প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
মরণোত্তর নিজের চক্ষু দান করে গেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হায়দার আকবর খান রনো। ফলে সন্ধানী আন্তর্জাতিক চক্ষুব্যাংকে কর্তব্যরত প্রতিনিধি দল আজ শনিবার ভোরে তার কর্ণিয়া সংগ্রহ করেছেন। তার জানাজা ও দাফন হবে আগামী সোমবার। আজ শনিবার ও আগামীকাল রোববার তাঁর মরদেহ বেসরকারি একটি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে।
সিপিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত শ্রদ্ধা জানানোর জন্য হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহ সিপিবি কার্যালয়ে রাখা হবে। শোভাযাত্রা করে মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হবে। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত দেশবাসীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। বেলা ১টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বনানীতে মা ও বাবার কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হবে।
এদিকে, মরণোত্তর নিজের চক্ষু দান করায় আজ শনিবার সন্ধানী আন্তর্জাতিক চক্ষুব্যাংকে কর্তব্যরত প্রতিনিধি দল হায়দার আকবর খান রনোর কর্ণিয়াদ্বয় সংগ্রহ করেছেন। আগামীকাল রবিবার দুইজন অন্ধের চোখের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেবার লক্ষ্যে তা সংযোজন করা হবে। দেশের বিশিষ্ট কর্ণিয়াল সার্জন ডা. সৈয়দ এ হাসান সন্ধানী চক্ষু হাসপাতালে কর্ণিয়া সংযোজন সম্পন্ন করবেন।
দেশে অসংখ্য কর্ণিয়া অস্বচ্ছতাজনিত দৃষ্টিশক্তি হতে বঞ্চিত হতভাগ্যদের চোখে কর্ণিয়া প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তাদের চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে মরহুম হায়দার আকবর খান রনোর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এগিয়ে আসতে সর্বস্তরের জনগণকে উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু এবং মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মোঃ জয়নুল ইসলাম।
এর আগে, শুক্রবার দিবাগত রাত ২টা ৫টা মিনিটে রাজধানী পান্থপথস্থ একটি বেসরকারি ক্লিনিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন হায়দার আকবর খান রনো। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
জীবদ্দশায় তিনি একাধারে তাত্বিক, বুদ্ধিজীবী এবং বহু গ্রন্থের লেখক ছিলেন। তিনি ২০২২ সালে বাংলা একাডেমির কাছ থেকে "সাহিত্য পুরস্কার" লাভ করেন।
মরণোত্তর নিজের চক্ষু দান করে গেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) উপদেষ্টা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হায়দার আকবর খান রনো। ফলে সন্ধানী আন্তর্জাতিক চক্ষুব্যাংকে কর্তব্যরত প্রতিনিধি দল আজ শনিবার ভোরে তার কর্ণিয়া সংগ্রহ করেছেন। তার জানাজা ও দাফন হবে আগামী সোমবার। আজ শনিবার ও আগামীকাল রোববার তাঁর মরদেহ বেসরকারি একটি হাসপাতালের হিমঘরে রাখা হবে।
সিপিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সোমবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত শ্রদ্ধা জানানোর জন্য হায়দার আকবর খান রনোর মরদেহ সিপিবি কার্যালয়ে রাখা হবে। শোভাযাত্রা করে মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নিয়ে যাওয়া হবে। দুপুর ১২টা থেকে বেলা ১টা পর্যন্ত দেশবাসীর শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মরদেহ কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে রাখা হবে। বেলা ১টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মসজিদে তাঁর জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বনানীতে মা ও বাবার কবরের পাশে তাঁকে দাফন করা হবে।
এদিকে, মরণোত্তর নিজের চক্ষু দান করায় আজ শনিবার সন্ধানী আন্তর্জাতিক চক্ষুব্যাংকে কর্তব্যরত প্রতিনিধি দল হায়দার আকবর খান রনোর কর্ণিয়াদ্বয় সংগ্রহ করেছেন। আগামীকাল রবিবার দুইজন অন্ধের চোখের দৃষ্টিশক্তি ফিরিয়ে দেবার লক্ষ্যে তা সংযোজন করা হবে। দেশের বিশিষ্ট কর্ণিয়াল সার্জন ডা. সৈয়দ এ হাসান সন্ধানী চক্ষু হাসপাতালে কর্ণিয়া সংযোজন সম্পন্ন করবেন।
দেশে অসংখ্য কর্ণিয়া অস্বচ্ছতাজনিত দৃষ্টিশক্তি হতে বঞ্চিত হতভাগ্যদের চোখে কর্ণিয়া প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তাদের চোখের আলো ফিরিয়ে দিতে মরহুম হায়দার আকবর খান রনোর পদাঙ্ক অনুসরণ করে এগিয়ে আসতে সর্বস্তরের জনগণকে উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. মনিলাল আইচ লিটু এবং মহাসচিব অধ্যাপক ডা. মোঃ জয়নুল ইসলাম।
এর আগে, শুক্রবার দিবাগত রাত ২টা ৫টা মিনিটে রাজধানী পান্থপথস্থ একটি বেসরকারি ক্লিনিকে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন হায়দার আকবর খান রনো। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
জীবদ্দশায় তিনি একাধারে তাত্বিক, বুদ্ধিজীবী এবং বহু গ্রন্থের লেখক ছিলেন। তিনি ২০২২ সালে বাংলা একাডেমির কাছ থেকে "সাহিত্য পুরস্কার" লাভ করেন।
তারেক রহমান বলেন, ‘গণতন্ত্র মানে কেবল নির্বাচন নয়; এটি মানুষের স্বাধীনতা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করার নাম। শহীদ জেহাদের আত্মত্যাগ আমাদেরকে প্রেরণা দিতে হবে দেশি-বিদেশি অপশক্তির চক্রান্ত প্রতিহত করতে এবং গণতন্ত্রকে দৃঢ় ভিত্তিতে পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে।’
১ দিন আগেকূটনীতিকরা কার বাসায় বৈঠক করবেন সেটা নিয়ে বিএনপি চিন্তা করে না বলে মন্তব্য করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, কূটনীতিকরা কারো বাসায় বৈঠক করলে রাজনীতিতে কিছু যায়-আসে না। গুরুত্বপূর্ণ হলো আগামীর বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরিয়ে আনা।
১ দিন আগেএর আগে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাগারে যাওয়ার আগে খালেদা জিয়া সর্বশেষ জিয়াউর রহমানের সমাধি জিয়ারত করেন। এরপর কারাগারে গিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। পরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় শর্তসাপেক্ষে কারাগারের বাইরে নিজ বাড়িতে থাকার সুযোগ পেলেও হাসপাতাল ছাড়া বাইরে কোথাও যেতে পারেননি।
২ দিন আগে