
প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, জাতীয়ভাবে তরুণদের জন্য মৌলিক সামরিক শিক্ষা ও আত্মরক্ষা প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্য তার রয়েছে এবং ভবিষ্যতে সকল নাগরিককে বাধ্যতামূলকভাবে প্রশিক্ষণের আওতায় আনার ইচ্ছা পোষণ করেন। তিনি অভিযোগ করেন, এই উদ্যোগকে কাজে লাগাতে বিভিন্ন স্তরে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে আসিফ মাহমুদ বলেন, “আমাদের তরুণদের মৌলিক সামরিক শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়লে যাদের ক্ষতি—যারা আমাদেরকে শৃঙ্খলা থেকে দূরে রাখতে চায়—তাদের পক্ষ থেকে প্রোপাগান্ডা শুরু হয়েছে।”
তিনি দাবি করেন, “সিস্টেমের ভেতরে থাকা কিছু এজেন্ট প্রকল্প গ্রহণে পদে পদে বাধা সৃষ্টি করেছে। এ কারণে প্রকল্পটি পাশ হতে আট মাসেরও বেশি সময় লেগেছে।”
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে, তবে কিছু পত্রিকা ন্যারেটিভ তৈরি করে তা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও যোগ করেন, “আমাদের বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের (বিএনসিসি) ক্যাডেটরা বাৎসরিক ক্যাম্পে এ ধরনের এডভান্স প্রশিক্ষণ পান — আমি নিজেও সেই প্রশিক্ষণ নিয়েছি। ভবিষ্যতে প্রশিক্ষণকে আরও এডভান্স ও বিস্তৃত করতে হবে।”
বিবৃতিতে আসিফ মাহমুদ ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে জানান, “অবসরে বা সুযোগ পেলে সকল নাগরিককে বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।” তিনি আরও বলেন, “ভৌগলিক বাস্তবতা বিবেচনায় সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে গণপ্রতিরক্ষা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই।”

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া বলেছেন, জাতীয়ভাবে তরুণদের জন্য মৌলিক সামরিক শিক্ষা ও আত্মরক্ষা প্রশিক্ষণ কার্যক্রম বাস্তবায়নের লক্ষ্য তার রয়েছে এবং ভবিষ্যতে সকল নাগরিককে বাধ্যতামূলকভাবে প্রশিক্ষণের আওতায় আনার ইচ্ছা পোষণ করেন। তিনি অভিযোগ করেন, এই উদ্যোগকে কাজে লাগাতে বিভিন্ন স্তরে বাধা সৃষ্টি করা হয়েছে।
আজ রোববার এক বিবৃতিতে আসিফ মাহমুদ বলেন, “আমাদের তরুণদের মৌলিক সামরিক শিক্ষা ও সচেতনতা বাড়লে যাদের ক্ষতি—যারা আমাদেরকে শৃঙ্খলা থেকে দূরে রাখতে চায়—তাদের পক্ষ থেকে প্রোপাগান্ডা শুরু হয়েছে।”
তিনি দাবি করেন, “সিস্টেমের ভেতরে থাকা কিছু এজেন্ট প্রকল্প গ্রহণে পদে পদে বাধা সৃষ্টি করেছে। এ কারণে প্রকল্পটি পাশ হতে আট মাসেরও বেশি সময় লেগেছে।”
উপদেষ্টা বলেন, বর্তমানে প্রকল্পটি বাস্তবায়নের পথে রয়েছে, তবে কিছু পত্রিকা ন্যারেটিভ তৈরি করে তা প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে। তিনি আরও যোগ করেন, “আমাদের বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোরের (বিএনসিসি) ক্যাডেটরা বাৎসরিক ক্যাম্পে এ ধরনের এডভান্স প্রশিক্ষণ পান — আমি নিজেও সেই প্রশিক্ষণ নিয়েছি। ভবিষ্যতে প্রশিক্ষণকে আরও এডভান্স ও বিস্তৃত করতে হবে।”
বিবৃতিতে আসিফ মাহমুদ ব্যক্তিগত দৃষ্টিতে জানান, “অবসরে বা সুযোগ পেলে সকল নাগরিককে বাধ্যতামূলক সামরিক প্রশিক্ষণের আওতায় নিয়ে আসার চেষ্টা করব, ইনশাআল্লাহ।” তিনি আরও বলেন, “ভৌগলিক বাস্তবতা বিবেচনায় সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ণ রাখতে গণপ্রতিরক্ষা ও সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির বিকল্প নেই।”

রোববার (২ নভেম্বর) দলের সদস্য সচিব আখতার হোসেনের সই করা ওই চিঠি পাঠানো হয় আইন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টার দপ্তরে। চিঠিতে উপদেষ্টার অবস্থানকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নিরপেক্ষতা ও দায়বদ্ধতার পরিপন্থি’ বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, রাজনৈতিক দলগুলার ঐক্য না হওয়ার একটা প্রধান কারণ হচ্ছে চেয়ারে কে আগে বসবে কে পেছনে বসবে। সংস্কারটা কত কঠিন বুঝতে পারছেন? অনেকে বলেন লৌকিক সংস্কারের লাভ কী? সংস্কার তো এভাবে একটা দুইটা করেই করতে হবে। দল যদি সংস্কার না হয়, রাজনীতি কীভাবে সংস্কার হবে?
৪ ঘণ্টা আগে
এতে আরো উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, ইতোমধ্যে বিভিন্ন স্থানে বিচ্ছিন্ন ঘটনা ও আহতদের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটছে, যা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। এ ছাড়া জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পর্কেও কোনো সুস্পষ্ট রোডম্যাপ আমরা এখনও প্রত্যক্ষ করিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
তিনি বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী বিএনপির সঙ্গে কোনো ঝগড়ায় লিপ্ত হতে চায় না। যা-ই করতেছেন এবার বন্ধ করুন। আসুন আমরা একসঙ্গে বসি। দেশের এই পরিস্থিতি নিয়ে খোলামেলা আলোচনা করি। বিএনপিকে আহ্বান করবো একসঙ্গে বসার। আমরা আলোচনা করবো কীভাবে সত্যিকার অর্থে একটা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ তৈরি হবে।’
৫ ঘণ্টা আগে