নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা, মাঠের পরিস্থিতি কেমন?

শাহরিয়ার শরীফ
ভোট গ্রহণ। প্রতীকী ছবি

নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বাগ্‌যুদ্ধের মধ্যেই ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ২৪টি গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচির রোডম্যাপে ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ও ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচনের জন্য সময় নির্ধারণের কথা বলা হয়েছে।

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে ইসি কতটা নির্বিঘ্নে রোডম্যাপ ধরে নির্বাচনের পথে এগিয়ে যেতে পারবে, তা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করছেন কেউ কেউ। কোনো কোনো রাজনৈতিক দল এই রোডম্যাপকে পুরোনো বন্দোবস্তে নির্বাচনি কর্মপরিকল্পনা বলে অভিহিতও করেছে।

রোডম্যাপ ঘোষণায় হতাশা ও ক্ষোভ জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো রোডম্যাপকে স্বাগত জানিয়েছে। রোডম্যাপ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন ভোটের পথে আরও একধাপ এগিয়ে গেছে বলেই মনে করছে দলগুলো। এর মাধ্যমে ভোট নিয়ে শঙ্কা কেটেছে বলেও মন্তব্য তাদের।

এদিকে পিআর পদ্ধতিতে ভোট চাওয়া দলগুলোর পক্ষ থেকে নির্বাচন কমিশনের কাছে সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রোডম্যাপের দাবি জানানো হয়েছে। অন্যদিকে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের আশঙ্কা, ভোটের সময় যত কাছে আসবে তত রাজনৈতিক পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্মমহাসচিব ও মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান নির্বাচন কমিশনের রোডম্যাপ ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় বলেন, ‘জাতি সংবিধান, রাজনৈতিক সংস্কৃতিসহ সামগ্রিক সংস্কারের জন্য অধীর অপেক্ষায় রয়েছে। মৌলিক সংস্কারের সামান্যতমও বাস্তবায়ন হয়নি। তাই অন্য যেকোনো রোডম্যাপের আগে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের রোডম্যাপ দিতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচনব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে রাজনীতিতে অস্থিরতা বিরাজ করছে। এমন পরিস্থিতিতে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা পুরোনো অশুভ রাজনৈতিক বন্দোবস্তকে জিইয়ে রাখার অপচেষ্টা ছাড়া কিছু না।’

EC-Secretary-Declaring-Election-Roadmap-28-08-2025

বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদের রোডম্যাপ ঘোষণা করেন ইসি সচিব আখতার আহমেদ। ছবি: ফোকাস বাংলা

রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক দিলারা চৌধুরীও রোডম্যাপ ঘোষণায় সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে কিছুটা উদ্বেগের কথা জানালেন।

রাজনীতি ডটকমকে তিনি বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যমত্য হওয়ার আগেই রোডম্যাপ ঘোষণা অনেকটা ঘোড়ার আগে গাড়ি জুড়ে দেওয়ার মতো অবস্থা। কারণ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো নয়। প্রশাসন ভোটগ্রহণে কতটা প্রস্তুত, সেটাও মাথায় রাখতে হবে। বিদ্যমান পরিস্থিতির উত্তরণ না ঘটানো গেলে ঘোষিত সময় নির্বাচন করা সম্ভব হবে কি না, তা হয়তো সময় বলে দেবে।’

অন্যদিকে ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র ও বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম রাজনীতি ডটকমকে বলেন, ‘আশা করি নির্বাচন কমিশন কাজ করবে। রোডম্যাপ বাস্তবায়নে কোনো সমস্যা হবে বলে মনে করি না। বিনিয়োগ, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি, প্রশাসনিক স্থিতিশীলতা আসতে নির্বাচনকালীন সরকার প্রয়োজন। এর বিকল্প নেই। তাই নির্বাচন প্রক্রিয়ার পাশাপাশি সংস্কার, বিচার এগুলোও চলবে।’

নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে সুরাহা না হওয়া কোনো শঙ্কা দেখছেন কি না— এমন প্রশ্নের জবাবে শাহাদাত হোসেন বলেন, ‘এখন যাই বলুক, শেষ পর্যন্ত তারা নির্বাচনে আসবে। কারণ মুখে পিআরের কথা বললেও তাদের অনেকে প্রতিটি আসনে প্রার্থী দিয়ে প্রচার চালাচ্ছেন। অন্যদের চেয়ে বরং এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন।’

সমমনা জোটের সমন্বয়ক ও ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট ফরিদুজ্জামান ফরহাদ রাজনীতি ডটকমকে বলেন, ‘মানুষ দীর্ঘদিন ভোট দিতে পারেনি। ফলে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনার আলোকে নির্বাচন কমিশন যে রোডম্যাপ ঘোষণা করেছে এটার মধ্য দিয়ে নির্বাচনি ট্রেন ভালোভাবে চলতে শুরু করলো। নির্বাচন করার ক্ষেত্রে ইসি আরেক ধাপ এগিয়ে গেল।’

ভোট নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের বিরোধিতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘সবসময় কিছু মানুষ সবকিছুতেই বিরোধিতা করবে। কিন্তু সাধারণ মানুষ ভোট দেওয়ার উদগ্রীব। বিরোধিতা শেষ পর্যন্ত টিকবে না।’

এদিকে জুলাই সনদ চূড়ান্ত হওয়ার আগে নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা সরকারের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের সামিল বলে দাবি করেছে এনসিপি। দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন প্রতিক্রিয়া জানানো হয়।

এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক আরিফুল ইসলাম আদীব বলেন, ‘আমরা মনে করি, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা থেকে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য নির্বাচন আয়োজন প্রয়োজন। আমরা কোনোভাবেই নির্বাচনবিরোধী নই। সেদিক থেকে রোডম্যাপ যোষণা ইতিবাচক। তবে যত দ্রুত জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি হবে, তত দ্রুত নির্বাচনের দিকে যাওয়া যাবে।’

‘সনদ বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত না করে নির্বাচনের প্রস্তুতি গ্রহণ ভবিষ্যতে সংকট তৈরি করতে পারে। এর যার দায় সরকারকেই নিতে হবে,’— বলেন আরিফুল।

রোডম্যাপকে ‘অপরিপক্ক সিদ্ধান্ত’ আখ্যা দিয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামী। দলটির সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রোডম্যাপ গতানুগতিক ও কিছুটা বিভ্রান্তিমূলক।’

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল আরও বলেন, জাতির প্রত্যাশা— আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হবে। কিন্তু কোন পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, তা এখনো ঠিক হয়নি। এমনকি জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান ও এর বাস্তবায়নের প্রক্রিয়াও চূড়ান্ত হয়নি। এ অবস্থায় এই রোডম্যাপ ঘোষণা অপরিপক্ক ও আংশিক। এতে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি।’

জুলাই বিপ্লবের স্পিরিট ধারণ করে দেশে গণতন্ত্র পুনর্প্রতিষ্ঠা করার প্রয়োজনে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি প্রদান এবং এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করে রোডম্যাপ ঘোষণা করা উচিত ছিল— এমনটিই মনে করছে জামায়াত।

নির্বাচনি রোডম্যাপকে স্বাগত জানিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা অবশ্যই পুরো জাতির জন্য একটি সুসংবাদ। মানুষ এখন নির্বাচনমুখী হতে পারবে।’

যা আছে নির্বাচন কমিশনের রোডম্যাপে

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণা অনুযায়ী, আগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনের লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার বহুল প্রতিক্ষীত নির্বাচনি রোডম্যাপ প্রকাশ করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ঘোষিত রোডম্যাপে ২৪টি মূল কর্মপরিকল্পনা কথা বলা হয়েছে।

কমিশনের ঘোষণা অনুযায়ী, নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এবং তফসিল ঘোষণা হবে দুই মাস আগে, ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে।

এরই মধ্যে ভোটার তালিকার খসড়া, সীমানা পুনর্নির্ধারণ, আইন ও বিধিমালার সংস্কার, রাজনৈতিক দল নিবন্ধন, পর্যবেক্ষক নীতিমালা, নির্বাচন কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, প্রবাসী ও কারাবন্দিদের ভোটের প্রস্তুতিসহ একাধিক গুরুত্বপূর্ণ কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ করে ফেলার লক্ষ্যে কাজ চলছে।

রোডম্যাপ অনুযায়ী, সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপ শুরু হবে, চলবে প্রায় দেড় মাস। নির্বাচনি আচরণবিধি, সফটওয়্যার উন্নয়ন, সরঞ্জাম প্রস্তুত ও প্রচার প্রক্রিয়ার সময়সূচিও নির্ধারণ করা হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, নির্বাচনের আগে সব প্রস্তুতি শেষ করতে ডিসেম্বরেই মাঠপর্যায়ে কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে এবং অংশগ্রহণমূলক, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করাই তাদের মূল লক্ষ্য।

ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ বলেন, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ৩০ নভেম্বর। এর আগে অবশ্য ১ নভেম্বর খসড়া তালিকা প্রকাশ করা হবে। সব ধরনের আইন ও বিধি ৩১ আগস্টের মধ্যে সংশোধনের প্রস্তাব ও প্রণয়ন করা হবে।

এ ছাড়া সংসদীয় আসনের সীমানা নির্ধারণ আইন সংশোধন, ভোটার তালিকা আইন সংশোধন, সংসদ নির্বাচনের ভোটকেন্দ্র নীতিমালা ও ব্যবস্থাপনা চূড়ান্ত, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষক ও সাংবাদিক নীতিমালা চূড়ান্ত, নির্বাচন পরিচালনা (সংশোধন) ২০২৫ প্রতীকসহ, নির্বাচন কর্মকর্তা (বিশেষ বিধান) আইন ১৯৯১, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন ২০০৯— এগুলো আইন মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে, যা ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে শেষ হবে।

এ কার্যক্রম আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে চূড়ান্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হবে। ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে জিআইএস ম্যাপ প্রস্তুত ও প্রকাশ করা হবে। পর্যবেক্ষক নিবন্ধন ২২ অক্টোবরের মধ্যে চূড়ান্ত করে ১৫ নভেম্বর নিবন্ধন সনদ দেওয়া হবে।

এ ছাড়া ১৫ নভেম্বরের মধ্যে নির্বাচনি তথ্য প্রচারের জন্য তথ্য মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বৈঠক করবে ইসি। নির্বাচনি ম্যানুয়েল, নির্দেশিকা, পোস্টার ইত্যাদি মুদ্রণ শেষ করা হবে ১৫ সেপ্টেম্বর মধ্যে। নির্বাচনি প্রশিক্ষণ ২৯ আগস্ট শুরু হয়ে চলবে ভোট গ্রহণের সপ্তাহখানেক আগ পর্যন্ত।

এদিকে নির্বাচনের সব ধরনের মালামাল সংগ্রহ ও বিতরণ কার্যক্রম শেষ করা হবে ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে। ব্যবহার উপযোগী স্বচ্ছ ব্যালট চূড়ান্ত করা হবে ৩০ নভেম্বর মধ্যে। ১৫ নভেম্বরে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাজেট চূড়ান্ত হবে।

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনূকূলে অর্থ বরাদ্দের জন্য বৈঠক হবে ১৬ নভেম্বর থেকে ২০ নভেম্বরের মধ্যে। নির্বাচনের জন্য জনবল ও প্রশাসনিক ব্যবস্থা সংক্রান্ত সব কার্যক্রম ৩০ নভেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় ইসি।

ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল হবে ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে প্রথম সভা ২৫ সেপ্টেম্বর। নির্বাচনের জন্য আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হবে ৩১ অক্টোবর। ওই তারিখের মধ্যে আইসিটি সংক্রান্ত সকল কাজও শেষ করতে চায় কমিশন। ইসি সচেতনতামূলক প্রচার কাজ শেষ করতে চায় ৩০ নভেম্বরের মধ্যে।

এ ছাড়া টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা সচল রাখা, ফলাফল কীভাব প্রকাশ ও প্রচার করা হবে, বেসরকারি ফলাফল প্রচার সংক্রান্ত কার্যক্রম নির্ধারণ এবং আগামী জানুয়ারি মধ্যে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালটে ভোটের যাবতীয় কার্যক্রম শেষ করা হবে।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

দেশের তরুণ জনগোষ্ঠীকে সম্পদে পরিণত করতে হবে: আমীর খসরু

এ সময় আমীর খসরু প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কথা তুলে ধরে বলেন, আমাদের সবাইকে ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ার হতে হবে, এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। শ্রমের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে হবে। একজন দক্ষ প্লাম্বার বা ইলেকট্রিশিয়ান একজন ডাক্তার বা ইঞ্জিনিয়ারের চেয়েও বেশি আয় করতে পারেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশে দক্ষ

১৫ ঘণ্টা আগে

ছাত্রদলের ইশতেহারে ১০ দফা, শিক্ষা-গবেষণা-নারীর নিরাপত্তায় অগ্রাধিকার

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের ইশতেহার ঘোষণা করেছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের প্যানেল। শিক্ষা ও গবেষণাকে অগ্রাধিকার ও নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ ১০ দফা প্রতিশ্রুতি রয়েছে এই ইশতেহারে।

১৬ ঘণ্টা আগে

ডিআরইউয়ে অবরুদ্ধ, পরে পুলিশ হেফাজতে লতিফ সিদ্দিকী-হাফিজুর কার্জন

১৬ ঘণ্টা আগে

ডাকসুতে ভোটের ফল নিয়ে শঙ্কা উমামার

সংবাদ সম্মেলনে উমামা বলেন, ভোট শেষ হওয়ার পর ফলাফল ঘোষণার জন্য সময় বেশি নেওয়া যাবে না‌। কারণ ফলাফল ঘোষণা করতে দেরি হলে ভোটের ফলাফল পরিবর্তন করতে পারে একটি পক্ষ।

১ দিন আগে