প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জাতীয় শোক দিবস, ১৫ আগস্ট শান্তিপূর্ণভাবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। একইসঙ্গে বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতার চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য চেয়েছেন তিনি।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও এক্স হ্যান্ডেলে নিজের ভেরিফাইড পেজে দেওয়া ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান জয়।
সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘আমার আহ্বান, বাঙালি জাতির কাছে। আপনারা যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন, আপনারা যদি বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, এই যে বাংলাদেশে বাস করছেন এবং এটাকে মেনে নেন যে বঙ্গবন্ধু আপনাকে স্বাধীনতা দিয়েছে, আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছে। ১৫ আগস্ট আপনাদের প্রতি আহ্বান, শান্তিপূর্ণভাবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দিয়ে আসবেন। দোয়া করবেন, বঙ্গবন্ধুর জন্য, স্বাধীনতার চেতনার জন্য, আমার পরিবারের জন্য। এই হলো আপনাদের প্রতি আমার আহ্বান।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, আপনারা নিজের চোখে দেখেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর বাসা পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। যে বাসায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়, আমার পুরো পরিবারকে হত্যা করা হয়, যে বাসায় ৭৫ খুনিরাও ধ্বংস করার সাহস পায়নি, যে বাসা এতদিন উনার (বঙ্গবন্ধুর) মিউজিয়াম ছিল সেই বাসাকে তারা পুড়িয়ে ফেলেছে।’
জয় বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু একটি দলীয় বিষয় না। বঙ্গবন্ধু হচ্ছেন জাতির পিতা। বঙ্গবন্ধু না হলে আজ আমরা বাংলাদেশ হতাম না। আজকে আমরা পাকিস্তান হয়ে থাকতাম। সামনে ১৫ আগস্ট। সেই কালরাত, যেই রাতে বঙ্গবন্ধু এবং আমার পরিবারকে হত্যা করা হয়।’
ফেসবুকে দেওয়া ভিডিও’র বার্তার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘১৫ আগস্ট, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের প্রতি শান্তিপূর্ণভাবে শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। জাতির পিতার স্মৃতিকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলার যে ষড়যন্ত্র চলছে, আপনার-আমার-সবার শ্রদ্ধা নিবেদনই হোক তার প্রতিবাদ। জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।’
জাতীয় শোক দিবস, ১৫ আগস্ট শান্তিপূর্ণভাবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দেওয়ার জন্য দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়। একইসঙ্গে বঙ্গবন্ধু, স্বাধীনতার চেতনা ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের জন্য চেয়েছেন তিনি।
রোববার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ও এক্স হ্যান্ডেলে নিজের ভেরিফাইড পেজে দেওয়া ভিডিও বার্তায় এ আহ্বান জানান জয়।
সজীব ওয়াজেদ জয় বলেন, ‘আমার আহ্বান, বাঙালি জাতির কাছে। আপনারা যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন, আপনারা যদি বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, এই যে বাংলাদেশে বাস করছেন এবং এটাকে মেনে নেন যে বঙ্গবন্ধু আপনাকে স্বাধীনতা দিয়েছে, আমাদেরকে স্বাধীনতা দিয়েছে। ১৫ আগস্ট আপনাদের প্রতি আহ্বান, শান্তিপূর্ণভাবে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়ে ফুল দিয়ে আসবেন। দোয়া করবেন, বঙ্গবন্ধুর জন্য, স্বাধীনতার চেতনার জন্য, আমার পরিবারের জন্য। এই হলো আপনাদের প্রতি আমার আহ্বান।’
তিনি বলেন, ‘আপনারা জানেন, আপনারা নিজের চোখে দেখেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৩২ নম্বর বাসা পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। যে বাসায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়, আমার পুরো পরিবারকে হত্যা করা হয়, যে বাসায় ৭৫ খুনিরাও ধ্বংস করার সাহস পায়নি, যে বাসা এতদিন উনার (বঙ্গবন্ধুর) মিউজিয়াম ছিল সেই বাসাকে তারা পুড়িয়ে ফেলেছে।’
জয় বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু একটি দলীয় বিষয় না। বঙ্গবন্ধু হচ্ছেন জাতির পিতা। বঙ্গবন্ধু না হলে আজ আমরা বাংলাদেশ হতাম না। আজকে আমরা পাকিস্তান হয়ে থাকতাম। সামনে ১৫ আগস্ট। সেই কালরাত, যেই রাতে বঙ্গবন্ধু এবং আমার পরিবারকে হত্যা করা হয়।’
ফেসবুকে দেওয়া ভিডিও’র বার্তার ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘১৫ আগস্ট, ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের প্রতি শান্তিপূর্ণভাবে শ্রদ্ধা জানাতে বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। জাতির পিতার স্মৃতিকে বাংলাদেশ থেকে মুছে ফেলার যে ষড়যন্ত্র চলছে, আপনার-আমার-সবার শ্রদ্ধা নিবেদনই হোক তার প্রতিবাদ। জয় বাংলা। জয় বঙ্গবন্ধু।’
আমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
১০ ঘণ্টা আগেএকজন কন্যাসন্তানের বাবা হিসেবে আমি জানি মেয়েদের ক্ষমতায়ন কোনো নীতি নয়, এটি ব্যক্তিগত দায়িত্ব ও অঙ্গীকার। বাংলাদেশের জন্য আমাদের স্বপ্ন হলো যেখানে প্রতিটি মেয়ের জন্য একই স্বাধীনতা, সুযোগ এবং নিরাপত্তা থাকবে, যা যেকোনো বাবা-মা তাদের সন্তানের জন্য কামনা করেন।
১৪ ঘণ্টা আগেবিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ হিসেবে সামনে চলে এসেছে বিএনপিরই একসময়ের মিত্র জামায়াতে ইসলামী। দলটি নির্বাচনের প্রার্থী নির্দিষ্ট করে প্রস্তুতি শুরু করেছে আরও প্রায় বছরখানেক আগে।
১৬ ঘণ্টা আগেজামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল বলেন, আমরা দেখতে পাচ্ছি নির্বাচনের আগে কোথাও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হচ্ছে না। পুলিশ থেকে শুরু করে আমলা পর্যন্ত অনেককেই দেখা যাচ্ছে, বিশেষ দলের প্রতি দুর্বল হয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন। এগুলো পরিহার করে নির্বাচনের মাঠকে সমান ও সমতল করতে হবে।
১ দিন আগে