প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থান হতে পারে উল্লেখ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনে প্রকাশিত খবরটি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এক বার্তায় বলা হয়েছে, আনন্দবাজারের ওই প্রতিবেদন বলিউড সিনেমার কাহিনীর মতো বানোয়াট। এ ধরনের খবর প্রকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা চলছে।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস থেকে এক পোস্টে এ কথা বলা হয়েছে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ‘সেনা অভ্যুত্থান ঢাকায়? নজর দিল্লির’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন। সেখানে ধারণার ভিত্তিতে দাবি করা হয়, বাংলাদেশি সেনাবাহিনীর একটি অংশ বাহিনীটির দখল নিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের ধারণা, বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের অবস্থা তৈরি হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এ সংক্রান্ত পোস্টে বলা হয়েছে, ভারতীয় গণমাধ্যম হাইব্রিড যুদ্ধের কৌশল ব্যবহার করছে, যা জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাত হওয়া তাদের দীর্ঘদিনের প্রক্সি শেখ হাসিনাকে সমর্থন করার জন্য পরিচিত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
পোস্টে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে আনন্দবাজারের সংবাদের বাস্তবিক কোনো ভিত্তিই নেই। তাদের গল্প বলিউডের কোনো রোমান্টিক-কমেডি সিনেমার চেয়ে কম নয়। আপনারা তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সাংবাদিকতা অনুশীলন করবেন নাকি বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশীর সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার প্রচারের অংশ হিসেবে ক্ষতিকর কল্পকাহিনী প্রচার করবেন, সে সিদ্ধান্ত আপনাদেরই নিতে হবে।
বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থান হতে পারে উল্লেখ করে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার অনলাইনে প্রকাশিত খবরটি ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং।
এক বার্তায় বলা হয়েছে, আনন্দবাজারের ওই প্রতিবেদন বলিউড সিনেমার কাহিনীর মতো বানোয়াট। এ ধরনের খবর প্রকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা চলছে।
শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ সিএ প্রেস উইং ফ্যাক্টস থেকে এক পোস্টে এ কথা বলা হয়েছে।
এর আগে, বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ‘সেনা অভ্যুত্থান ঢাকায়? নজর দিল্লির’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশ করে আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন। সেখানে ধারণার ভিত্তিতে দাবি করা হয়, বাংলাদেশি সেনাবাহিনীর একটি অংশ বাহিনীটির দখল নিতে সক্রিয় হয়ে উঠেছে। এতে আরও বলা হয়, ভারতের ধারণা, বাংলাদেশে সেনা অভ্যুত্থানের অবস্থা তৈরি হতে পারে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের এ সংক্রান্ত পোস্টে বলা হয়েছে, ভারতীয় গণমাধ্যম হাইব্রিড যুদ্ধের কৌশল ব্যবহার করছে, যা জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের মাধ্যমে উৎখাত হওয়া তাদের দীর্ঘদিনের প্রক্সি শেখ হাসিনাকে সমর্থন করার জন্য পরিচিত। এর মাধ্যমে বাংলাদেশের জনগণ ও প্রতিষ্ঠানগুলোকে কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
পোস্টে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে আনন্দবাজারের সংবাদের বাস্তবিক কোনো ভিত্তিই নেই। তাদের গল্প বলিউডের কোনো রোমান্টিক-কমেডি সিনেমার চেয়ে কম নয়। আপনারা তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে সাংবাদিকতা অনুশীলন করবেন নাকি বন্ধুত্বপূর্ণ প্রতিবেশীর সার্বভৌমত্ব ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন করার প্রচারের অংশ হিসেবে ক্ষতিকর কল্পকাহিনী প্রচার করবেন, সে সিদ্ধান্ত আপনাদেরই নিতে হবে।
তিনি বলেন, ‘অপশক্তি জনতার প্রতিরোধে এক বছর আগে পালিয়ে গেছে। মনে হচ্ছে এখন আমরা স্বাধীন। হাসিনার শাসনামলে আমরা বাড়িতে থাকতে পারিনি, ঘরে ঘুমাতে পারিনি। দেশে একটা বিভীষিকাময় পরিবেশ ছিল। হাসিনার পলায়নের মাধ্যমে মনে হচ্ছে আমরা নতুন করে স্বাধীনতা পেয়েছি। ড. ইউনুসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠি
২ দিন আগেরাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে ডাকা কর্মী সমাবেশ ঘিরে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে টিয়ারশেল নিক্ষেপ করছে পুলিশ। এ সময় সমাবেশস্থলে সাউন্ড গ্রেনেডের শব্দ পাওয়া যায়। এছাড়াও পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
২ দিন আগেউত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, হোয়াসং-২০ আন্তঃমহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রের যেকোনো স্থানে আঘাত হানতে সক্ষম। তবে ক্ষেপণাস্ত্রটির সক্ষমতা নিয়ে এখনো কোনো পরীক্ষা করা হয়নি।
২ দিন আগেআমীর খসরু বলেন, যারা পিআর পদ্ধতির পক্ষে তাদের উচিত হবে জনগণের কাছে গিয়ে ম্যান্ডেট আনা। কিছু রাজনৈতিক দল নিয়ে আলোচনা করে আগামীর বাংলাদেশে কী হবে- তা ঠিক করতে মানুষ দায়িত্ব দেয় নাই। তাই সনদেরও ম্যান্ডেট লাগবে।
২ দিন আগে