশ্বাস দিয়ে বলেন, চীন বাংলাদেশের উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে সহায়তা অব্যাহত রাখবে। আমরা আগামী দিনে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও গভীর করতে চাই। বাংলাদেশে কৃষি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, শিক্ষা, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মতো বিভিন্ন খাতে চীন বিনিয়োগে আগ্রহী বলে জানান তিনি।
ড. মঈনের নেতৃত্বে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধিদল এই বৈঠকে অংশ নেয়। পরে সিপিসি নেতার দেওয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন তারা, যা হোটেলে অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে গত মঙ্গলবার বিএনপিসহ আটটি রাজনৈতিক দলের নেতাদের নিয়ে গঠিত ২১ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল চীনের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিসি) আমন্ত্রণে ১১ দিনের সফরে চীন যায়।
প্রতিনিধি দলে রয়েছেন বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক কায়সার কামাল, জাতীয়তাবাদী কৃষক দলের সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম, যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নয়ন, স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান ও ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন।
আরও আছেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, গণসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়ক আবুল হাসান মো. শহিদুল ইসলাম রুবেল, ন্যাশনাল পিপলস পার্টির চেয়ারম্যান এ জেড এম ফরিদুজ্জামান, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ, গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মুহাম্মদ রাশেদ খান, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আতাউল্লাহ আমীসহ, ড. মঈন খানের স্ত্রী অ্যাডভোকেট রোকসানা খন্দকার, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজের গবেষক মো. নাহিয়ান সাজ্জাদ খান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক লাইলুফার ইয়াসমিন।
এর আগে বাংলাদেশি প্রতিনিধি দল শানশি প্রদেশের শিয়ান জিয়াওতং বিশ্ববিদ্যালয় পরিদর্শন করেন এবং সেখানে অধ্যয়নরত বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের সঙ্গে মতবিনিময় করে। ড. মঈন এই সফরকে একটি চমৎকার অভিজ্ঞতা হিসেবে বর্ণনা করেন
ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১০ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
২ দিন আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আমরা আগামী নভেম্বরে গণভোট চাই। এ ছাড়া পিআর পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের জন্যও নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) প্রস্তুতি রাখতে বলেছি।
২ দিন আগে