প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
দুর্নীতি ও লুটপাটের মাধ্যমে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে উল্লেখ করে অবিলম্বে পাচারকারীদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতারা।
তারা বলেন, দেশের অর্থ বিদেশে পাচারের ফলে দেশে শিল্পকারখানা স্থাপন হচ্ছে না। ফলে বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবিলম্বে পাচারকৃত অর্থ দেশে এনে কলকারখানা গড়ে তোলা এবং পাচারকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের উদ্যোগে এক সমাবেশে এসব কথা বলেন নেতারা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন হটানো, বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফেরত এনে কলকারখানা গড়ে তোলা, জ্বালানি-বিদ্যুৎ-নিত্যপণ্যসহ সব মাফিয়া সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ ও দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে এই সমাবেশ হয়।
গণতান্ত্রিক বামঐক্যের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এম-এল) সাধারণ সম্পাদক কমরেড হারুন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলের (পিডিপি) মহাসচিব হারুন আল রশীদ খাঁন, সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সামছুল আলম, সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
বাম ঐক্যের নেতারা বলেন, বাংলাদেশে ১৫ বছর ধরে কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন চলছে। দেশে আজ গণতন্ত্র নেই, জবাবদিহিতা নেই, মানুষের কথা বলার অধিকার নেই। দুঃশাসনের সহযোগী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে জ্বালানি-বিদ্যুৎ-নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ভোটাধিকার হরণকারী এ সরকার রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সহযোগিতায় ক্ষমতা ধরে রেখেছে। তাই তারা জনগণ নয়, অসাধু ব্যবসায়ীদের স্বার্থরক্ষা করছে। এ থেকে উত্তরণে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে মাঠে নামতে হবে।
দুর্নীতি ও লুটপাটের মাধ্যমে দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করা হয়েছে উল্লেখ করে অবিলম্বে পাচারকারীদের তালিকা প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের নেতারা।
তারা বলেন, দেশের অর্থ বিদেশে পাচারের ফলে দেশে শিল্পকারখানা স্থাপন হচ্ছে না। ফলে বেকারত্ব বৃদ্ধি পাচ্ছে। অবিলম্বে পাচারকৃত অর্থ দেশে এনে কলকারখানা গড়ে তোলা এবং পাচারকারীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২৩ মে) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্যের উদ্যোগে এক সমাবেশে এসব কথা বলেন নেতারা। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা, কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন হটানো, বিদেশে পাচারকৃত অর্থ ফেরত এনে কলকারখানা গড়ে তোলা, জ্বালানি-বিদ্যুৎ-নিত্যপণ্যসহ সব মাফিয়া সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ ও দায়ীদের শাস্তি নিশ্চিত করার দাবিতে এই সমাবেশ হয়।
গণতান্ত্রিক বামঐক্যের সমন্বয়ক ও বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এম-এল) সাধারণ সম্পাদক কমরেড হারুন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সমাবেশে বক্তব্য রাখেন প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দলের (পিডিপি) মহাসচিব হারুন আল রশীদ খাঁন, সমাজতান্ত্রিক মজদুর পার্টির সাধারণ সম্পাদক কমরেড সামছুল আলম, সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এসডিপি) আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ প্রমুখ।
বাম ঐক্যের নেতারা বলেন, বাংলাদেশে ১৫ বছর ধরে কর্তৃত্ববাদী দুঃশাসন চলছে। দেশে আজ গণতন্ত্র নেই, জবাবদিহিতা নেই, মানুষের কথা বলার অধিকার নেই। দুঃশাসনের সহযোগী ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের কারণে জ্বালানি-বিদ্যুৎ-নিত্যপণ্যের লাগামহীন মূল্যবৃদ্ধিতে কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে। ভোটাধিকার হরণকারী এ সরকার রাষ্ট্রীয় বাহিনী ও ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের সহযোগিতায় ক্ষমতা ধরে রেখেছে। তাই তারা জনগণ নয়, অসাধু ব্যবসায়ীদের স্বার্থরক্ষা করছে। এ থেকে উত্তরণে দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে মাঠে নামতে হবে।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে