প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
আগামী এক মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ হলে ডিসেম্বরের আগেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব বলে মনে করছে বিএনপি।
দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সহজ বিষয়— আমরা সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছি। সবার যেসব বিষয়ে ঐকমত্য আছে, আমরা সেটি দিয়েছি। ঐকমত্য হলে সেটা এক মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছি। নির্বাচন ডিসেম্বরের আগেও হতে পারে, সেটাও বলেছি। এখানে সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজে বলেছেন, যেসব বিষয়ে সকলের ঐকমত্য থাকবে সেসব বিষয়ে সংস্কার করা হবে।
গুলশানে মার্কিন ডেপুটি হেড অব মিশনের বাসভবনে এই সাক্ষাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদও উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন কূটনীতিকের সঙ্গে সাক্ষাতে কী আলোচনা হয়েছে— এ প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি দল জানতে চেয়েছে, বিএনপির পলিসি কী হবে। অর্থনৈতিক পলিসি কী হবে, সেটা আমরা তাদের বলেছি।
তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংস্কার বিএনপির সময় হয়েছে। আমরা তাদের বলেছি, আমরা আগামী দিনে আরও বড় অর্থনৈতিক সংস্কারের দিকে যাব। সেটাতে তারা আশ্বস্ত হয়েছে।
এর আগে দুপুরে মার্কিন প্রতিনিধি দল জামায়াত ইসলামীর সঙ্গে বৈঠক করে। পরে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানান, তারা আশা করেন, আগামী রমজানের আগে অর্থাৎ মধ্য ফেব্রুয়ারি মধ্যে আগামী সংসদ নির্বাচন হবে।
এ প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নভেম্বর-ডিসেম্বর বিষয় না। বর্তমানে দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আছে। সেখান থেকে গণতান্ত্রিক সরকারে ফেরা দরকার দ্রুত। সেটা করতে কতদিন সময় লাগে সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।
এর আগে বুধবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ বিষয়ে জানার জন্যই বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিল। তবে বরাবরের মতোই প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে।
পরে বৈঠক শেষে বের হয়ে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট কোনো সময় দেননি জানিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় সুনির্দিষ্ট কোনো ডেডলাইন আমাদের দেননি। তিনি বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে তিনি নির্বাচন শেষ করতে চান। আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট না।
আগামী এক মাসের মধ্যে সংস্কার শেষ হলে ডিসেম্বরের আগেও জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করা সম্ভব বলে মনে করছে বিএনপি।
দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, সহজ বিষয়— আমরা সংস্কার প্রস্তাব জমা দিয়েছি। সবার যেসব বিষয়ে ঐকমত্য আছে, আমরা সেটি দিয়েছি। ঐকমত্য হলে সেটা এক মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে।
বুধবার (১৬ এপ্রিল) যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল চুলিকের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছি। নির্বাচন ডিসেম্বরের আগেও হতে পারে, সেটাও বলেছি। এখানে সংস্কারের কথা বলা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা নিজে বলেছেন, যেসব বিষয়ে সকলের ঐকমত্য থাকবে সেসব বিষয়ে সংস্কার করা হবে।
গুলশানে মার্কিন ডেপুটি হেড অব মিশনের বাসভবনে এই সাক্ষাতে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও দলের সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদও উপস্থিত ছিলেন।
মার্কিন কূটনীতিকের সঙ্গে সাক্ষাতে কী আলোচনা হয়েছে— এ প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, মার্কিন প্রতিনিধি দল জানতে চেয়েছে, বিএনপির পলিসি কী হবে। অর্থনৈতিক পলিসি কী হবে, সেটা আমরা তাদের বলেছি।
তিনি আরও বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক সংস্কার বিএনপির সময় হয়েছে। আমরা তাদের বলেছি, আমরা আগামী দিনে আরও বড় অর্থনৈতিক সংস্কারের দিকে যাব। সেটাতে তারা আশ্বস্ত হয়েছে।
এর আগে দুপুরে মার্কিন প্রতিনিধি দল জামায়াত ইসলামীর সঙ্গে বৈঠক করে। পরে জামায়াতের আমির শফিকুর রহমান জানান, তারা আশা করেন, আগামী রমজানের আগে অর্থাৎ মধ্য ফেব্রুয়ারি মধ্যে আগামী সংসদ নির্বাচন হবে।
এ প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নভেম্বর-ডিসেম্বর বিষয় না। বর্তমানে দেশে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আছে। সেখান থেকে গণতান্ত্রিক সরকারে ফেরা দরকার দ্রুত। সেটা করতে কতদিন সময় লাগে সেটা নিয়ে আমরা কথা বলেছি।
এর আগে বুধবার দুপুরে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপির একটি প্রতিনিধি দল। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট দিনক্ষণ বিষয়ে জানার জন্যই বিএনপি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চেয়েছিল। তবে বরাবরের মতোই প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, আগামী ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে।
পরে বৈঠক শেষে বের হয়ে প্রধান উপদেষ্টা সুনির্দিষ্ট কোনো সময় দেননি জানিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টা মহোদয় সুনির্দিষ্ট কোনো ডেডলাইন আমাদের দেননি। তিনি বলেছেন ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে তিনি নির্বাচন শেষ করতে চান। আমরা একেবারেই সন্তুষ্ট না।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে বেগম জিয়া বলেন, দীর্ঘ ১৬ বছর ফ্যাসিস্টদের নির্যাতন, গ্রেপ্তার, অত্যাচার, খুন, গুমের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে, এক দলীয় শাসনব্যবস্থা চিরস্থায়ী করতে চেয়েছিল আওয়ামী লীগ শাসকগোষ্ঠী। ছাত্র-জনতার সম্মিলিত অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের পতন ঘটেছে। সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে নতুন
২ ঘণ্টা আগেঅভিযোগ করে তিনি বলেন, 'এই উপদেষ্টা ও অন্তর্বর্তী সরকার আজ পর্যন্ত আমাদের খোঁজ নিতে পারে নাই। আমার ছেলের রক্তের বিনিময়ে ক্ষমতা পেলেও তারা একবারও আমাদের খোঁজ নিল না। এমনকি সারজিস-হাসনাতকে আমরা ১০০টা ফোন দিলেও তারা রিসিভ করে না।'
৪ ঘণ্টা আগেরাশেদ প্রধান বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থান এবং ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতনের এক বছর পূর্ণ হতে চলেছে। তবুও আমরা এখনো ‘জুলাই সনদ’ প্রকাশ করতে পারছি না। এই ব্যর্থতার দায় কে নেবে? অন্তর্বর্তী সরকার বারবার জুলাই সনদ প্রকাশের নতুন নতুন সময় দিয়েও তা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো একমত হতে পারছে না। আমরা
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের শোক ও বিজয়ের প্রথম বর্ষপূর্তির বিএনপির বিশেষ আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দেবেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
৮ ঘণ্টা আগে