ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের অনেক ঘরেই রান্নাঘরের তাক খুললে দেখা যাবে একটি ছোট কাচের শিশিতে ভরে রাখা রয়েছে ঘন কালো এক ধরনের তেল—যেটি হলো কালোজিরার তেল। ছোটবেলা থেকেই আমরা শুনে এসেছি, "কালোজিরা সব রোগের ওষুধ", কিন্তু এই প্রাচীন বিশ্বাসের পেছনে কতটা বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? আধুনিক গবেষণা বলছে, কালোজিরার তেলের ভেতরে লুকিয়ে রয়েছে একাধিক স্বাস্থ্যসেবা সম্ভাবনা, যেগুলো এখন কেবল লোকজ বিশ্বাস নয়, বরং চিকিৎসা গবেষণার সত্যিও।
কালোজিরা, যার বৈজ্ঞানিক নাম Nigella sativa, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলের একটি ভেষজ গাছ। এর বীজ থেকে যে তেল নিষ্কাশন করা হয়, সেটিই পরিচিত ‘কালোজিরার তেল’ নামে। এ তেলে রয়েছে থাইমোকুইনোন (thymoquinone) নামক এক শক্তিশালী উপাদান, যা প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ (NIH) এর গবেষক ড. ক্যারলিন গ্রিনফিল্ড বলেন, “কালোজিরার তেলের থাইমোকুইনোন যৌগ শরীরের কোষগুলোর মধ্যে জ্বালা ও ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে, এবং এটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও ভূমিকা রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “প্রচলিত ওষুধের সঙ্গে এটি পরিপূরক হিসেবে কাজ করতে পারে অনেক ক্ষেত্রে।”
কালোজিরার তেল দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে হজমশক্তি বাড়ানোর জন্য। এটি পেটে গ্যাস হওয়া, বদহজম, পেট ফাঁপা ইত্যাদির বিরুদ্ধে কাজ করে। ভারতের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমেদ জামিল বলেন, “কালোজিরার তেল অন্ত্রে যে খারাপ ব্যাকটেরিয়া থাকে সেগুলো কমিয়ে দিতে পারে এবং ভালো ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বাড়াতে পারে। ফলে এটি হজমের সমস্যা হ্রাস করতে কার্যকর।”
কালোজিরার তেল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে শীতকালে এটি ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সহায়ক। অনেকে এই তেল গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে ভাপ নিয়ে থাকেন শ্বাসতন্ত্র পরিষ্কার করার জন্য, যেটি একটি ঘরোয়া ও নিরাপদ পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত।
এছাড়া কালোজিরার তেলের প্রভাব রয়েছে ত্বক ও চুলের ওপরও। এটি স্কিনে প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং ব্রণের সমস্যা কমাতে ভূমিকা রাখে। লন্ডনের কিংস কলেজের ত্বকবিজ্ঞানী ড. এলেনা হক বলেন, “কালোজিরার তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের প্রদাহ কমে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি এটি মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করলে খুশকি ও চুল পড়া রোধে সাহায্য করে।”
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো কালোজিরার তেলের সম্ভাব্য অ্যান্টিক্যান্সার বৈশিষ্ট্য। যদিও এটি এখনো গবেষণার পর্যায়ে রয়েছে, তবে প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে থাইমোকুইনোন কিছু নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে দমন করতে পারে। ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্তন ক্যান্সার কোষের ওপর কালোজিরার তেল নিয়ন্ত্রণমূলক প্রভাব ফেলতে পারে—যদিও এটি এখনও ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার স্তরে আসেনি।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার তেলের ব্যবহার নিয়েও গবেষণা হয়েছে। ইরানের মাজান্দারান ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. মাহদিয়া রাজাভি এক গবেষণাপত্রে বলেন, “কালোজিরা রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে পারে এবং এর ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখে। তবে যারা ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তেলটি ব্যবহার করা উচিত।”
এছাড়াও কালোজিরার তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও আশীর্বাদস্বরূপ হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। টোকিও ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন স্বল্পমাত্রায় কালোজিরার তেল খাওয়ার ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের গ্লুকোজের মাত্রা কিছুটা কমে যায়।
তবে সব ভেষজ উপাদানের মতোই, কালোজিরার তেলেরও কিছু সতর্কতা আছে। এটি অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে পেটে অস্বস্তি বা মাথাব্যথা হতে পারে। আবার গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নিয়ে এখনো গবেষণা সম্পূর্ণ হয়নি। তাই বিশেষ অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
তেলটি খাওয়ার সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো সকালে খালি পেটে এক চা-চামচ খাওয়া, অথবা উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে পান করা। অনেকে এটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে থাকেন, যা স্বাদের দিক থেকেও সহনীয়।
সবশেষে বলা যায়, কালোজিরার তেল কেবল একটা প্রাচীন ভেষজ নয়, বরং এটি আধুনিক গবেষণায় পরীক্ষিত এক সম্ভাবনাময় স্বাস্থ্য সহায়ক উপাদান। আমাদের লোকজ সংস্কৃতির বিশ্বাস এবার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি পেয়েছে, আর এভাবেই কালোজিরা হয়ে উঠেছে প্রাকৃতিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক মৃদু অথচ শক্তিশালী প্রতিনিধি।
শরীরের নানা সমস্যায় যখন কৃত্রিম ওষুধে ক্লান্তি আসে, তখন কালোজিরার তেলের মতো প্রাকৃতিক উপাদান হতে পারে এক পরিপূরক পথ। আধুনিক গবেষণার আলোয় এই তেল এখন আর শুধুই রান্নার উপাদান নয়, বরং এটি হয়ে উঠেছে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের আস্থার এক নাম। কালোজিরা হয়তো সব রোগের একমাত্র ওষুধ নয়, কিন্তু এর মধ্যে যে অসংখ্য গুণ লুকিয়ে আছে, তা আর অস্বীকার করা যায় না।
বাংলাদেশের অনেক ঘরেই রান্নাঘরের তাক খুললে দেখা যাবে একটি ছোট কাচের শিশিতে ভরে রাখা রয়েছে ঘন কালো এক ধরনের তেল—যেটি হলো কালোজিরার তেল। ছোটবেলা থেকেই আমরা শুনে এসেছি, "কালোজিরা সব রোগের ওষুধ", কিন্তু এই প্রাচীন বিশ্বাসের পেছনে কতটা বৈজ্ঞানিক ভিত্তি আছে? আধুনিক গবেষণা বলছে, কালোজিরার তেলের ভেতরে লুকিয়ে রয়েছে একাধিক স্বাস্থ্যসেবা সম্ভাবনা, যেগুলো এখন কেবল লোকজ বিশ্বাস নয়, বরং চিকিৎসা গবেষণার সত্যিও।
কালোজিরা, যার বৈজ্ঞানিক নাম Nigella sativa, দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়া অঞ্চলের একটি ভেষজ গাছ। এর বীজ থেকে যে তেল নিষ্কাশন করা হয়, সেটিই পরিচিত ‘কালোজিরার তেল’ নামে। এ তেলে রয়েছে থাইমোকুইনোন (thymoquinone) নামক এক শক্তিশালী উপাদান, যা প্রাকৃতিকভাবে অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথ (NIH) এর গবেষক ড. ক্যারলিন গ্রিনফিল্ড বলেন, “কালোজিরার তেলের থাইমোকুইনোন যৌগ শরীরের কোষগুলোর মধ্যে জ্বালা ও ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে, এবং এটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতেও ভূমিকা রাখতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “প্রচলিত ওষুধের সঙ্গে এটি পরিপূরক হিসেবে কাজ করতে পারে অনেক ক্ষেত্রে।”
কালোজিরার তেল দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহার হয়ে আসছে হজমশক্তি বাড়ানোর জন্য। এটি পেটে গ্যাস হওয়া, বদহজম, পেট ফাঁপা ইত্যাদির বিরুদ্ধে কাজ করে। ভারতের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের বোটানি বিভাগের অধ্যাপক ড. আহমেদ জামিল বলেন, “কালোজিরার তেল অন্ত্রে যে খারাপ ব্যাকটেরিয়া থাকে সেগুলো কমিয়ে দিতে পারে এবং ভালো ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি বাড়াতে পারে। ফলে এটি হজমের সমস্যা হ্রাস করতে কার্যকর।”
কালোজিরার তেল রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান শরীরকে বিভিন্ন সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। বিশেষ করে শীতকালে এটি ঠান্ডা-কাশি প্রতিরোধে সহায়ক। অনেকে এই তেল গরম পানির সঙ্গে মিশিয়ে ভাপ নিয়ে থাকেন শ্বাসতন্ত্র পরিষ্কার করার জন্য, যেটি একটি ঘরোয়া ও নিরাপদ পদ্ধতি হিসেবে বিবেচিত।
এছাড়া কালোজিরার তেলের প্রভাব রয়েছে ত্বক ও চুলের ওপরও। এটি স্কিনে প্রাকৃতিক আর্দ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে এবং ব্রণের সমস্যা কমাতে ভূমিকা রাখে। লন্ডনের কিংস কলেজের ত্বকবিজ্ঞানী ড. এলেনা হক বলেন, “কালোজিরার তেল নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের প্রদাহ কমে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি এটি মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করলে খুশকি ও চুল পড়া রোধে সাহায্য করে।”
আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো কালোজিরার তেলের সম্ভাব্য অ্যান্টিক্যান্সার বৈশিষ্ট্য। যদিও এটি এখনো গবেষণার পর্যায়ে রয়েছে, তবে প্রাথমিকভাবে দেখা গেছে থাইমোকুইনোন কিছু নির্দিষ্ট ধরণের ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধিকে দমন করতে পারে। ২০২৩ সালে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি হসপিটালের এক গবেষণায় দেখা গেছে, স্তন ক্যান্সার কোষের ওপর কালোজিরার তেল নিয়ন্ত্রণমূলক প্রভাব ফেলতে পারে—যদিও এটি এখনও ক্লিনিক্যাল পরীক্ষার স্তরে আসেনি।
রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে কালোজিরার তেলের ব্যবহার নিয়েও গবেষণা হয়েছে। ইরানের মাজান্দারান ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. মাহদিয়া রাজাভি এক গবেষণাপত্রে বলেন, “কালোজিরা রক্তনালির স্থিতিস্থাপকতা বাড়াতে পারে এবং এর ফলে রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে ভূমিকা রাখে। তবে যারা ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তেলটি ব্যবহার করা উচিত।”
এছাড়াও কালোজিরার তেল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও আশীর্বাদস্বরূপ হতে পারে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, এটি ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে এবং রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। টোকিও ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন স্বল্পমাত্রায় কালোজিরার তেল খাওয়ার ফলে টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের গ্লুকোজের মাত্রা কিছুটা কমে যায়।
তবে সব ভেষজ উপাদানের মতোই, কালোজিরার তেলেরও কিছু সতর্কতা আছে। এটি অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে পেটে অস্বস্তি বা মাথাব্যথা হতে পারে। আবার গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে এর ব্যবহার নিয়ে এখনো গবেষণা সম্পূর্ণ হয়নি। তাই বিশেষ অবস্থায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া উচিত নয়।
তেলটি খাওয়ার সবচেয়ে নিরাপদ উপায় হলো সকালে খালি পেটে এক চা-চামচ খাওয়া, অথবা উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে পান করা। অনেকে এটি মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেয়ে থাকেন, যা স্বাদের দিক থেকেও সহনীয়।
সবশেষে বলা যায়, কালোজিরার তেল কেবল একটা প্রাচীন ভেষজ নয়, বরং এটি আধুনিক গবেষণায় পরীক্ষিত এক সম্ভাবনাময় স্বাস্থ্য সহায়ক উপাদান। আমাদের লোকজ সংস্কৃতির বিশ্বাস এবার বৈজ্ঞানিক ভিত্তি পেয়েছে, আর এভাবেই কালোজিরা হয়ে উঠেছে প্রাকৃতিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এক মৃদু অথচ শক্তিশালী প্রতিনিধি।
শরীরের নানা সমস্যায় যখন কৃত্রিম ওষুধে ক্লান্তি আসে, তখন কালোজিরার তেলের মতো প্রাকৃতিক উপাদান হতে পারে এক পরিপূরক পথ। আধুনিক গবেষণার আলোয় এই তেল এখন আর শুধুই রান্নার উপাদান নয়, বরং এটি হয়ে উঠেছে স্বাস্থ্য সচেতন মানুষের আস্থার এক নাম। কালোজিরা হয়তো সব রোগের একমাত্র ওষুধ নয়, কিন্তু এর মধ্যে যে অসংখ্য গুণ লুকিয়ে আছে, তা আর অস্বীকার করা যায় না।
সোমপুর বিহারের মূল স্থাপনাটি আয়তাকার, যার মাঝখানে আছে একটি বিশাল স্তূপ। চারপাশে ঘিরে রয়েছে ১৭৭টি কক্ষ, যেগুলোতে ভিক্ষুরা থাকতেন। অনেকেই এটিকে প্রাচীন বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন। এখানে শুধু ধর্মগ্রন্থ পাঠ নয়, চিকিৎসা, জ্যোতির্বিদ্যা, দর্শন, গণিত ও শিল্পকলার শিক্ষা হতো। অর্থাৎ এটি ছিল এক ধরনের
২ দিন আগেউটপাখি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাখি। এরা আফ্রিকার বিস্তীর্ণ তৃণভূমিতে ছুটে বেড়ায়, শক্তিশালী পা দিয়ে ঘণ্টায় প্রায় ৭০ কিলোমিটার বেগে দৌড়াতে পারে। বিশাল ডানার ঝাপটায় হুমকির মুখে দাঁড়িয়ে হিংস্র প্রাণীকেও ভয় দেখাতে পারে। কিন্তু মানুষ দীর্ঘদিন ধরে একটা অদ্ভুত ধারণা পোষণ করে এসেছে—উটপাখি নাকি বিপদে পড়লেই মাথা বা
২ দিন আগেশিমের বিঁচিতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে। উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে শিমের বীজ অন্যতম সেরা উৎস। যারা মাংস বা মাছ কম খান কিংবা নিরামিষভোজী, তাদের জন্য শিমের বিঁচি একটি অসাধারণ বিকল্প হতে পারে। প্রোটিন আমাদের শরীরের পেশী গঠন, রক্ত তৈরিসহ নানা কাজে লাগে।
২ দিন আগে