প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসির কোনোটাই চায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। পাশাপাশি তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দিতে সরকার কেন ভয় পাচ্ছে?
অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষ্মণ প্রকাশ হতে শুরু করেছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন? নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদের এক আলোচনা সভায় উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আমীর খসরু বলেন, ‘কারা নির্বাচন দিলে বাংলাদেশে নির্বাচিত হবে না, তা তো পরিষ্কার। নির্বাচনের সঙ্গে বিচার-সংস্কার এগুলো সাংঘর্ষিক নয়। সবগুলো চলমান প্রক্রিয়া। ৫ থেকে ১০ জন মানুষ জনগণকে বাইরে রেখে দেশের ভালো বুঝবে— এ তো শেখ হাসিনার মতো কথা হলো।
সংস্কারের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য হয়েছে তা প্রকাশের আহ্বান জানান বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। বলেন, কথার মারপ্যাঁচে সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। সংস্কার গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার জন্য। যারা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে যেতে চাচ্ছিলেন, তারা কেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? কোন কোন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হয়েছে, তা কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? সংস্কারের ক্ষেত্রে ঐকমত্য জানার জন্য সব দল প্রস্তুত আছে। জুলাই সনদে সই করার বিষয়েও তৈরি আছে। তবে কথার মারপ্যাঁচ কেন?
জনগণের ভোটের অধিকারের দাবি জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী— তিনটি শক্তিই শেখ হাসিনার পতনে কাজ করেছে। সবাই নতুন সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। শেখ হাসিনা পলায়ন করেছেন। নির্বাচনে মাধ্যমে জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পাবে— এমন আশায় আমরা বুক বেঁধেছি। জনগণের অধিকারহীন অবস্থায় আসার কথা ছিল না।
সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিক। রাজনীতিবিদদের অনুধাবন করতে হবে, আগামীর রাজনীতি আগের মতো হবে না। মানুষ যা আকাঙ্ক্ষা করছে, তা না পূরণ করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোও থাকবে না।
জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসির কোনোটাই চায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। পাশাপাশি তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ দিতে সরকার কেন ভয় পাচ্ছে?
অন্তর্বর্তী সরকারের মধ্যে স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার লক্ষ্মণ প্রকাশ হতে শুরু করেছে অভিযোগ করে আমীর খসরু বলেন, দেশের জনগণ সাংঘর্ষিক রাজনীতি বা মবোক্রেসি চায় না। রোডম্যাপ দিতে এত ভয় কেন? নির্বাচনে এত ভয় কেন? যাদের নির্বাচনে ভয়, তাদের সঙ্গে জনগণের কোনো সম্পর্ক নেই। তারা শেখ হাসিনার পথে চলছে।
মঙ্গলবার (২৭ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবে অনুষ্ঠিত গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র পরিষদের এক আলোচনা সভায় উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
আমীর খসরু বলেন, ‘কারা নির্বাচন দিলে বাংলাদেশে নির্বাচিত হবে না, তা তো পরিষ্কার। নির্বাচনের সঙ্গে বিচার-সংস্কার এগুলো সাংঘর্ষিক নয়। সবগুলো চলমান প্রক্রিয়া। ৫ থেকে ১০ জন মানুষ জনগণকে বাইরে রেখে দেশের ভালো বুঝবে— এ তো শেখ হাসিনার মতো কথা হলো।
সংস্কারের যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য হয়েছে তা প্রকাশের আহ্বান জানান বিএনপির এই সিনিয়র নেতা। বলেন, কথার মারপ্যাঁচে সংস্কার ও জুলাই সনদ নিয়ে সমস্যা তৈরি করা হচ্ছে। সংস্কার গণতন্ত্র ফিরে পাওয়ার জন্য। যারা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে যেতে চাচ্ছিলেন, তারা কেন দ্বিধাদ্বন্দ্বে আছেন? কোন কোন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য হয়েছে, তা কেন প্রকাশ করা হচ্ছে না? সংস্কারের ক্ষেত্রে ঐকমত্য জানার জন্য সব দল প্রস্তুত আছে। জুলাই সনদে সই করার বিষয়েও তৈরি আছে। তবে কথার মারপ্যাঁচ কেন?
জনগণের ভোটের অধিকারের দাবি জানিয়ে আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ছাত্র-জনতা, রাজনৈতিক দল, সেনাবাহিনী— তিনটি শক্তিই শেখ হাসিনার পতনে কাজ করেছে। সবাই নতুন সরকারকে সমর্থন দিয়েছে। শেখ হাসিনা পলায়ন করেছেন। নির্বাচনে মাধ্যমে জনগণ দেশের মালিকানা ফিরে পাবে— এমন আশায় আমরা বুক বেঁধেছি। জনগণের অধিকারহীন অবস্থায় আসার কথা ছিল না।
সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে আমীর খসরু বলেন, সরকার নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিক। রাজনীতিবিদদের অনুধাবন করতে হবে, আগামীর রাজনীতি আগের মতো হবে না। মানুষ যা আকাঙ্ক্ষা করছে, তা না পূরণ করতে পারলে রাজনৈতিক দলগুলোও থাকবে না।
সারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২০ ঘণ্টা আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২১ ঘণ্টা আগে