প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির নির্বাচনবিরোধী ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়া ও সারা বিশ্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে কাজের আগ্রহ প্রকাশ করায় বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম, আমীর খসরু সাহেবরা নিজেদের মুখ রক্ষার জন্য এখন অসংলগ্ন কথা বলছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভার উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচন বর্জন করে বিএনপির নেতারা এখন কর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ, তোপের মুখে। আর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিগত যে কোনো সরকারের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবারসহ পঞ্চমবারের মতো নির্বাচিত সরকারকে ভারত, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘসহ সমস্ত দেশ ও সংস্থা অভিনন্দন জানিয়েছে, কাজের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
যারা নির্বাচনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিল, নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল এসব দেখে তারা এখন চুপসে গেছে, তাদের চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে, এখন কী করবে দিশা পাচ্ছে না, বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিএনপির উচিত সন্ত্রাসী অপতৎপরতা ও সবকিছুতে না বলার অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা করা।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলন উপলক্ষে সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়। কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি যেখানে পৌঁছায় না, তারা সেখানে আলো ফেলে। সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের ঘর-সংসার, আমি সাংবাদিকদের সঙ্গে ছিলাম, আছি, থাকবো।'
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী উদ্বোধনী বক্তা এবং বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা দেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপির নির্বাচনবিরোধী ষড়যন্ত্র ব্যর্থ হওয়া ও সারা বিশ্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের সঙ্গে কাজের আগ্রহ প্রকাশ করায় বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম, আমীর খসরু সাহেবরা নিজেদের মুখ রক্ষার জন্য এখন অসংলগ্ন কথা বলছেন।
মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে জাতীয় প্রেস ক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভার উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচন বর্জন করে বিএনপির নেতারা এখন কর্মীদের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ, তোপের মুখে। আর বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার বিগত যে কোনো সরকারের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
তিনি বলেন, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা চতুর্থবারসহ পঞ্চমবারের মতো নির্বাচিত সরকারকে ভারত, রাশিয়া, চীন, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, জাতিসংঘসহ সমস্ত দেশ ও সংস্থা অভিনন্দন জানিয়েছে, কাজের আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
যারা নির্বাচনকে নিয়ে ষড়যন্ত্র করেছিল, নির্বাচন বানচাল করতে চেয়েছিল এসব দেখে তারা এখন চুপসে গেছে, তাদের চেহারা ফ্যাকাশে হয়ে গেছে, এখন কী করবে দিশা পাচ্ছে না, বলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বিএনপির উচিত সন্ত্রাসী অপতৎপরতা ও সবকিছুতে না বলার অপসংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে এসে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতি চর্চা করা।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সম্মেলন উপলক্ষে সকল সদস্যকে অভিনন্দন জানিয়ে ড. হাছান মাহমুদ বলেন, সাংবাদিকরা সমাজের তৃতীয় নয়ন খুলে দেয়। কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি যেখানে পৌঁছায় না, তারা সেখানে আলো ফেলে। সাংবাদিকদের সঙ্গে আমার দীর্ঘদিনের ঘর-সংসার, আমি সাংবাদিকদের সঙ্গে ছিলাম, আছি, থাকবো।'
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী উদ্বোধনী বক্তা এবং বিএফইউজে সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, বিএফইউজের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শেখ মামুনুর রশীদ অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথির বক্তৃতা দেন।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘হঠাৎ করে পিআর পদ্ধতির দাবি সামনে এনে আন্দোলন করার বিষয়টি পরিষ্কার নয়। বিষয়টি আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে। সেখানে সিদ্ধান্ত হবে পরবর্তী নির্বাচন কোন পদ্ধতিতে হবে।’
১ দিন আগেসারজিস আলম বলেন, এক দিন হইত, দুই দিন হইত কিচ্ছু বলতাম না। তিন দিনের তিন দিনই এটা হইছে। যারা এটা করছে, তারা হচ্ছে রাজনৈতিক... (প্রকাশ অযোগ্য শব্দ)। এই রাজনৈতিক দেউলিয়াদের আমরা দেখে নেব তাদের কলিজা কত বড় হইছে। কলিজা ছিঁড়ে রাস্তায় ফেলে রাখব।
২ দিন আগেনতুন ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী, আগামী মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) মানববন্ধন হবে ঢাকাসহ দেশের সব বিভাগীয় শহরে। পরদিন বুধবার (১৫ অক্টোবর) একই কর্মসূচি পালন করা হবে দেশের সব জেলা সদরে।
২ দিন আগে