প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অন্তবর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা কয়েকজন নতুন দল গঠনের কৌশল নিচ্ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা গতকাল যে কথাটা বলেছেন, সেটি বিপজ্জনক (ডেনজারাস)। তার মানে কি আমরা এটা মনে করব যে তারা সরকারে থেকে তাদের দল গোছানোর জন্য বিভিন্ন রকম কৌশল নিচ্ছেন? সেই কৌশল নিলে আমরা তা হতে দেবো না। এ দেশের মানুষ তা হতে দেবে না।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব এসব অভিযোগ করেন। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ছাত্রদল ‘গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে নতুন ধারার রাজনীতি’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা আয়োজন করে।
এর আগে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের যারা কোনো অন্যায়, হত্যা বা অপরাধে জড়িত ছিলেন না, তারা জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে নির্বাচন করলে কোনো বাধা নেই।
উপদেষ্টা আসিফের এ বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, কতগুলো সন্দেহ তৈরি হয়েছে মানুষের মধ্যে। আদৌ নির্বাচন নিয়ে সরকার আন্তরিক কি না, তা নিয়েই সন্দেহ। গতকাল আপনারা পত্রিকায় দেখেছেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেছেন, ফ্যাসিস্টদের লোকেরা যদি কেউ মাফ চেয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তাহলে তারা অংশ নিতে পারবে। এ থেকে এটাই প্রমাণিত হয়েছে, তারা এখন নিজেদের স্বার্থে ওই ফ্যাসিস্টদের জায়গা দিতে চায়।
সরকারে বসে সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল গঠন করা হলে বিএনপি মেনে নেবে না উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা খুব পরিষ্কার করেই বলছি, অবশ্যই নতুন রাজনৈতিক দল গঠন হলে তাকে আমরা স্বাগত জানাব। এরই মধ্যে ছাত্র সংগঠন করেছেন, আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। যখন দল তৈরি করবেন, আমরা স্বাগত জানাব। তার মানে এই নয় যে আপনারা সরকারে বসে, সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে দল গঠন করবেন। সেটা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।
নিরপেক্ষতা হারালে নতুন সরকারের প্রয়োজন পড়বে বলেও এ সময় সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম— যদি এই অন্তবর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা হারায়, তাহলে আরেকটি নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। কেন বলেছিলাম, তা এখন প্রমাণ হচ্ছে। তখন একজন (উপদেষ্টা) বলেছিলেন, আমি একটি এক-এগারোর দিকে নজর দিচ্ছি। আমরা এক-এগারোর ভুক্তভোগী, এক-এগারো যারা তৈরি করেছিল তারা টিকতে পারেনি জনগণের কাছে।
‘আবারও হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, যদি আবার কেউ সেই এক-এগারোর কথা চিন্তা করেন, গণতন্ত্রকে বিসর্জন দিয়ে আবার একদলীয় ফ্যাসিস্ট সরকারের দিকে যেতে চান, তাহলে কখনোই জনগণ তা মেনে নেবে না,’— বলেন মির্জা ফখরুল।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ, ফরম বিতরণ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রমে নতুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফরম বিতরণ উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা পরিষদে থাকা কয়েকজন নতুন দল গঠনের কৌশল নিচ্ছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা গতকাল যে কথাটা বলেছেন, সেটি বিপজ্জনক (ডেনজারাস)। তার মানে কি আমরা এটা মনে করব যে তারা সরকারে থেকে তাদের দল গোছানোর জন্য বিভিন্ন রকম কৌশল নিচ্ছেন? সেই কৌশল নিলে আমরা তা হতে দেবো না। এ দেশের মানুষ তা হতে দেবে না।
বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে বিএনপি মহাসচিব এসব অভিযোগ করেন। রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে ছাত্রদল ‘গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশে নতুন ধারার রাজনীতি’ শীর্ষক এই আলোচনা সভা আয়োজন করে।
এর আগে স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া গতকাল মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনের অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের যারা কোনো অন্যায়, হত্যা বা অপরাধে জড়িত ছিলেন না, তারা জাতির কাছে ক্ষমা চেয়ে নির্বাচন করলে কোনো বাধা নেই।
উপদেষ্টা আসিফের এ বক্তব্যের প্রসঙ্গ টেনে মির্জা ফখরুল বলেন, কতগুলো সন্দেহ তৈরি হয়েছে মানুষের মধ্যে। আদৌ নির্বাচন নিয়ে সরকার আন্তরিক কি না, তা নিয়েই সন্দেহ। গতকাল আপনারা পত্রিকায় দেখেছেন, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা বলেছেন, ফ্যাসিস্টদের লোকেরা যদি কেউ মাফ চেয়ে নির্বাচনে অংশ নিতে চায়, তাহলে তারা অংশ নিতে পারবে। এ থেকে এটাই প্রমাণিত হয়েছে, তারা এখন নিজেদের স্বার্থে ওই ফ্যাসিস্টদের জায়গা দিতে চায়।
সরকারে বসে সরকারি সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল গঠন করা হলে বিএনপি মেনে নেবে না উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমরা খুব পরিষ্কার করেই বলছি, অবশ্যই নতুন রাজনৈতিক দল গঠন হলে তাকে আমরা স্বাগত জানাব। এরই মধ্যে ছাত্র সংগঠন করেছেন, আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। যখন দল তৈরি করবেন, আমরা স্বাগত জানাব। তার মানে এই নয় যে আপনারা সরকারে বসে, সরকারের সব সুযোগ-সুবিধা নিয়ে দল গঠন করবেন। সেটা কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।
নিরপেক্ষতা হারালে নতুন সরকারের প্রয়োজন পড়বে বলেও এ সময় সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
তিনি বলেন, আমি আগেই বলেছিলাম— যদি এই অন্তবর্তীকালীন সরকার নিরপেক্ষতা হারায়, তাহলে আরেকটি নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে। কেন বলেছিলাম, তা এখন প্রমাণ হচ্ছে। তখন একজন (উপদেষ্টা) বলেছিলেন, আমি একটি এক-এগারোর দিকে নজর দিচ্ছি। আমরা এক-এগারোর ভুক্তভোগী, এক-এগারো যারা তৈরি করেছিল তারা টিকতে পারেনি জনগণের কাছে।
‘আবারও হুঁশিয়ার করে বলতে চাই, যদি আবার কেউ সেই এক-এগারোর কথা চিন্তা করেন, গণতন্ত্রকে বিসর্জন দিয়ে আবার একদলীয় ফ্যাসিস্ট সরকারের দিকে যেতে চান, তাহলে কখনোই জনগণ তা মেনে নেবে না,’— বলেন মির্জা ফখরুল।
অনুষ্ঠানের শুরুতে ঢাকা মহানগর ছাত্রদলের সদস্য সংগ্রহ, ফরম বিতরণ ও সদস্য নবায়ন কার্যক্রমে নতুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে ফরম বিতরণ উদ্বোধন করেন বিএনপি মহাসচিব।
মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহে তারেক স্মৃতি অডিটরিয়ামে এনসিপি ময়মনসিংহ জেলার সমন্বয় সভার শুরুতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন সারজিস। সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেওয়ার পর তিনি সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন।
১৪ ঘণ্টা আগেফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
১৫ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
২ দিন আগে