প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বর্তমান সরকার ক্ষমতাচ্যুত বা পড়ে যাওয়ার ভয় বা শঙ্কা নেই বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তবে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত রয়েছে।’বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘এক ভদ্রলোক ভারতে বসে বলেছেন, আপনারা হস্তক্ষেপ করেন এবং নির্বাচন দেন। তখন সেখানে ভারতীয় সাংবাদিকরা বলেছেন, আপনার এ কথাটা ভারতে বসে বলা ঠিক হয়নি। নিজের দেশের সমস্যা বাইরের দুনিয়াতে কথা বলি না আমরা।’
তিনি বিদেশিদের শক্তি প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘ইসরাইল আমাদের বলেছিল, যে আমরা যদি শুধু অনুরোধ করি তাহলে শেখ মুজিবের হত্যাকারীরা কে কোথায় আছে তাদেরকে একদিনে সাবাড় করে দেবো। তখন আমরা বলেছি, আমরা আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে কোথাও যাবো না।’
বিএনপি প্রসঙ্গে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ‘তারা তো সরকারকে প্রতিদিনই উৎখাত করেন। গত ২০১৪ সালের পর থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ তার বন্ধুরা প্রতিদিন একবার করে সরকার উৎখাত করেন। মাঝে মাঝে তিনবেলাও সরকার উৎখাত করতেন তারা। একবার ফখরুল ইসলাম আলমগীর, একবার আমির খসরু আরেকবার রিজভী সাহেব। তারা প্রতিদিনই সরকার পতন করছেন। এটা চলতেই থাকবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এবার বলা হয়েছে, শেখ হাসিনাকে নিয়ে হেলিকপ্টার চলে গেছে। এখন আপনারাই দেখেন শেখ হাসিনা কোথায় আছেন। এত দরদি মানুষ বাংলাদেশে আছে, তারা তো কেউ হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের দেখেনি। শেখ হাসিনা হাসপাতালে যাচ্ছেন, রোগীদের দেখছেন। এখানে পুলিশের গুলিতে কেউ আহত হলে তো মির্জা ফখরুল ইসলাম হাসপাতালে গিয়ে দেখা তার দায়িত্ব ছিল। যারা বিবৃতি দিয়েছিল, তাদেরও দায়িত্ব ছিল। সরকারের কিছুই হবে না, সরকার থাকবে। আমরা যথেষ্ট মজবুতভাবেই আছি। আমরা আমাদের স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছি, শেখ হাসিনাও স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছেন।’
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র বেগম নায়ার কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুসহ দলের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্তমান সরকার ক্ষমতাচ্যুত বা পড়ে যাওয়ার ভয় বা শঙ্কা নেই বলে মন্তব্য করেছেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘তবে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত রয়েছে।’বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, ‘এক ভদ্রলোক ভারতে বসে বলেছেন, আপনারা হস্তক্ষেপ করেন এবং নির্বাচন দেন। তখন সেখানে ভারতীয় সাংবাদিকরা বলেছেন, আপনার এ কথাটা ভারতে বসে বলা ঠিক হয়নি। নিজের দেশের সমস্যা বাইরের দুনিয়াতে কথা বলি না আমরা।’
তিনি বিদেশিদের শক্তি প্রসঙ্গ টেনে বলেন, ‘ইসরাইল আমাদের বলেছিল, যে আমরা যদি শুধু অনুরোধ করি তাহলে শেখ মুজিবের হত্যাকারীরা কে কোথায় আছে তাদেরকে একদিনে সাবাড় করে দেবো। তখন আমরা বলেছি, আমরা আইনি প্রক্রিয়ার বাইরে কোথাও যাবো না।’
বিএনপি প্রসঙ্গে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী বলেন, ‘তারা তো সরকারকে প্রতিদিনই উৎখাত করেন। গত ২০১৪ সালের পর থেকে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ তার বন্ধুরা প্রতিদিন একবার করে সরকার উৎখাত করেন। মাঝে মাঝে তিনবেলাও সরকার উৎখাত করতেন তারা। একবার ফখরুল ইসলাম আলমগীর, একবার আমির খসরু আরেকবার রিজভী সাহেব। তারা প্রতিদিনই সরকার পতন করছেন। এটা চলতেই থাকবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘এবার বলা হয়েছে, শেখ হাসিনাকে নিয়ে হেলিকপ্টার চলে গেছে। এখন আপনারাই দেখেন শেখ হাসিনা কোথায় আছেন। এত দরদি মানুষ বাংলাদেশে আছে, তারা তো কেউ হাসপাতালে গিয়ে রোগীদের দেখেনি। শেখ হাসিনা হাসপাতালে যাচ্ছেন, রোগীদের দেখছেন। এখানে পুলিশের গুলিতে কেউ আহত হলে তো মির্জা ফখরুল ইসলাম হাসপাতালে গিয়ে দেখা তার দায়িত্ব ছিল। যারা বিবৃতি দিয়েছিল, তাদেরও দায়িত্ব ছিল। সরকারের কিছুই হবে না, সরকার থাকবে। আমরা যথেষ্ট মজবুতভাবেই আছি। আমরা আমাদের স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছি, শেখ হাসিনাও স্বাভাবিক কাজ করে যাচ্ছেন।’
এ সময় মন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন- ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মেয়র বেগম নায়ার কবীর, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি হেলাল উদ্দিন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টুসহ দলের অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১৬ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
২০ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১ দিন আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে