শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠক

প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ফাইল ছবি

আগামী শনিবার (৫ অক্টোবর) থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আবারও আলোচনায় বসবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এর আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দুই দফায় আলোচনা করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বুধবার (২ অক্টোবর) সন্ধ্যায় রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোকে আলোচনায় অংশ নেওয়ার জন্য দাওয়াত দেওয়া হবে।

বৈঠকের মুখ্য বিষয় জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, যে ছয়টি কমিশন হয়েছে, তাদের কাজের অগ্রগতি সম্পর্ক অবগত করা হবে। দেশের আইনশৃঙ্খলা বিষয়েও তাদের সাথে কথা হবে। তাদের পরামর্শ নেওয়া হবে। আমরা আশা করছি দুই থেকে তিন দিনের মধ্যে কমিশনগুলো পূর্ণাঙ্গ করা হবে।

কোন কোন দলকে দাওয়াত দেওয়া হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা নির্ভর করছে প্রধান উপদেষ্টার উপর। পুরোটাই উপদেষ্টামণ্ডলী ডিসাইড করবেন। আমি যতটুকু জেনেছি যে, প্রধান প্রধান দলগুলোকে দাওয়াত দেওয়া হবে।

ad
ad

রাজনীতি থেকে আরও পড়ুন

জুলাই সনদের নোট অব ডিসেন্ট ও গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট নয়: আখতার

সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন আখতার হোসেন। জুলাই সনদ বাস্তবায়নের জন্য যে গণভোট আয়োজনের কথা বলা হয়েছে, সেটি পরিষ্কার হয়নি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি। বলেন, ‘নোট অব ডিসেন্টের একটি সংজ্ঞা প্রয়োজন এবং যেভাবে সেগুলো বাস্তবায়ন করা হবে, সেই পথনকশা এবং গণভোট প্রসঙ্গ স্পষ্ট হওয়া প্রয়োজন।

৬ ঘণ্টা আগে

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একসঙ্গে হওয়া ছাড়া উপায় নেই: রিজভী

এদিকে, একই দিনে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর গণসংযোগের মাধ্যমে বলেন, আর বিভাজন করবেন না, আর কোনো দাবি তুলে বিভেদ তৈরি করবেন না। গণভোট, পিআর নিয়ে আর আন্দোলন করবেন না। নির্বাচনটা হতে দিন, দেশের মানুষ বাঁচুক। দেশের মানুষকে বাঁচাতে তাড়াতাড়ি ভোট হতে দিন।

৬ ঘণ্টা আগে

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন করতে হবে, বিকল্প নেই: সালাহউদ্দিন

বুধবার (১৫ অক্টোবর) জুলাই সনদের বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের জরুরি বৈঠকে তিনি এ মন্তব্য করেন। বৈঠকে কমিশন প্রধান এবং প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসও উপস্থিত আছেন।

৭ ঘণ্টা আগে

‘অশান্তির জন্য নোবেল থাকলে বাংলাদেশ উপযুক্ত বিবেচিত হতো’

জিএম কাদের বলেন, দেশের বর্তমান অবক্ষয় থেকে রক্ষাকবচ, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে একটি অবাধ সুষ্ঠু নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহনমূলক নির্বাচন। বর্তমান সরকার নিরপেক্ষ নয়। সে কারনে প্রয়োজন সরকার পরিবর্তন। তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনঃপ্রবর্তন ও সে সরকারের অধীনে আগামী তিন মাসের মধ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, অংশ গ্রহনমূলক

৮ ঘণ্টা আগে