
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

পতিত ফ্যাসিস্টরা আগামী নির্বাচন বানচালের একটি প্রক্রিয়া শুরু করেছে মন্তব্য করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কা্উন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, নির্বাচন নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, তা দূর করার দায়িত্ব এই সরকারের।
যে সকল প্রেতাত্মা সচিবালয়ে, কলকাতায় এবং দেশে বসে গুপ্তচরবৃত্তি করে আজকে প্রশাসনের মধ্যে এই প্রেতাত্মা ঢুকিয়ে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার একটা প্রক্রিয়া তারা শুরু করছে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বৈষম্য মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তরুণ প্রজন্মের ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘বিকশিত ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
ডাকসু নির্বাচনকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, আমরা আশা এবং ভরসা করবো এই সরকারের ওপর, আগামীকাল যাতে ডাকসু নির্বাচনকে কেউ ব্যাহত করতে না পারে। আগামীকাল ছাত্রদল অগ্নি পরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছে।
জামায়াত ইসলামকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এক দিকে মসজিদে মসজিদে নির্বাচনী প্রচার করবেন, আরেকদিকে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা তৈরি করবেন। কারণ আপনারা তো এখনো শঙ্কামুক্ত হতে পারেননি।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, জুলাই আগস্ট বিপ্লবকে পূর্ণ সমর্থনের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে যে ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে, সেই ইতিহাসকে আরেকবার কলঙ্কিত করার জন্য হিন্দুস্তানের কলকাতায় বসে আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
নির্বাচন নিয়ে কারা শঙ্কা তৈরি করছে, এবং তাদের কেন ধরা হচ্ছে না মন্তব্য করে সরকারের উদ্দেশ্যে ফারুক বলেন, সরকার আপনি বসে আছেন কেন? আপনার আশেপাশেই তো শঙ্কা তৈরি করা লোকগুলো বসে আছে। কারা মিছিল করে বুঝতে পারেন না? কারা মব সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে, সেটা জানতে পারেন না? আপনি কারো ব্যক্তিগত লোক না, আপনি রক্তে রঞ্জিত ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, এতদিন খেলেছে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ। শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত গুন্ডা বাহিনী। এখন জনগণের খেলা শুরু হয়ে গেছে। এই খেলা আল্লাহ ছাড়া কেউ বন্ধ করতে পারবে না। নির্বাচন নিয়ে যে শঙ্কার কথা বলা হয়েছে, সেটা দূর করার দায়িত্ব সরকারের। যে সব প্রেতাত্মা সচিবালয়, কলকাতা এবং দেশে বসে গুপ্তচর বিক্রি করে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে, তাদের তালিকা অনতিবিলম্বে প্রকাশ করে তাদের আগামী নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে হবে।
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখন সচেতন। আপনি একটি ওয়ার্ডের মেম্বার ইলেকশন পর্যন্ত দখল করেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে আপনি যে কলঙ্ক সৃষ্টি করে গেছেন, কিন্তু দেশের জনগণের ইমানের জোর অনেক বেশি। আপনার কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ সফল হতে দেবে না।

পতিত ফ্যাসিস্টরা আগামী নির্বাচন বানচালের একটি প্রক্রিয়া শুরু করেছে মন্তব্য করে বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কা্উন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, নির্বাচন নিয়ে যে শঙ্কা তৈরি হয়েছে, তা দূর করার দায়িত্ব এই সরকারের।
যে সকল প্রেতাত্মা সচিবালয়ে, কলকাতায় এবং দেশে বসে গুপ্তচরবৃত্তি করে আজকে প্রশাসনের মধ্যে এই প্রেতাত্মা ঢুকিয়ে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার একটা প্রক্রিয়া তারা শুরু করছে।
সোমবার (৮ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বৈষম্য মুক্ত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে তরুণ প্রজন্মের ভাবনা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। ‘বিকশিত ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠনের উদ্যোগে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
ডাকসু নির্বাচনকে উদ্দেশ্য করে জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, আমরা আশা এবং ভরসা করবো এই সরকারের ওপর, আগামীকাল যাতে ডাকসু নির্বাচনকে কেউ ব্যাহত করতে না পারে। আগামীকাল ছাত্রদল অগ্নি পরীক্ষার সম্মুখীন হচ্ছে।
জামায়াত ইসলামকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, এক দিকে মসজিদে মসজিদে নির্বাচনী প্রচার করবেন, আরেকদিকে নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা তৈরি করবেন। কারণ আপনারা তো এখনো শঙ্কামুক্ত হতে পারেননি।
জয়নুল আবদিন ফারুক বলেন, জুলাই আগস্ট বিপ্লবকে পূর্ণ সমর্থনের মধ্যে দিয়ে বাংলাদেশে যে ইতিহাস সৃষ্টি হয়েছে, সেই ইতিহাসকে আরেকবার কলঙ্কিত করার জন্য হিন্দুস্তানের কলকাতায় বসে আবারও ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে।
নির্বাচন নিয়ে কারা শঙ্কা তৈরি করছে, এবং তাদের কেন ধরা হচ্ছে না মন্তব্য করে সরকারের উদ্দেশ্যে ফারুক বলেন, সরকার আপনি বসে আছেন কেন? আপনার আশেপাশেই তো শঙ্কা তৈরি করা লোকগুলো বসে আছে। কারা মিছিল করে বুঝতে পারেন না? কারা মব সৃষ্টি করে নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে, সেটা জানতে পারেন না? আপনি কারো ব্যক্তিগত লোক না, আপনি রক্তে রঞ্জিত ইন্টেরিম গভর্নমেন্ট।
প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসকে উদ্দেশ্য করে ফারুক বলেন, এতদিন খেলেছে আওয়ামী লীগ-যুবলীগ। শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত গুন্ডা বাহিনী। এখন জনগণের খেলা শুরু হয়ে গেছে। এই খেলা আল্লাহ ছাড়া কেউ বন্ধ করতে পারবে না। নির্বাচন নিয়ে যে শঙ্কার কথা বলা হয়েছে, সেটা দূর করার দায়িত্ব সরকারের। যে সব প্রেতাত্মা সচিবালয়, কলকাতা এবং দেশে বসে গুপ্তচর বিক্রি করে আগামী নির্বাচনকে বানচাল করার চেষ্টা করছে, তাদের তালিকা অনতিবিলম্বে প্রকাশ করে তাদের আগামী নির্বাচন থেকে দূরে রাখতে হবে।
শেখ হাসিনাকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এখন সচেতন। আপনি একটি ওয়ার্ডের মেম্বার ইলেকশন পর্যন্ত দখল করেছেন। বাংলাদেশের ইতিহাসে আপনি যে কলঙ্ক সৃষ্টি করে গেছেন, কিন্তু দেশের জনগণের ইমানের জোর অনেক বেশি। আপনার কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ সফল হতে দেবে না।

তিনি বলেছেন, জামাতের আমির, ইসলামী আন্দোলনের আমিরসহ যে সমস্ত জাতীয় নেতৃবৃন্দ গণঅভ্যুত্থান-পরবর্তী রাষ্ট্র সংস্কারের আলোচনায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন এবং আগামীর বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখবেন, তাদের প্রতি সম্মান দেখিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যেন এসব জাতীয় নেতৃবৃন্দের এলাকায় প্রার্থী না দিয়ে নতুন উদাহরণ সৃষ্টি
১৪ ঘণ্টা আগে
সেলগুলোর মধ্যে রয়েছে- আইটি সেল, প্রচার ও প্রকাশনা সেল, দপ্তর সেল, মিডিয়া সেল, অর্থ সেল এবং বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক।
১৪ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, “ফ্যাসিবাদী শাসনামলে ফ্যাসিবাদের রোষানল থেকে বাঁচতে ফ্যাসিবাদবিরোধীদের কেউ কেউ ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করেছিল।’ একইভাবে পতিত-পরাজিত ফ্যাসিবাদী অপশক্তিও বর্তমানে ‘গুপ্ত কৌশল’ অবলম্বন করে দেশের গণতন্ত্রে উত্তরণের পথকে বাধাগ্রস্ত করে কি না, সে ব্যাপারে সজাগ দৃষ্টি রাখার
১৪ ঘণ্টা আগে
এদিনের বৈঠকে আগামী ১১ নভেম্বর ঢাকার সমাবেশ সফল করার আহ্বান জানান আট দলের নেতারা। জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি ও জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটসহ পাঁচ দফা দাবিতে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। তার আগে দাবি মেনে নেওয়া না হলে সমাবেশ থেকে কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে জানানো হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে