প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
“৫৪টি দল নিয়ে বিএনপি সরকারবিরোধী ঐক্যজোট করেছিল, এই ঐক্যজোটের শরিকরা এখন কোথায়?”
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে এই প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, “আমি জানতে চাই, সেই ঐক্য এখন কোথায়? সেই জগাখিচুড়ি জোট কোথায়? কোনোটারই তো অস্তিত্ব নেই। এখন সরকারের ঘাড়ে দোষ দিয়ে পার পাওয়া যাবে?”
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘মঈন খান যান মার্কিন দূতাবাসে, সেখানে গিয়ে নালিশ করেন। মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই। এ হচ্ছে আমাদের প্রধান বিরোধী দলের অবস্থা। ৫৪ রাজনৈতিক দলের জোট করেছিল। এখন কে কোথায়, কেউ জানে না। ৫৪টি দল নিয়ে তারা সরকারবিরোধী ঐক্যজোট করেছে, এর মধ্যে সমমনাও আছে। এই ঐক্যজোটের শরিকরা এখন কোথায়?
২৮ অক্টোবরের ঘটনা বিএনপি নেতাদের কারাগারে নিয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘পুলিশ হত্যা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা, জাজেস চেম্বার, পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে হামলা করা—এসব অভিযোগে তাদেরকে আটক করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘তারা তো বলেছিল আমরা পালিয়ে যাব। পালিয়ে গেল কেন? পালিয়ে গেল মানে কোনো অপরাধ করেছে। আগে তো তারা পালায়নি! সেদিন পালিয়ে গেল। সেদিন কিছু অপরাধ তারা করেছে, সে জন্য তাদের পালাতে হয়েছে। পালানোর সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারপর বিষয়টা বিচারাধীন, আদালতের বিষয়। আদালত যখন জামিন দিয়েছে, তখন তারা মুক্ত হয়েছে।’
আপনি সব সময় ছাত্রলীগের লাগাম টানার কথা বলে আসছেন। গত কয়েক দিন ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও তারা সংঘর্ষে জড়াচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনার পরও তারা সংঘর্ষে জড়িয়েছে—এ ব্যাপারে মত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ব্যবস্থা হচ্ছে, আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি নতুন করে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যত কঠোর হওয়া দরকার, আমরা হবো।’
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস কারামুক্ত হয়ে বলেছেন, মুক্তির আন্দোলন চলবে। এ ব্যাপারে একজন গণমাধ্যমকর্মী মত জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন বাস্তবে না হলেও মুখে আন্দোলনের কথাটা তাদের বলতে হয়। নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখতে হয়। সেটা প্রধান বিষয়। আর পাবলিককেও বোঝাতে হয়, সমমনাদের যে, আমরা আছি।’
বিরোধীদের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাধা দেওয়ার মতো সহিংস তৎপরতা সন্ত্রাস-অগ্নি সন্ত্রাস, এসব উপাদান যদি আন্দোলনে যুক্ত হয়, তাহলে সেখানে বাধা আসবে। তারা যদি শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে এগিয়ে যায়, সেখানে আমরা বাধা দেবো কেন?’
“৫৪টি দল নিয়ে বিএনপি সরকারবিরোধী ঐক্যজোট করেছিল, এই ঐক্যজোটের শরিকরা এখন কোথায়?”
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে এই প্রশ্ন রেখে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, “আমি জানতে চাই, সেই ঐক্য এখন কোথায়? সেই জগাখিচুড়ি জোট কোথায়? কোনোটারই তো অস্তিত্ব নেই। এখন সরকারের ঘাড়ে দোষ দিয়ে পার পাওয়া যাবে?”
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
কাদের বলেন, ‘মঈন খান যান মার্কিন দূতাবাসে, সেখানে গিয়ে নালিশ করেন। মানবাধিকার নেই, গণতন্ত্র নেই। এ হচ্ছে আমাদের প্রধান বিরোধী দলের অবস্থা। ৫৪ রাজনৈতিক দলের জোট করেছিল। এখন কে কোথায়, কেউ জানে না। ৫৪টি দল নিয়ে তারা সরকারবিরোধী ঐক্যজোট করেছে, এর মধ্যে সমমনাও আছে। এই ঐক্যজোটের শরিকরা এখন কোথায়?
২৮ অক্টোবরের ঘটনা বিএনপি নেতাদের কারাগারে নিয়েছে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘পুলিশ হত্যা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা করা, জাজেস চেম্বার, পুলিশ হাসপাতালে গিয়ে হামলা করা—এসব অভিযোগে তাদেরকে আটক করা হয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘তারা তো বলেছিল আমরা পালিয়ে যাব। পালিয়ে গেল কেন? পালিয়ে গেল মানে কোনো অপরাধ করেছে। আগে তো তারা পালায়নি! সেদিন পালিয়ে গেল। সেদিন কিছু অপরাধ তারা করেছে, সে জন্য তাদের পালাতে হয়েছে। পালানোর সময় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারপর বিষয়টা বিচারাধীন, আদালতের বিষয়। আদালত যখন জামিন দিয়েছে, তখন তারা মুক্ত হয়েছে।’
আপনি সব সময় ছাত্রলীগের লাগাম টানার কথা বলে আসছেন। গত কয়েক দিন ধরে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও তারা সংঘর্ষে জড়াচ্ছে। শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশনার পরও তারা সংঘর্ষে জড়িয়েছে—এ ব্যাপারে মত জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘ব্যবস্থা হচ্ছে, আমরা চিন্তা-ভাবনা করছি নতুন করে। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, এসব ঘটনার পুনরাবৃত্তি রোধে যত কঠোর হওয়া দরকার, আমরা হবো।’
বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস কারামুক্ত হয়ে বলেছেন, মুক্তির আন্দোলন চলবে। এ ব্যাপারে একজন গণমাধ্যমকর্মী মত জানতে চাইলে কাদের বলেন, ‘বিরোধী দলের আন্দোলন বাস্তবে না হলেও মুখে আন্দোলনের কথাটা তাদের বলতে হয়। নেতাকর্মীদের চাঙ্গা রাখতে হয়। সেটা প্রধান বিষয়। আর পাবলিককেও বোঝাতে হয়, সমমনাদের যে, আমরা আছি।’
বিরোধীদের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বাধা দেওয়ার মতো সহিংস তৎপরতা সন্ত্রাস-অগ্নি সন্ত্রাস, এসব উপাদান যদি আন্দোলনে যুক্ত হয়, তাহলে সেখানে বাধা আসবে। তারা যদি শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক কর্মসূচি দিয়ে এগিয়ে যায়, সেখানে আমরা বাধা দেবো কেন?’
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১ দিন আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে