ঢাবি প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদে মধ্যরাতে বিক্ষোভ করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে তারা অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাবির বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ চেয়ে এসব মিছিল টিএসসিতে গিয়ে শেষ হয়।
এ দিন ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কমফোর্ট ইরো বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তবে দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচার করা হবে।
প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে তার প্রতিক্রিয়া জানাতেই গভীর রাতে রাস্তায় নেমে আসেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা। ‘আমার সোনার বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই’, ‘আওয়ামী লীগের গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
অনলাইনেও প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাদের অনেকেই লিখেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে প্রয়োজনে তারা ফের রাজপথে আন্দোলন গড়ে তুলবেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহও নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে দেওয়া স্ট্যাটাসে হাসনাত লিখেছেন, ‘ড. ইউনুস, আওয়ামী লীগ ৫ আগস্টই নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। উত্তর পাড়া ও ভারতের প্রেসক্রিপশনে আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ওপেন করার চেষ্টা করে লাভ নেই।’
এর ঘণ্টাখানেক পরে অবশ্য হাসনাত আরও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। দীর্ঘ সেই স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ভারতের প্রেসক্রিপশনে সেনানিবাস থেকে দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার ‘ষড়যন্ত্র’ চলছে। সংসদ নির্বাচনে আসনের বিনিময়ে এই ‘ষড়যন্ত্রে’র সঙ্গে তাদের সমঝোতার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। অন্য কিছু রাজনৈতিক দল এতে রাজি হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে তাদের।
হাসনাত আরও লিখেছেন, তারা এই ‘চাপে’র কাছে নতি স্বীকার করেননি। তিনি তার স্ট্যাটাসে সবাইকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি তুলেছেন।
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের দেওয়া বক্তব্যের প্রতিবাদে মধ্যরাতে বিক্ষোভ করছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা। জুলাই-আগস্ট গণহত্যায় জড়িত অভিযোগে তারা অবিলম্বে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) দিবাগত রাত ২টার দিকে ঢাবির বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা মিছিল বের করেন। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ চেয়ে এসব মিছিল টিএসসিতে গিয়ে শেষ হয়।
এ দিন ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কমফোর্ট ইরো বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে। ওই বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার কোনো পরিকল্পনা সরকারের নেই। তবে দলটির যেসব নেতার বিরুদ্ধে হত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধসহ অন্যান্য অপরাধের অভিযোগ রয়েছে, তাদের বাংলাদেশের আদালতে বিচার করা হবে।
প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রচারিত হলে তার প্রতিক্রিয়া জানাতেই গভীর রাতে রাস্তায় নেমে আসেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা। ‘আমার সোনার বাংলায় আওয়ামী লীগের ঠাঁই নাই’, ‘আওয়ামী লীগের গদিতে আগুন জ্বালো একসাথে’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন তারা।
অনলাইনেও প্রধান উপদেষ্টার এই বক্তব্যে জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে যুক্ত শিক্ষার্থীরা তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন। তাদের অনেকেই লিখেছেন, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা না হলে প্রয়োজনে তারা ফের রাজপথে আন্দোলন গড়ে তুলবেন।
জাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহও নিজের ফেসবুক প্রোফাইল থেকে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার দাবি জানিয়ে স্ট্যাটাস দিয়েছেন।
দিবাগত রাত ১২টা ৫৫ মিনিটে দেওয়া স্ট্যাটাসে হাসনাত লিখেছেন, ‘ড. ইউনুস, আওয়ামী লীগ ৫ আগস্টই নিষিদ্ধ হয়ে গেছে। উত্তর পাড়া ও ভারতের প্রেসক্রিপশনে আওয়ামী লীগের চ্যাপ্টার ওপেন করার চেষ্টা করে লাভ নেই।’
এর ঘণ্টাখানেক পরে অবশ্য হাসনাত আরও একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। দীর্ঘ সেই স্ট্যাটাসে তিনি লিখেছেন, ভারতের প্রেসক্রিপশনে সেনানিবাস থেকে দেশের রাজনীতিতে আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করার ‘ষড়যন্ত্র’ চলছে। সংসদ নির্বাচনে আসনের বিনিময়ে এই ‘ষড়যন্ত্রে’র সঙ্গে তাদের সমঝোতার জন্য চাপ দেওয়া হয়েছে। অন্য কিছু রাজনৈতিক দল এতে রাজি হয়েছে বলেও জানানো হয়েছে তাদের।
হাসনাত আরও লিখেছেন, তারা এই ‘চাপে’র কাছে নতি স্বীকার করেননি। তিনি তার স্ট্যাটাসে সবাইকে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি তুলেছেন।
ব্রিফিংয়ে অধ্যাপক জসীম উদ্দিন বলেন, সপ্তম দিনে ডাকসুর বিভিন্ন পদে জন মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছে ৪৪২ জন। এখন পর্যন্ত সাত দিনে ডাকসুতে মোট মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন ৫৬৫ জন এবং ১৮টি হল সংসদের জন্য মোট মনোনয়ন সংগ্রহ করেছে এক হাজার ২২৬ জন।
১৭ ঘণ্টা আগেইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১৭ ঘণ্টা আগেডাকসুকে ভিপি পদে প্রার্থী সাদিক কায়েম শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সাবেক সভাপতি। অন্যদিকে জিএস পদে প্রার্থী এস এম ফরহাদ শিবিরের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার বর্তমান সভাপতি।
১৯ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) শিবিরের সাবেক সভাপতি সাদেক কায়েমকে ভিপি ও বর্তমান সভাপতি এস এম ফরহাদকে জিএস করে কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের প্যানেল ঘোষণা করেছে সংগঠনটি।
১ দিন আগে