
ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন একটি স্ট্যাটাসে অন্তর্বতীকালীন সরকারের ভূমিকাকে তীব্রভাবে সমালোচনা করে বলেছেন জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।
ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে’।
তরুণ এই বিএনপি নেতা পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।’
তিনি লিখেছেন, স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনা থাকতে পারে। হতে পারে এর মাধ্যমে ছোট দল, নতুন দল তাদের পাল্লা ভারী করার একটা সুপ্ত প্রয়াস চালাবে। অন্য কোনো পক্ষেরও এজেন্ডা থাকতে পারে। কিন্তু আমার দৃষ্টিতে মার্কাবিহীন এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে দেখুন খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে। সেই সংক্রান্ত আলামত ও কিছু আনাগোনা শুনতে পাচ্ছি।
ইশরাক লিখেছেন, আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী হিসাবে অথবা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসাবে অথবা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে, যেভাবেই বিবেচনা করা হোক আমাকে। বই পড়তে শেখার আগে ঢাকার রাজনীতি শিখতে শুরু করেছি। জন্ম থেকে এগুলো দেখছি, বিদেশে কেবল উচ্চশিক্ষার জন্যে কয়েক বছর কাটিয়েছি। ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে হয় এবং হয়েছে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের সময় তা নতুন করে বয়ান দেওয়ার দরকার নাই। ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে একটি চক্রান্ত হিসাবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কেমনে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে ওইটা আমাদের মুখস্থ।

রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির সদস্য, ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন একটি স্ট্যাটাসে অন্তর্বতীকালীন সরকারের ভূমিকাকে তীব্রভাবে সমালোচনা করে বলেছেন জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার নির্বাচন হবে না।
ওই পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘জীবন থাকতে কোনো স্থানীয় সরকার ফরকার হবে না। তার আগে অন্তত ঢাকার প্রাণকেন্দ্র দক্ষিণ ঢাকায় আমার সঙ্গে যুদ্ধ করে, আমাকে কবরে পাঠিয়ে তারপর করতে পারলে করবে’।
তরুণ এই বিএনপি নেতা পোস্টে আরও লিখেছেন, ‘এই সরকারকে এর চাইতে স্পষ্ট ভাষায় আর কিছু বলার নাই। আর আমাদের দলীয় কেউ যদি ভুলেও স্বপ্ন দেখেন, যেই হন না কেন আপনাদের চিনবো না। অতএব এলাকায় ফ্যাসিবাদের স্থান দেওয়ার আগে ১০০ বার চিন্তা করে নিয়েন। আগে বরখাস্তকৃত কমিশনের/কাউন্সিলর পদধারী হাসিনার কিলার বাহিনীদের বিচার, শাস্তি ও নির্মূল করতে হবে।’
তিনি লিখেছেন, স্থানীয় নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিজস্ব পরিকল্পনা থাকতে পারে। হতে পারে এর মাধ্যমে ছোট দল, নতুন দল তাদের পাল্লা ভারী করার একটা সুপ্ত প্রয়াস চালাবে। অন্য কোনো পক্ষেরও এজেন্ডা থাকতে পারে। কিন্তু আমার দৃষ্টিতে মার্কাবিহীন এই স্থানীয় সরকার নির্বাচনের মাধ্যমে দেখুন খুনি হাসিনার অমানুষ জালেম বাহিনীর উত্থান ঘটবে। সেই সংক্রান্ত আলামত ও কিছু আনাগোনা শুনতে পাচ্ছি।
ইশরাক লিখেছেন, আমাদের স্পষ্ট দলীয় সিদ্ধান্ত রয়েছে এই ব্যাপারে। এর বাইরে ঢাকা দক্ষিণের সাবেক মেয়র প্রার্থী হিসাবে অথবা মহানগর বিএনপির সদস্য হিসাবে অথবা একজন সাধারণ রাজনৈতিক কর্মী হিসাবে, যেভাবেই বিবেচনা করা হোক আমাকে। বই পড়তে শেখার আগে ঢাকার রাজনীতি শিখতে শুরু করেছি। জন্ম থেকে এগুলো দেখছি, বিদেশে কেবল উচ্চশিক্ষার জন্যে কয়েক বছর কাটিয়েছি। ঢাকার অলিগলির রাজনীতি কীভাবে হয় এবং হয়েছে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের সময় তা নতুন করে বয়ান দেওয়ার দরকার নাই। ঢাকা ও অন্যত্র স্থানীয় সরকার নির্বাচনের যে কোনো উদ্যোগকে একটি চক্রান্ত হিসাবেই গণ্য করা হবে। হাসিনার কমিশনার/কাউন্সিলরা কেমনে হয় এবং তারা কীভাবে ফিরে আসতে পারে ওইটা আমাদের মুখস্থ।

রবিবার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাটে অগ্রযাত্রা কনভেনশন সেন্টারে উপজেলা ও পৌর বিএনপির যৌথ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন। সভার শুরুতে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় মোনাজাত করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী সংসদ নির্বাচন ও গণভোটের প্রস্তুতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে অবহিত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
৭ ঘণ্টা আগে
জুলাই অভ্যুত্থানের অঙ্গীকার রক্ষা এবং দেশে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত তৈরির লক্ষ্য সামনে রেখে জাতীয় নাগরিক পার্টিসহ (এনসিপি) তিনটি রাজনৈতিক দল নিয়ে আত্মপ্রকাশ করেছে নতুন রাজনৈতিক জোট ‘গণতান্ত্রিক সংস্কার জোট’।
৭ ঘণ্টা আগে
আমীর খসরু বলেন, ‘স্মার্টফোনের সঠিক মূল্য এখনো দেওয়া সম্ভব হয়নি। অথচ আমরা একটা সময় ডিজিটাল বাংলাদেশের গান শুনতে শুনতে বিরক্তির পর্যায়ে পৌঁছে গেছিলাম।’
১০ ঘণ্টা আগে