প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও সুজনের আবেদনের (রিভিউ) শুনানিতে সময় চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। যার জন্য আগামী ১৭ নভেম্বর সময় নির্ধারণ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৬ অক্টোবর এ আবেদন করেছেন। এর আগে, ২৫ আগস্ট সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন একই আবেদন করেন।
সর্বশেষ বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারও আবেদন করেছেন। এ তথ্য জানিয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী গৃহীত হয়। ১৯৯৮ সালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দাখিল করেন অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিন আইনজীবী। ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগ এ রিট খারিজ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বৈধ ঘোষণা করে।
এর বিরুদ্ধে সরাসরি আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২০০৫ সালে রিট আবেদনকারী পক্ষ আপিল করে। ২০১১ সালের ১০ মে, আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় দেয়। এই রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপসহ কয়েকটি বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাশ হয় এবং ৩ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।
সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনা চেয়ে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও সুজনের আবেদনের (রিভিউ) শুনানিতে সময় চেয়েছে রাষ্ট্রপক্ষ। যার জন্য আগামী ১৭ নভেম্বর সময় নির্ধারণ করেছেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের চেম্বার আদালত।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ১৬ অক্টোবর এ আবেদন করেছেন। এর আগে, ২৫ আগস্ট সুজন সম্পাদক বদিউল আলম মজুমদারসহ পাঁচজন একই আবেদন করেন।
সর্বশেষ বুধবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারও আবেদন করেছেন। এ তথ্য জানিয়েছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত করে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী গৃহীত হয়। ১৯৯৮ সালে এই সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দাখিল করেন অ্যাডভোকেট এম সলিম উল্লাহসহ তিন আইনজীবী। ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট হাইকোর্ট বিভাগ এ রিট খারিজ করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বৈধ ঘোষণা করে।
এর বিরুদ্ধে সরাসরি আপিলের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২০০৫ সালে রিট আবেদনকারী পক্ষ আপিল করে। ২০১১ সালের ১০ মে, আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় দেয়। এই রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা বিলোপসহ কয়েকটি বিষয়ে পঞ্চদশ সংশোধনী আইন ২০১১ সালের ৩০ জুন জাতীয় সংসদে পাশ হয় এবং ৩ জুলাই এ সংক্রান্ত গেজেট প্রকাশ করা হয়।
ফেসবুক পোস্টে রাশেদ খান বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার গভীর চক্রান্ত শুরু হয়েছে। সরকারের সমালোচনা করা, আর ১/১১ সৃষ্টির ষড়যন্ত্র এক জিনিস নয়। অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সেফ এক্সিটের আলোচনা জাতির সামনে হাজির করে সরকারের প্রতি মানুষের অনাস্থা তৈরির প্রচেষ্টা চলছে এবং সরকারের প্রতি এই
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, ‘সেফ এক্সিট’ নিয়ে যে কথাবার্তাগুলো চলছে, সেটি রাজনৈতিক দলগুলোর পক্ষ থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর এক ধরনের চাপ তৈরির চেষ্টা। আদৌ বর্তমান প্রেক্ষাপটে ‘সেফ এক্সিট’ বিষয়টির বাস্তবতা রয়েছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন তারা।
১ দিন আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম বলেছেন, ‘`বাংলাদেশের স্বার্থে এনসিপি এককভাবেও আগামী নির্বাচনে যেতে পারে। আবার কোনো অ্যালায়েন্সের মধ্য দিয়েও নির্বাচনে যেতে পারে। তবে, যদি সেটা অ্যালায়েন্স হয়; তাহলে এনসিপি নামেই নির্বাচন করবে। আমরা প্রত্যাশা করছি, শাপলা প্রতীকেই নির্ব
১ দিন আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেছেন, আমরা আগামী নভেম্বরে গণভোট চাই। এ ছাড়া পিআর পদ্ধতিতে সংসদ নির্বাচনের জন্যও নির্বাচন কমিশনকে (ইসি) প্রস্তুতি রাখতে বলেছি।
২ দিন আগে