ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পিঁপড়া – খুব ছোট একটা প্রাণী হলেও এর জীবন, কাজ আর সমাজব্যবস্থা এক কথায় চমকপ্রদ। খালি চোখে শুধু দেখি ওরা সারিবদ্ধ হয়ে চলে, খাবার খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু এই ছোট প্রাণীগুলোর জীবনযাপন, বুদ্ধিমত্তা আর যোগাযোগের দক্ষতা বিজ্ঞানীদের পর্যন্ত অবাক করে দিয়েছে।
পিঁপড়াকে বলা হয় মানুষের থেকেও বেশি সামাজিক প্রাণী। কারণ ওরা দলবদ্ধভাবে থাকে, একসঙ্গে কাজ করে আর পরিশ্রম করতে একটুও পিছপা হয় না। প্রতিটি পিঁপড়ার কলোনিতে থাকে একটিমাত্র রানি পিঁপড়া। সেই রানিকে ঘিরেই গোটা কলোনি চলে।
শ্রমিক পিঁপড়া—খাবার আনে, বাসা বানায় আর বাচ্চাদের দেখাশোনা করে।
সৈনিক পিঁপড়া—কলোনিকে রক্ষা করে শত্রুদের আক্রমণ থেকে।
সবাই মিলে ভাগাভাগি করে কাজ করে বলেই তাদের সমাজ এত সুসংগঠিত।
পিঁপড়া একে-অপরের সঙ্গে কথা বলে, তবে মুখে নয়—ঘ্রাণ বা গন্ধ দিয়ে। তারা এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ছাড়ে, যার নাম ফেরোমন। এই ফেরোমনের মাধ্যমে তারা জানিয়ে দেয় কোথায় খাবার আছে, কোন পথে যেতে হবে, কিংবা কোনো বিপদ আসছে কি না। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই গন্ধের সংকেত এতটাই পরিষ্কার হয় যে অন্য পিঁপড়ারা ঠিক বুঝে ফেলে কী করতে হবে।
খাবার খুঁজতে গিয়ে যদি কোনো বাধা পায়, পিঁপড়ারা একসঙ্গে পথ বদলে নতুন রাস্তা বের করে ফেলে। একবার কোনো জায়গায় খাবার পেলে তারা সেই রাস্তা মনে রাখে এবং পরেও সেই পথেই ফিরে আসে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পিঁপড়ার মস্তিষ্ক ছোট হলেও ওদের মধ্যে স্মরণশক্তি ও শেখার ক্ষমতা খুব ভালো। কারণ ওদের নিউরনের সংযোগ অনেক কার্যকর।
পৃথিবীর প্রায় সব জায়গায় পিঁপড়ার দেখা মেলে। মরুভূমির গরম, বরফের ঠান্ডা, বনজঙ্গল—সব জায়গায় ওরা টিকে থাকতে পারে।
এতটা মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আর কোথায় আছে? এই অভিযোজনক্ষমতাই প্রমাণ করে, ছোট হলেও পিঁপড়া কতটা চালাক ও দক্ষ।
পিঁপড়া আমাদের চোখে খুব সাধারণ এক প্রাণী। কিন্তু একটু খেয়াল করে দেখলেই বোঝা যায়, ওরা কতটা পরিশ্রমী, সংগঠিত আর বুদ্ধিমান। আমাদের কাছেও শেখার আছে অনেক কিছু—একসঙ্গে কাজ করার মানসিকতা, দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া আর লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয় এই ক্ষুদে প্রাণীগুলো।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস
পিঁপড়া – খুব ছোট একটা প্রাণী হলেও এর জীবন, কাজ আর সমাজব্যবস্থা এক কথায় চমকপ্রদ। খালি চোখে শুধু দেখি ওরা সারিবদ্ধ হয়ে চলে, খাবার খুঁজে বেড়ায়। কিন্তু এই ছোট প্রাণীগুলোর জীবনযাপন, বুদ্ধিমত্তা আর যোগাযোগের দক্ষতা বিজ্ঞানীদের পর্যন্ত অবাক করে দিয়েছে।
পিঁপড়াকে বলা হয় মানুষের থেকেও বেশি সামাজিক প্রাণী। কারণ ওরা দলবদ্ধভাবে থাকে, একসঙ্গে কাজ করে আর পরিশ্রম করতে একটুও পিছপা হয় না। প্রতিটি পিঁপড়ার কলোনিতে থাকে একটিমাত্র রানি পিঁপড়া। সেই রানিকে ঘিরেই গোটা কলোনি চলে।
শ্রমিক পিঁপড়া—খাবার আনে, বাসা বানায় আর বাচ্চাদের দেখাশোনা করে।
সৈনিক পিঁপড়া—কলোনিকে রক্ষা করে শত্রুদের আক্রমণ থেকে।
সবাই মিলে ভাগাভাগি করে কাজ করে বলেই তাদের সমাজ এত সুসংগঠিত।
পিঁপড়া একে-অপরের সঙ্গে কথা বলে, তবে মুখে নয়—ঘ্রাণ বা গন্ধ দিয়ে। তারা এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থ ছাড়ে, যার নাম ফেরোমন। এই ফেরোমনের মাধ্যমে তারা জানিয়ে দেয় কোথায় খাবার আছে, কোন পথে যেতে হবে, কিংবা কোনো বিপদ আসছে কি না। আশ্চর্যের বিষয় হলো, এই গন্ধের সংকেত এতটাই পরিষ্কার হয় যে অন্য পিঁপড়ারা ঠিক বুঝে ফেলে কী করতে হবে।
খাবার খুঁজতে গিয়ে যদি কোনো বাধা পায়, পিঁপড়ারা একসঙ্গে পথ বদলে নতুন রাস্তা বের করে ফেলে। একবার কোনো জায়গায় খাবার পেলে তারা সেই রাস্তা মনে রাখে এবং পরেও সেই পথেই ফিরে আসে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, পিঁপড়ার মস্তিষ্ক ছোট হলেও ওদের মধ্যে স্মরণশক্তি ও শেখার ক্ষমতা খুব ভালো। কারণ ওদের নিউরনের সংযোগ অনেক কার্যকর।
পৃথিবীর প্রায় সব জায়গায় পিঁপড়ার দেখা মেলে। মরুভূমির গরম, বরফের ঠান্ডা, বনজঙ্গল—সব জায়গায় ওরা টিকে থাকতে পারে।
এতটা মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা আর কোথায় আছে? এই অভিযোজনক্ষমতাই প্রমাণ করে, ছোট হলেও পিঁপড়া কতটা চালাক ও দক্ষ।
পিঁপড়া আমাদের চোখে খুব সাধারণ এক প্রাণী। কিন্তু একটু খেয়াল করে দেখলেই বোঝা যায়, ওরা কতটা পরিশ্রমী, সংগঠিত আর বুদ্ধিমান। আমাদের কাছেও শেখার আছে অনেক কিছু—একসঙ্গে কাজ করার মানসিকতা, দায়িত্ব ভাগ করে নেওয়া আর লক্ষ্য ঠিক রেখে এগিয়ে যাওয়ার শিক্ষা দেয় এই ক্ষুদে প্রাণীগুলো।
সূত্র: হাউ ইটস ওয়ার্কস
সকালের নাশতায় অনেকেই এখন ‘ওটস’ খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলছেন। কেউ কেউ আবার এটাকে “বিদেশি খাবার” বলে এড়িয়ে চলেন। কেউ বলেন, এতে ঠিকভাবে পেট ভরে না। আবার কেউ বলেন, ওটস খাওয়া মানে একঘেয়ে একটা জিনিস মুখে দেওয়া। কিন্তু আসলেই কি ওটস খাওয়া কেবল ট্রেন্ড না পেট ও স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কিছু? আমরা যদি একবার এই খাবার
৪ দিন আগেআজ সারা দেশে বৃষ্টি অথবা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও মাঝারি ধরনের ভারী বৃষ্টিও হতে পারে বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
৫ দিন আগেদেশের চার বিভাগের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ আজ বুধবার কমতে পারে। একই সঙ্গে আগামী কয়েক দিনে দেশের অধিকাংশ স্থানে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ বাড়তে পারে। কোথাও কোথাও ভারী বর্ষণের সম্ভাবনাও রয়েছে। তাই তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।
৫ দিন আগেসোমবার (২ জুন) হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে এই অভিনেত্রীকে ধানমণ্ডির একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) লাইফ সাপোর্টে রাখা হয়। তবে এই কয় দিনে তাঁর শারীরিক অবস্থার কোনো উন্নতি হয়নি। বরং শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছে।
৮ দিন আগে